Home Blog

Big News: শিক্ষিকার চাকরি গিয়েছে, অভিজিতের জোড়া রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে অঙ্কিতা

নিউজ ডেস্ক: এবার এসএসসি মামলায় আড়াই বছর পরে কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশচন্দ্র অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতা অধিকারী। কলকাতা হাই কোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের জোড়া নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেছে তিনি শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের ২৬ হাজার চাকরি বাতিল রায়কেও চ্যালেঞ্জ করেছেন অঙ্কিত। সোমবার তাঁর মামলাটি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না এবং বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চে এসএসসি মামলার সঙ্গে শুনানির তালিকায় রয়েছে।

স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষা দিয়ে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছিলেন অঙ্কিতা। যদিও বেআইনি ভাবে চাকরি পেয়েছেন অভিযোগ তুলে হাই কোর্টে মামলা করেন চাকরিপ্রার্থী ববিতা সরকার। ওই মামলায় ২০২২ সালের ১৭ মে অঙ্কিতার চাকরি বাতিল করেন হাই কোর্টের তৎকালীন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁকে বেতনের টাকাও ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেয় হাই কোর্ট। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীর কন্যার চাকরি এবং বেতনের প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা পান ববিতা। পরে দেখা যায় তাঁরও নম্বর মূল্যায়নে ভুল রয়েছে। পরে ববিতারও চাকরি চলে গেলে ওই চাকরি পান আরেক চাকরিপ্রার্থী অনামিকা রায়। সেই চাকরি নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয়।

চাকরি মামলায় প্রাক্তন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের ২০২২ সালের ১৭ এবং ২০ মে নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেছেন অঙ্কিতা। গত বছর ২২ এপ্রিল এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল করে হাই কোর্ট। তাতে চাকরি টেকেনি অনামিকার। অর্থাৎ, অঙ্কিতার চাকরি ববিতা এবং তার পরে সেই চাকরি অনামিকা পেয়েছিলেন। ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে তাও বাতিল হয়ে যায়। অঙ্কিতার আইনজীবী শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছিলেন, ‘‘আমার মক্কেলের চাকরি গিয়েছে। বেতনের ১৫ লক্ষ টাকা জমা করেছি। সেই চাকরি ববিতা সরকারকে দেওয়া হয়েছে। পরে তাঁর চাকরিও বাতিল হয়। তৃতীয় এক জনকে চাকরি এবং টাকা দিতে বলা হয়েছে। হাই কোর্টের রায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এই বিষয়টি বিবেচনা করা হোক।’’ 

SSC: এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে, তবে কি কোন নির্দেশ দেবে আদালত?

এসএসসি সুপ্রিম: আজ স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের মামলা শুনবে সুপ্রিম কোর্ট। যোগ্য ও অযোগ্য প্রার্থীদের আলাদা করতে পারবে SSC? নাকি পুরো প্যানেলই বাতিল করতে হবে? ২০১৬ সালের SSC-র ২৫ হাজার ৭৫৩ জন চাকরি প্রাপকের ভবিষ্যত কী? আজ, সোমবার শুনানি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চে।

এসএসসি মামলার শুনানির তারিখ দেওয়া হয়েছিল আগেই। এসএসসি 26000 শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল মামলার পরবর্তী শুনানি বলা হয়েছিল ১০ ফেব্রুয়ারি। আজ দুপুর ২টোর পর শুনানি হবে। ১০ ফেব্রুয়ারি শুনানি শেষ করার আশ্বাস দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি। গত শুনানিতে আইনজীবি বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য নিয়োগ বিভিন্ন দুর্নীতির কথা তুলে ধরে নতুন করে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার দাবি তোলেন।

বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেছিলেন, পরীক্ষায় না বসেই অনেকে চাকরি পেয়েছেন। সন্দেহ থাকলে পুরো প্যানেল বাতিল করেই নতুন করে নিয়োগ করা উচিত। তাঁর অভিযোগ, এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি। যদিও নতুন করে নিয়োগের বিষয়টিতে আপাতত একমত নয় সুপ্রিম কোর্ট। বিকাশরঞ্জনের বক্তব্য শুনে প্রধান বিচারপতি বলেন, নতুনভাবে নিয়োগ করতে গেলে অনেক জটিলতা তৈরি হবে। বিষয়টি নিয়ে সোমবার স্বাভাবিকভাবেই কোনও নির্দেশ দেননি তিনি। এই মামলার শুনানি  আজ সোমবার।

