Home Blog Page 2

RG Kar Case: সুপ্রিম কোর্টে হল আরজি কর মামলার শুনানি, CBI ট্রায়াল এক মাসের মধ্যে শেষ হতে পারে, টাস্ক ফোর্সকে 12 সপ্তাহের মধ্যে.. জেনেনিন বিস্তারিত

সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগ

RG Kar Case: কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের স্নাতকোত্তর শিক্ষানবিশ ডাক্তার ছাত্রীর ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার এক মাসের মধ্যে শেষ হতে পারে বলে সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণ করেছে। সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই) সর্বশেষ স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দেওয়ার পর এই পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।

দেশের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ উল্লেখ করেছে যে শিয়ালদহের বিশেষ সিবিআই আদালতে সোম থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রতিদিনের ভিত্তিতে বিচার চলছে, লাইভ ল রিপোর্ট করেছে। এ পর্যন্ত ৪৩ জন সাক্ষীর জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে, যার মধ্যে ৮১ জন সাক্ষীকে প্রসিকিউশনের জেরা করার কথা রয়েছে।

সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা, সিবিআইয়ের প্রতিনিধিত্ব করে, আদালতকে জানান যে আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আর্থিক অনিয়মের একটি পৃথক তদন্ত একটি চার্জশিট তৈরি করেছে, যদিও অভিযুক্তরা সরকারি কর্মচারী হওয়ায় প্রসিকিউশন রাজ্য সরকারের অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করছে।

আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার, ভিকটিমের বাবা-মায়ের পক্ষে উপস্থিত হয়ে আশা প্রকাশ করেছেন যে সিবিআই লাইভ ল-এর রিপোর্ট অনুসারে অপরাধ ধামাচাপা দেওয়ার জন্য জড়িতদের বিচারের আওতায় আনতে ধর্ষণ-খুনের মামলায় একটি সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করবে।

আরজি কর মামলা: সুপ্রিম কোর্ট জাতীয় টাস্ক ফোর্সকে 12 সপ্তাহের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে

সুপ্রিম কোর্ট স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের নিরাপত্তার উন্নতির লক্ষ্যে জাতীয় টাস্ক ফোর্সের (এনটিএফ) সুপারিশগুলিও স্বীকার করেছে এবং রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে রিপোর্টের প্রতিক্রিয়া জানাতে নির্দেশ দিয়েছে। এনটিএফকে 12 সপ্তাহের মধ্যে চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বেঞ্চ অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS) কে আরও নির্দেশ দেয় যে কিছু ডাক্তারের আবেদনকে বিবেচনা করার জন্য প্রতিবাদের সময়কে অনুপস্থিত হিসাবে চিকিত্সা করা থেকে ছাড় চাওয়া হয়েছে, যেমনটি আগে সুপ্রিম কোর্ট মঞ্জুর করেছিল।

আদালত 17 মার্চ পরবর্তী শুনানির সময় নির্ধারণ করেছে। 9 আগস্ট হাসপাতালের সেমিনার কক্ষে নির্যাতিতার মৃতদেহ পাওয়া যায়। পরের দিন কলকাতা পুলিশ সিভিক সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করে। তবে, কলকাতা হাইকোর্ট, পুলিশের পরিচালনায় অসন্তুষ্ট হয়ে 13 অগাস্ট সিবিআই-এর কাছে তদন্ত হস্তান্তর করে। পরবর্তীতে সুপ্রিম কোর্ট 19 অগাস্ট মামলার স্বতঃপ্রণোদনা গ্রহণ করে। অক্টোবরের মধ্যে, সিবিআই রায়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে।

SSC শিক্ষক নিয়োগ: কাউন্সেলিং নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত স্কুল সার্ভিস কমিশনের