যদিও নবম-দশমের চাকরি এক যোগ্য প্রাপক বলেন, ‘আমাদের দাবি যেটা বারবার করে এসেছি, যোগ্য ও অযোগ্য বাছাই হোক। আমরা বারবার বলছি সিবিআই তদন্তে যে রিপোর্ট, সেটার সত্যতা নিয়ে বা গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে যদি প্রশ্ন হয়, আরও বেটার কোনও ইনভেস্টিগেশন করা হোক। কিন্তু এই পুরো প্যানেল বাতিল, যে দাবিটা করা হচ্ছে, এই ভয়ঙ্কররকমের রাজনীতিটা, ..রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রটা বন্ধ হোক। প্যানেল বাঁচানোর পক্ষে দাঁড়িয়ে, ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়িয়ে যা যা করার, সেগুলি করা হোক।’

২০১৬ সালের আগে খাতায় লিখে SSC পরীক্ষা হত । সেই খাতা ৩ বছর সংরক্ষণ করা হত। কিন্তু ২০১৬ সালে প্রথমবার OMR এ পরীক্ষা হয়। এবং ৩ বছরে বদলে ১ বছর সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত হয়। সেই পরীক্ষায় OMR শিটের অরিজিনাল কপি সংরক্ষণ করেনি SSC. তাহলে কীসের ভিত্তিতে চাকরি বাতিল মামলায় যোগ্য ও অযোগ্য নির্ধারণ? এর এখানেই উঠেছে প্রশ্ন। এখন দেখার আজ মামলা কোন দিকে গড়ায়। 

শিক্ষক নিয়োগ: ঝাড়খন্ডে 60,000 শিক্ষক নিয়োগ, কারা আবেদন করতে পারবেন?

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

শিক্ষক নিয়োগ: ঝাড়খণ্ড সরকার রাজ্য জুড়ে 60,000 শিক্ষক নিয়োগের জন্য একটি বড় মাপের নিয়োগ অভিযান ঘোষণা করেছে। স্কুল শিক্ষা ও সাক্ষরতা মন্ত্রী রামদাস সোরেন নিশ্চিত করেছেন যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শীঘ্রই শুরু হবে। গোলমুড়িতে উৎকল সমাজের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

পর্যায়ক্রমে নিয়োগ করা হবে:

ঝাড়খণ্ড শিক্ষক যোগ্যতা পরীক্ষার (জেটিইটি) মাধ্যমে 26,000 শিক্ষক নিয়োগ করা হবে।

আঞ্চলিক ভাষার জন্য বিশেষভাবে 10,000 শিক্ষক নিয়োগ করা হবে।

পরবর্তীতে আরও 25,000 থেকে 26,000 শিক্ষক নিয়োগ করা হবে।

মন্ত্রী সোরেন দেরি না করে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত মুলতুবি মামলাগুলি নিষ্পত্তি করার জন্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন।

আঞ্চলিক ও উপজাতীয় ভাষা শিক্ষার উপর জোর দেওয়া

রাজ্য সরকার স্কুলগুলিতে উপজাতীয় এবং আঞ্চলিক ভাষা শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন আসন্ন একাডেমিক সেশন থেকে শুরু করে এই ভাষাগুলিকে পাঠ্যক্রমে একীভূত করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছেন। এই সুবিধার জন্য, একটি শিক্ষাগত অধ্যয়ন দল ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ সফর করেছে, প্রয়োজনে ওডিশায় ভাষা শিক্ষার মডেলগুলি মূল্যায়ন করার পরিকল্পনা নিয়ে।

শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাতের উন্নতির জন্য প্রতি ৩০-৫০ শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষকের বিদ্যমান নিয়ম সংশোধন করা হচ্ছে। নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী:

প্রতি 10-30 জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক নিয়োগ করা হবে।

ক্লাসের আকার 30 শিক্ষার্থীর বেশি হলে দুজন শিক্ষক নিয়োগ করা হবে।

শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন যে এই পরিবর্তনগুলি আঞ্চলিক এবং উপজাতীয় ভাষার শিক্ষকদের নিয়োগ প্রক্রিয়াকে সুগম করতে সাহায্য করবে।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়

ঝাড়খণ্ড সহকারী শিক্ষক নিয়োগ 2025-কে প্রভাবিত করে এমন একটি মুখ্য সুপ্রিম কোর্টের রায়ের মধ্যে এই ঘোষণাটি এসেছে৷ আদালত রায় দিয়েছে যে শুধুমাত্র JTET-যোগ্য প্রার্থীরাই নির্বাচনের জন্য যোগ্য হবেন, ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের আগের একটি আদেশকে উল্টে যা CTET এবং অন্যান্য রাজ্য TET প্রার্থীদের 26,001 সহকারী শিক্ষক পদে আবেদন করার অনুমতি দিয়েছিল৷

SSC Case: এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি সুপ্রিম কোর্টে, তবে কি কোন নির্দেশ দেবে আদালত?

প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না

এসএসসি সুপ্রিম: আগামীকাল এসএসসি ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের মামলা শুনবে সুপ্রিম কোর্ট। যোগ্য ও অযোগ্য প্রার্থীদের আলাদা করতে পারবে SSC? নাকি পুরো প্যানেলই বাতিল করতে হবে? ২০১৬ সালের SSC-র ২৫ হাজার ৭৫৩ জন চাকরি প্রাপকের ভবিষ্যত কী? সোমবার শুনানি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চে।

এসএসসি মামলার ফের শুনানির তারিখ দেওয়া হয়েছে। এসএসসি 26000 শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল মামলার পরবর্তী শুনানি ১০ ফেব্রুয়ারি হবে। ওইদিন দুপুর ২টোর পর শুনানি হবে। ১০ ফেব্রুয়ারি শুনানি শেষ করার আশ্বাস দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি। গত শুনানিতে আইনজীবি বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য নিয়োগ বিভিন্ন দুর্নীতির কথা তুলে ধরে নতুন করে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার দাবি তোলেন।

বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেছিলেন, পরীক্ষায় না বসেই অনেকে চাকরি পেয়েছেন। সন্দেহ থাকলে পুরো প্যানেল বাতিল করেই নতুন করে নিয়োগ করা উচিত। তাঁর অভিযোগ, এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি। যদিও নতুন করে নিয়োগের বিষয়টিতে আপাতত একমত নয় সুপ্রিম কোর্ট। বিকাশরঞ্জনের বক্তব্য শুনে প্রধান বিচারপতি বলেন, নতুনভাবে নিয়োগ করতে গেলে অনেক জটিলতা তৈরি হবে। বিষয়টি নিয়ে সোমবার স্বাভাবিকভাবেই কোনও নির্দেশ দেননি তিনি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি।

যদিও নবম-দশমের চাকরি এক যোগ্য প্রাপক বলেন, ‘আমাদের দাবি যেটা বারবার করে এসেছি, যোগ্য ও অযোগ্য বাছাই হোক। আমরা বারবার বলছি সিবিআই তদন্তে যে রিপোর্ট, সেটার সত্যতা নিয়ে বা গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে যদি প্রশ্ন হয়, আরও বেটার কোনও ইনভেস্টিগেশন করা হোক। কিন্তু এই পুরো প্যানেল বাতিল, যে দাবিটা করা হচ্ছে, এই ভয়ঙ্কররকমের রাজনীতিটা, ..রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রটা বন্ধ হোক। প্যানেল বাঁচানোর পক্ষে দাঁড়িয়ে, ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়িয়ে যা যা করার, সেগুলি করা হোক।’

২০১৬ সালের আগে খাতায় লিখে SSC পরীক্ষা হত । সেই খাতা ৩ বছর সংরক্ষণ করা হত। কিন্তু ২০১৬ সালে প্রথমবার OMR এ পরীক্ষা হয়। এবং ৩ বছরে বদলে ১ বছর সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত হয়। সেই পরীক্ষায় OMR শিটের অরিজিনাল কপি সংরক্ষণ করেনি SSC. তাহলে কীসের ভিত্তিতে চাকরি বাতিল মামলায় যোগ্য ও অযোগ্য নির্ধারণ? এর এখানেই উঠেছে প্রশ্ন। এখন দেখার আগামীকাল মামলা কোন দিকে গড়ায়। 

Assistant Professor: সহকারী অধ্যাপক পদে 1 হাজার 928টি শূন্যপদে নিয়োগ, বিস্তারিত জানুন

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

Assistant Professor Recruitment: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। মধ্যপ্রদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (এমপিপিএসসি) 2025 সালের জন্য সহকারী অধ্যাপকের 1 হাজার 928টি পদে নিয়োগের জন্য আবেদন আহ্বান করেছে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিশেষ বিষয় হল দীর্ঘদিন ধরে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে কর্মরত শিক্ষকরা ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের সুবিধা পাবেন। এই নিয়োগ বিভিন্ন বিষয়ের জন্য করা হচ্ছে, যার মধ্যে রসায়নের ক্ষেত্রে শূন্যপদ সব থেকে বেশি। রাজ্যের সরকারি কলেজগুলিতে সহকারী অধ্যাপক নিয়োগের জন্য এই নিয়োগ করা হচ্ছে, যা মেধাবীদের জন্য একটি বড় সুযোগ।