এসএসসি SSC শিক্ষক

SSC শিক্ষক নিয়োগ: নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ ঘিরে বহু সময় ধরেই সরগরম বাংলা। এক রকম বন্ধই ছিল স্কুল সার্ভিস কমিশনের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। তবে দীর্ঘ দশ বছরের অপেক্ষার পর আদালতের নির্দেশে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে চলছে কমিশন। ইতিমধ্যেই মেধাতালিকা ভুক্ত প্রার্থীদের কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শেষ করেছে কমিশন। ইতিমধ্যেই বেশিরভাগই শিক্ষক পদে স্কুলে যোগদান করেছেন।

অন্যদিকে, ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের কাউন্সিলিংয়ের অপেক্ষায় আছেন। উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্যানেল ভুক্ত চাকরি প্রার্থীদের একটা অংশ চাকরি নিতে অনীহা দেখিয়েছেন। এই অবস্থায় ফের কাউন্সেলিং করতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)।

এসএসসি সূত্রের খবর, ডিসেম্বরে তৃতীয় সপ্তাহেই ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের ডাক আসতে চলেছে। ১৬ থেকে ২৪ শে ডিসেম্বরের মধ্যেই ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের কাউনসিলিংয়ের জন্য ডাকতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন।

প্যানেল ভুক্ত চাকরি প্রার্থীদের অনুপস্থিতির কারণেই ওয়েটিং লিস্টে থাকা প্রার্থীদের সুযোগ বাড়ছে। স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্রে খবর, ওয়েটিং লিস্ট থেকেই ইতিমধ্যে প্রায় ৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্যানেলভুক্ত ৮৭৪৯ জন চাকরি প্রার্থীর কাউন্সিলিং শেষ হয়ে গিয়েছে।

তাদের মধ্যে, মোট ২০৭২ জন অনুপস্থিত ও প্রত্যাখ্যান-কারী চাকরিপ্রার্থী। স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্রে জানা যাচ্ছে, দ্বিতীয় রাউন্ডে ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে থেকেই ২০৭২ টি শূন্য আসনের উপর নির্ভর করেই কাউন্সিলিংয়ের জন্য ডাকা হবে।

অসাধারণ: 100 বছরের বর…102 বছর বয়সী কনে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে অনন্য বিয়ে, যা বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে

World oldest newlyweds

World oldest newlyweds: প্রেম সম্পর্কে এই বিখ্যাত লাইনটি নিশ্চয়ই শুনেছেন, ‘প্রেম অন্ধ।’ অর্থ, যখন একজন মানুষ সত্যিকারের প্রেমে পড়ে, তখন সে তার সঙ্গী বেছে নেয় শুধুমাত্র বিশুদ্ধ ভালোবাসার ভিত্তিতে, চেহারা, বয়স, ধর্ম এবং বর্ণের মতো সামাজিক বাধা এবং সংজ্ঞা নির্বিশেষে। ফিলাডেলফিয়ার এক দম্পতি, সমস্ত সামাজিক রীতিনীতি ভেঙ্গে, জীবনের শেষ বছরগুলিতে কেবল কারও প্রেমে পড়েননি, বিয়ে করেছেন এবং একে অপরকে তাদের জীবনসঙ্গী করেছেন। বিশেষ ব্যাপার হল এই বিয়ে ওই দম্পতিকে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে দিয়েছে।

World oldest newlyweds

সবচেয়ে বয়স্ক নব বিবাহিত দম্পতি (couple combined age 202 years)

ফিলাডেলফিয়ার এক দম্পতি সবচেয়ে বয়স্ক নব বিবাহিত দম্পতি হিসেবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম নথিভুক্ত করেছেন। 100 বছর বয়সী বার্নি লিটম্যান এই বছরের 19 মে তার নয় বছরের প্রেম মার্জোরিকে (102 বছর) বিয়ে করেছেন। ৩ ডিসেম্বর, তাদের দুজনের নামই গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে সবচেয়ে বয়স্ক নব বিবাহিত দম্পতি হিসেবে নিবন্ধিত হয়। উভয়ের মিলিত বয়স 202 বছর। বিয়ের সময় মার্জোরির পরিবারের চার প্রজন্মের কাছের মানুষ উপস্থিত ছিলেন। আমরা আপনাকে বলি যে এই দম্পতি একই জায়গায় বিয়ে করেছিলেন যেখানে তাদের প্রেম শুরু হয়েছিল, অর্থাৎ সিনিয়র লিভিং কমিউনিটিতে আয়োজিত বিয়ের অনুষ্ঠানে।