শূন্যপদের সংখ্যা

মধ্যপ্রদেশে সহকারী অধ্যাপকের ১ হাজার ৯২৮টি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। রসায়ন বিষয়ে সর্বোচ্চ পদ রয়েছে ১৯৯টি। এছাড়া উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, গণিতসহ অন্যান্য বিষয়েও পদের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই নিয়োগটি রাজ্য জুড়ে সরকারি কলেজগুলিতে করা হবে এবং নির্বাচিত প্রার্থীদের তাদের বিষয়ের ভিত্তিতে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে নিয়োগ করা হবে।

বিষয়ভিত্তিক শূন্যপদ

রসায়ন-১৯৯, উদ্ভিদবিদ্যা-১৯০, প্রাণিবিদ্যা-১৮৭, ক্রীড়া কর্মকর্তা-১৮৭, পদার্থবিদ্যা-১৮৬, গণিত-১৭৭, অর্থনীতি-১৩০, রাষ্ট্রবিজ্ঞান-১২৪, হিন্দি-১১৩, বাণিজ্য-১১১ এবং অন্যান্য বিষয়েও শূন্যপদ রয়েছে। রাজ্যের কলেজগুলিতে পড়ানো হয় এমন সমস্ত বিষয়ে এই নিয়োগ করা হচ্ছে।

ভিজিটিং স্কলারদের জন্য রিজার্ভেশন

এই নিয়োগের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হল যারা দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার হিসেবে কাজ করেছেন তারা 25 শতাংশ সংরক্ষণের সুবিধা পাবেন। যাইহোক, এই সংরক্ষণ শুধুমাত্র সেই সমস্ত প্রার্থীদের জন্য উপলব্ধ হবে যারা 2019 নীতিমালার অধীনে সরকারি কলেজে কমপক্ষে একটি পূর্ণ সেমিস্টার পড়ান বা যারা চার নম্বর পেয়েছেন। এই পদক্ষেপটি সেই সমস্ত শিক্ষকদের জন্য স্বস্তি হিসাবে আসবে যারা বহু বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করছেন কিন্তু প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতার অভাব রয়েছে।

সংরক্ষণের নিয়ম এবং যোগ্যতা

আমরা আপনাকে বলি যে 50 বছর বয়সী প্রার্থীরা এই নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারেন, তবে 50 বছরের বেশি বয়সী অতিথি স্কলাররা যোগ্য হবেন না। 2019 নীতিমালা অনুযায়ী সরকারী কলেজে কমপক্ষে একটি পূর্ণ সেশন পড়ান এমন প্রার্থীদের জন্য এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। এইভাবে, সরকার যোগ্য মেধাবীদের যাতে এই নিয়োগে অংশগ্রহণ করতে পারে এবং ন্যায্য সুযোগ পেতে পারে তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে।

প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা

এই নিয়োগের জন্য, প্রার্থীদের প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা যেমন পিএইচডি, নেট এবং সেট সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে। তবে, এই যোগ্যতা কিছু প্রার্থীর জন্য চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, কারণ অনেক ভিজিটিং প্রার্থী এই যোগ্যতা ছাড়াই বহু বছর ধরে শিক্ষা পরিষেবায় কাজ করছেন। এ কারণে দীর্ঘদিন ধরে চাকরিরত গেস্ট টিচাররা যাতে স্থায়ী নিয়োগে সুযোগ পান, সেজন্য নিয়মিত করার দাবি জানিয়েছে অতিথি স্কলার ফেডারেশন। আপনি এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট mppsc.mp.gov.in-এ গিয়ে অবশিষ্ট বিবরণ পরীক্ষা করতে পারেন।

হোলিস্টিক প্রগ্রেস রিপোর্ট কার্ড: স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নোটিফিকেশন, শিক্ষকদের নিয়ে ওয়ার্কশপ হলো না

শিক্ষক শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু

নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলার শিক্ষা স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এসএমএস) পোর্টালের অধীনে হোলিস্টিক প্রগ্রেস রিপোর্ট কার্ডের বাস্তবায়ন সংক্রান্ত স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নোটিফিকেশন বের হল। রাজ্যের সমস্ত প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্কুলের জন্য এই নোটিশ জারি হল।

2025 শিক্ষাবর্ষ থেকে হলিস্টিক প্রগ্রেস রিপোর্ট কার্ড ইতিমধ্যেই বাস্তবায়ন করা হয়েছে। নতুন শিক্ষাবর্ষ 2025 ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে এবং সামগ্রিক অগ্রগতি রিপোর্ট কার্ড বজায় রাখার জন্য সমস্ত মূল্যায়ন হতে হবে। হোলিস্টিক প্রগ্রেস রিপোর্ট কার্ডের বিষয়ে প্রতিটি মূল্যায়নের জন্য নম্বর বিধান ইতিমধ্যেই বাংলার শিক্ষা স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এসএমএস) পোর্টাল তৈরি করা হয়েছে।

সেই অনুযায়ী বাংলার শিক্ষা এসএমএস পোর্টালের অধীনে মার্ক আপলোড করা নিজ নিজ এখতিয়ার। মার্ক আপলোডের অবস্থা পর্যায়ক্রমে পর্যালোচনা করা হবে। এই বিষয়ে ব্যবহারকারীর ম্যানুয়ালটিও সংযুক্ত করা হয়েছে।

স্কুল শিক্ষা দফতর

এই বিষয়ে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, “এত বড় একটা প্রক্রিয়া কার্যকর হয়ে গেল কিন্তু সমস্ত শিক্ষকদের নিয়ে অভিজ্ঞদের দ্বারা ওয়ার্কশপ করা হলো না। কেবলমাত্র বিদ্যালয় প্রধানদের নিয়ে কিছু ওপর ওপর আলোচনা করে দেওয়া হয়েছে। এর জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত পরিকাঠামো এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে শিক্ষক। প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলিতে এর উপযুক্ত পরিকাঠামো নেই। যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ বিষয় এটি। আমরা যথাযথ ওয়ার্কশপের দাবি জানাচ্ছি।”

পেনশনের টাকা কতটা বাড়বে? পূর্ববর্তী বেতন কমিশন দ্বারা প্রস্তাবিত সর্বনিম্ন এবং সর্বাধিক পেনশন বৃদ্ধি চেক করুন

অষ্টম বেতন কমিশন

8ম বেতন কমিশন পেনশন বৃদ্ধির আপডেট: কেন্দ্রীয় সরকারের পেনশনভোগীদের জন্য পেনশনের অর্থ কত বাড়বে? ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ এবং ৭ম বেতন কমিশন দ্বারা সুপারিশকৃত সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ বৃদ্ধি দেখেনিন। 

কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য 8ম বেতন কমিশনের ঘোষনা করা হয়েছে। 16 জানুয়ারী 2025-এ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা প্রায় 50 লক্ষ কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের বেতন এবং 65 লক্ষ পেনশনভোগীদের ভাতা সংশোধনের জন্য 8ম বেতন কমিশন গঠনের অনুমোদন দেয়।

8ম বেতন কমিশন বেতন বৃদ্ধি: কত বেতন এবং পেনশন বাড়তে পারে?

মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী বেতন প্যানেল 1.92 থেকে 2.86 রেঞ্জে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর বেস করবে। 2.86 ফিটমেন্ট ফ্যাক্টরের সুপারিশকে সবুজ সংকেত দেওয়া হলে, একজন সরকারি কর্মচারীর ন্যূনতম বেসিক বেতন প্রতি মাসে 18,000 টাকা থেকে বেড়ে 51,480 টাকা হবে। একই ফ্যাক্টরের উপর ভিত্তি করে ন্যূনতম পেনশন বর্তমানে 9,000 টাকা থেকে 25,740 টাকা হবে।

পূর্ববর্তী বেতন কমিশন দ্বারা প্রস্তাবিত সর্বনিম্ন এবং সর্বাধিক পেনশন বৃদ্ধি চেক করুন। 4র্থ, 5ম, 6ম এবং 7ম বেতন কমিশন দ্বারা প্রস্তাবিত সর্বনিম্ন এবং সর্বাধিক পেনশন নিচে দেওয়া হল। 

7ম বেতন কমিশন (ফেব্রুয়ারি 2014 – নভেম্বর 2016)

ন্যূনতম পেনশন 9000 টাকা/মাসে উন্নীত করা হয়েছে; সর্বোচ্চ বেতন 1,15,650/মাস।

6ম বেতন কমিশন (অক্টোবর 2006 – মার্চ 2008)