এভাবেই শুরু হয়েছিল প্রেমের গল্প (USA Marriage World Record)

100 বছর বয়সী বার্নি লিটম্যান 102 বছর বয়সী মার্জোরির সাথে একটি সিনিয়র লিভিং কমিউনিটিতে দেখা করেছিলেন। এই প্রেমের গল্পটি শুরু হয়েছিল প্রায় নয় বছর আগে একটি সিনিয়র লিভিং কমিউনিটিতে। তাদের দুজনেরই প্রথম দেখা হয়েছিল একটি কস্টিউম পার্টিতে যেখানে তারা একে অপরের প্রেমে পড়েছিল এবং সময়ের সাথে সাথে তাদের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়। তাদের সম্পর্ককে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে বিয়ে করেন এই জুটি। এর আগে, বার্নি এবং মার্জোরি উভয়েই তাদের নিজ নিজ সঙ্গীর মৃত্যুর আগে 6 দশকেরও বেশি সময় ধরে বিবাহিত জীবন উপভোগ করেছিলেন। এই দম্পতির একটি বিশেষ বিষয় হল তারা দুজনেই অল্প বয়সে পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। বার্নি একজন প্রকৌশলী হিসাবে কাজ করেছেন যখন মার্জোরি পেশায় একজন শিক্ষিকা ছিলেন।

DA NEWS: তবে কি জানুয়ারিতে বাড়ছে বাংলার সরকারি কর্মীদের DA? কত শতাংশ? সামনে এল এই আপডেট

DA News মহার্ঘ ভাতা

DA NEWS: এখন চলছে ডিসেম্বর মাস। গত বছর এই সময়েই ডিএ (Dearness Allowance) বেড়েছিল বাংলার সরকারি কর্মীদের (Government Employees)। এবারেও কি তাই হবে? আশায় বুক বাঁধছেন এরাজ্যের সরকারি কর্মীরা। একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, জানুয়ারি থেকে ফের এক দফায় রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ (DA) বাড়তে পারে। যদিও এই নিয়ে রাজ্যের তরফে কিছু বলা হয়নি এখনও।

আসলে ২০২৩ সালে অর্থাৎ গত বছর ডিসেম্বরের শেষেই রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করেছিল মমতা সরকার। ডিসেম্বরের ২১ তারিখ ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করেছিলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারও সেই রকমই কিছু হতে পারে বলে মনে করছেন বাংলার সরকারি কর্মীরা। আশা করা হচ্ছে ৩-৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি করা হতে পারে

উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুতেই ডিএ বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১ জানুয়ারি থেকে ৪ শতাংশ ডিএ বাড়ানো হয়েছিল রাজ্যের কর্মীদের। এপ্রিলে ফের আরও ৪ শতাংশ ডিএ বাড়ানো হয়েছিল। সহ মিলিয়ে বর্তমানে ১৪ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা পাচ্ছেন সরকারি কর্মীরা।

এই মুহূর্তে বাংলার সরকারি কর্মীরা ডিএ পাচ্ছেন মাত্র ১৪ শতাংশ। অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা পাচ্ছেন ৫৩ শতাংশ। অর্থাৎ এরাজ্যের কর্মীরা ৩৯ শতাংশ ডিএ বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন।

চলতি বছরই দু’দফায় ডিএ বৃদ্ধি করেছে রাজ্য। আগে ৬ শতাংশ করে ডিএ পাচ্ছিলেন সরকারি কর্মীরা। চলতি বছর চার শতাংশ করে দু’বার ডিএ বৃদ্ধির পর তা পৌঁছেছে ১৪ শতাংশে। এদিকে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ বেড়েছে। কেন্দ্র সরকার দীপাবলির আগে সরকারি কর্মীদের ৩% ডিএ বৃদ্ধি করেছে। আগে ৫০ শতাংশ হারে ডিএ পাচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা। এবারে তিন শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় ডিএ বেড়ে হয়েছে ৫৩ শতাংশ।

Teacher Recruitment: 68,500 শিক্ষক নিয়োগে 27,000টি শূন্যপদে নির্বাচনের পথ পরিষ্কার হল, SC হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখেছে

শিক্ষক বেতন স্কেল

Teacher Recruitment: বেসিক এডুকেশনে সহকারী শিক্ষকের 68,500 টি পদের নিয়োগে শূন্য রয়ে যাওয়া 27,000টিরও বেশি আসনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চের আদেশে হস্তক্ষেপ করল না সুপ্রিম কোর্ট।  এই ক্ষেত্রে, হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল যে রাজ্য সরকারকে শূন্য আসন পূরণ করতে হবে। কিছু প্রার্থী কাটঅফ মার্ক কমিয়ে শূন্য পদে নির্বাচনের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন।

সুপ্রিম কোর্ট তাদের আবেদন খারিজ করে দেয়।  তাই এখন উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী নিয়োগ প্রক্রিয়া এগোতে হবে মৌলিক শিক্ষা বিভাগকে।  2017 সালে, সুপ্রিম কোর্ট উত্তরপ্রদেশ বেসিক এডুকেশন কাউন্সিলের স্কুলগুলিতে সহকারী শিক্ষকের পদে সমন্বয় করা শিক্ষামিত্রদের সমন্বয় বাতিল করেছিল।

এ কারণে প্রায় ১ লাখ ৩৭ হাজার পদ শূন্য হয়ে পড়ে।  এর পরে, রাজ্য সরকার 2018 সালে দুই ধাপে 68,500 এবং 69,000 শিক্ষক নিয়োগ করেছিল।  এর পরীক্ষা নেওয়া হয়।  এতে, অসংরক্ষিত বিভাগের জন্য কাটঅফ মার্ক 45 শতাংশ এবং ওবিসি এবং অন্যান্যদের জন্য কাটঅফ মার্ক 40 শতাংশ নির্ধারণ করে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল।

যোগ্য প্রার্থীদের অনুপলব্ধতার কারণে, 27,000 এরও বেশি পদ শূন্য ছিল।  এখানে, কিছু প্রার্থী এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চে একটি পিটিশন দাখিল করেছেন, অভিযোগ করেন যে নিয়োগ পরীক্ষায় অনুলিপিগুলি পরিবর্তন করা হয়েছে এবং কাটঅফ নম্বর কমিয়ে শূন্য পদে নিয়োগের দাবি জানানো হয়। সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট।

এর পর সরকার ডিভিশন বেঞ্চে যায়। দুই বিচারপতির বেঞ্চ সরকারকে শূন্য পদ পূরণের নির্দেশ দিয়েছিল। এখানে, সরকার কাটঅফ মার্ক না কমানোয় কাটঅফ মার্ক কমিয়ে নিয়োগের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া প্রার্থীদের আবেদন সুপ্রিম কোর্টে খারিজ হয়ে গেল।

Government Holiday: বছর শেষে দুর্দান্ত উপহার নবান্নের, এই সরকারি কর্মচারীরা পাবেন টানা ১৫ দিন ছুটি

নবান্ন ছুটি ঘোষণা

নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে দুর্দান্ত উপহার নবান্নের, সরকারি কর্মচারীরা পাবেন টানা ১৫ দিন ছুটি। সরকারি হোক বা বেসরকারি সকল কর্মচারীই কম-বেশি কর্ম বিরতি পান। তবে এক্ষেত্রে বেসরকারীদের তুলনায় সরকারি কর্মচারীদের ছুটির তালিকা একটু বড়ই হয়।

এবার একটানা ২ সপ্তাহের ছুটি (Government Holiday) ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। যা বছরের শেষ মাসে দেওয়া হলো রাজ্যের কিছু সরকারি কর্মচারীদের। কী উপলক্ষে এই ছুটি?

চলতি বছরের শেষে বিশেষ জরুরি পরিষেবার কর্মীদের জন্য টানা ২ সপ্তাহের ছুটি ঘোষণা করল রাজ্য সরকার।

তবে টানা ১৫ দিনের ছুটি সকল সরকারি কর্মচারীর জন্য নয়। মূলত বিশেষ কিছু কর্মচারীদের জন্যই এই ছুটি ঘোষণা করেছেন নবান্ন। বিশেষত পুজোর সময় এই কর্মচারীরা ছুটি পান না। তাই তাদের বছরের শেষের দিকে এই ছুটি দেওয়া হয়। যা ১০ দিন দেওয়া হতো। তবে চলতি বছরে তার দিন সংখ্যা আরো ৫ দিন বাড়ানো হলো।

জানা গেছে যেসব সরকারি কর্মীরা জরুরী পরিষেবার কাজে নিযুক্ত থাকেন তাদের জন্যই এই ছুটি (Government Holiday) বরাদ্দ করেছেন রাজ্য সরকার। যেমন পুলিশকর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী, পৌরসভার কর্মী, দমকল কর্মী এই বিভাগে কর্মরত ব্যক্তিরা পাবেন রাজ্য সরকারের ঘোষণা করার টানা ১৫ দিনের ছুটি।

অন ডিউটি’ প্রদান ও রেমুনারেশন বৃদ্ধি করতেই হবে! মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের খাতা দেখার ক্ষেত্রে সমস্যা সমাধানে এই আর্জি শিক্ষকদের

শিক্ষক
প্রতীকী চিত্র

নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা দেখার নিয়ে প্রতি বছরই বেশ কিছু সমস্যা সামনে আসে। এবার আগেভাগেই উদ্ভূত এই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য শিক্ষকদের পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হল। এই নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ সভাপতির কাছে সমাধানের আর্জি নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হল।

এই বিষয়ে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, “একই পরিক্ষককে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার উভয় খাতা দেখার দায়িত্ব না দিয়ে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সমস্ত শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া, খাতা দেখার সময় বৃদ্ধি (তিন দফা), ছুটির দিনে খাতা জমা দেওয়ার দিন ধার্য হলে অন্য একদিন ‘অন ডিউটি’ প্রদান ও রেমুনারেশন বৃদ্ধির দাবি জানানো হলো পর্ষদ সভাপতি এবং সংসদ সভাপতিকে। এ নিয়ে প্রতিবছর জটিলতা তৈরি হয়। তাই আগে থেকে আমরা এই আবেদন জানালাম।”

তিনি বলেন, বিগত বছরগুলির অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি যে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পর পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নের জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া হয় তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। এবারে যাতে সেই সমস্যার সমাধান হয় তার জন্য অনেক আগে থেকে আমরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের কাছে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি সমাধানের জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এখন থেকে উদ্যোগ নিলে বোর্ড এবং কাউন্সিলের সমন্বয়ের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।

১. যেহেতু প্রায় একই সময়ে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন করা হয় তাই একই শিক্ষক বা শিক্ষিকাকে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের দুটি খাতা মূল্যায়নের জন্য যাতে না দেওয়া হয় সে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখা হোক। কেননা, বহু শিক্ষককে একটিও পরীক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয় না, আবার দু এক বছর জয়েন করার পর থেকেই অনেককেই এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয় দুটি (মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক) পরীক্ষার খাতা দেখার জন্য দেওয়া হয়। এরকম অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। সবাইকে এই প্রক্রিয়ার মধ্যে যুক্ত করলে একজনকে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক দুটো খাতা দেখার চাপ সামলাতে হয় না। তা না হলে পরীক্ষার খাতা যথাযথ মূল্যায়নে অসুবিধে হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

২. মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা দেখার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হোক। অল্প সময়ের মধ্যে চাপ সৃষ্টি করলে খাতা দেখার ক্ষেত্রে যথাযথ মূল্যায়নে সমস্যা হতে পারে। এখন যেহেতু অনলাইনে নম্বর পুট করে দেওয়ার বিষয়টি প্রধান পরীক্ষকের দায়িত্বে চলে এসেছে (হয়তো মাধ্যমিকের ক্ষেত্রেও আগামীতে হবে) তাই সময় দিয়ে তিনটি ধাপে পরীক্ষার খাতা জমা নেওয়ার দিন ধার্য করা হোক। তাতে অল্প অল্প করে খাতা দেখার এবং জমা দেওয়ার ফলে প্রধান পরীক্ষক।এবং সাধারণ পরীক্ষক দুজনের ক্ষেত্রেই সুবিধে হবে।

৩. পরীক্ষার খাতা জমা দেওয়ার তারিখ গুলি কোন ভাবেই যেন ছুটির দিন না হয়। স্কুলের ক্লাস, পরীক্ষার খাতা দেখা সব মিলিয়ে পুরো সপ্তাহ চাপ থাকে। তার উপর ছুটির দিনগুলি এভাবে ডিউটি দেওয়া অত্যন্ত অমানবিক। কোন ক্ষেত্রে যদি ছুটির দিনে ডিউটি দেওয়া হয় তাহলে পূর্বের মতো তার পরিবর্তে অন্য একদিন অন ডিউটি দেওয়ার স্পষ্ট নির্দেশিকা যেন দেওয়া থাকে।

৪. শিক্ষক বা শিক্ষিকাদের প্রধান পরীক্ষকের কাছ থেকে খাতা নেওয়া এবং জমা দিতে যাওয়া, পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন সব ক্ষেত্রেই যে রেমুনারেশন দেওয়া হয় তা অত্যন্ত কম। প্রতিটি পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নের জন্য মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে নূন্যতম ১০ টাকা এবং উচ্চ মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে নূন্যতম ১৫ টাকা করে বৃদ্ধি করার আবেদন জানাচ্ছি। আশা করি, আমাদের এই আবেদনের যৌক্তিকতা বিচার করে কার্যকরীব পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।

Assistant Professor: রাজ্যের কলেজে ইন্টারভিউয়ের মাধম্যে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে, আবেদন করুন এই ভাবে

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

Assistant Professor Recruitment: চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর। কলেজে ফুল/পার্টটাইম ফ্যাকাল্টির পদের জন্য নিয়োগ দেওয়া হবে। RKVM Sarada Ma Girls’ College বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগ করবে। সরাসরি সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

সেক্রেটারি, আরকেভিএম সারদা মা গার্লস কলেজ, টালিখোলা, নবপল্লী, কোল – 126, মোবাইল: 8981228053, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন, বাংলা, এডুকেশন, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট এবং ফিজিওলজি বিষয়ে পূর্ণ/খণ্ডকালীন ফ্যাকাল্টি পদের জন্য আবেদনের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ইচ্ছুক প্রার্থীরা rkvm.smgc@ymail.com এ ইমেল করুন 15 দিনের মধ্যে। ইউজিসির নিয়ম অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। শুধুমাত্র মহিলা প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

RAMAKRISHNA VIVEKANANDA MISSION SARADA MA GIRLS’ COLLEGE
(Recognised Under Section 2(f) & 12(B) of the UGC Act 1956)
P.O. Nabapally Barasat Dist: 24-Parganas (N)
Pin 700 126 * Phone: 2524-1835
E-mail: rkvm.smgc@ymail.com
web: www.smgc.co.in

OBC Case: সুপ্রিম কোর্টে ওবিসি মামলার শুনানি হল, কি হল আজ? জেনেনিন আপডেট

সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগ

OBC Case Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে ওবিসি শংসাপত্র মামলার শুনানি হল সোমবার। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৭ জানুয়ারি, ২০২৫। বিচারপতি বি আর গাভাই ও বিচারপতি কে ভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চ জানিয়েছে, ৭ জানুয়ারি, ২০২৫ এই মামলার বিস্তারিত শুনানি হবে। 

আজ বেশ কিছুক্ষণ ধরে শুনানি হলেও কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে কোনো স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়নি। তবে বেঞ্চ প্রায় ৪০ মিনিটের শুনানি করে মামলার সারসংক্ষেপ পর্যালোচনা করে। শুনানির সময় রাজ্যের পক্ষ থেকে আদালতকে জানানো হয় যে সার্ভে রিপোর্ট মামলার নথির সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। আদালত বিস্তারিত পর্যবেক্ষণ করবে।

শুক্রবার রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিব্বল সুপ্রিম কোর্টে বলেন, ৭৭টি অনগ্রসর শ্রেণির শংসাপত্র খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সমস্যা হচ্ছে। তাই কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেওয়া হোক, পাশাপাশি চলুক শুনানি প্রক্রিয়া।

আইনজীবী কপিল সিব্বল সুপ্রিম কোর্টে বলেন, ৭৭টি অনগ্রসর শ্রেণির শংসাপত্র খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে। প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট শুধু সুরাহা দিতে স্থগিতাদেশ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করুক। তার পরে মামলার মূল বিষয়ে শুনানি হোক। ৭৭টি অনগ্রসর শ্রেণির মধ্যে কেন্দ্রীয় তালিকার ওবিসি রয়েছে। কেন্দ্রীয় তালিকা, মণ্ডল কমিশনের সুপারিশ থেকে, প্রতিবেশী রাজ্যের তালিকা থেকে ওবিসি শংসাপত্র দেওয়া হয়েছিল। ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হচ্ছে না। চাকরির নিয়োগে সমস্যা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কলকাতা হাই কোর্ট ২০১০ সালের পর থেকে রাজ্য সরকারের দেওয়া যাবতীয় ওবিসি শংসাপত্র বাতিল করে দিয়েছিল। সেই রায়ে স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। সেই মামলার শুনানি চলছে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে।

তবে কি ফের বাড়তে চলেছে টাকা! লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে এল বিরাট আপডেট! খুশি মহিলারা

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প: লোকসভা ভোটের আগেই আগেই বেড়েছিল টাকা! ফের একবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে বিরাট আপডেট সামনে এল! খুশি হবেন মহিলারা। ২০২৬ সালে এরাজ্যে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। সেই দিকে তাকিয়ে ফের একবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ভাতা বাড়বে বলে মনে করছেন অনেকেই।

লোকসভা ভোটে ব্যাপক সাফল্য মিলেছিল। এর পর থেকেই শোনা যাচ্ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে আবারো বাড়ানো হতে পারে টাকার পরিমাণ। আগামী দিনে সরকার এই প্রকল্পে ১৫০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত অনুদান দিতে পারে বলেও জল্পনা। তবে যদিও এই বিষয়ে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়নি। তবে বিধানসভা ভোটের আগেই সরকার তরফে পদক্ষেপ করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

বর্তমানে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের আওতায় মাসে ১০০০ টাকা করে পাচ্ছেন মহিলারা। তবে তফসিলি জাতি এবং উপজাতি ভুক্ত মহিলাদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে ১২০০ টাকা। রাজ্যের বহু মহিলা রয়েছেন যারা মাসের শুরুতে এই প্রকল্পের টাকা হাতে পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে বসে থাকেন।

প্রথমে এই প্রকল্পের আওতায় প্ৰতি মাসে পাঁচশো টাকা করে ভাতা পেতেন সাধারণ বা জেনারেল কাস্টের মহিলারা। তফসিলি জাতি এবং উপজাতি ভুক্ত মহিলাদের দেওয়া হত ১০০০ টাকা। ২০২৬ সালে রাজ্যে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন।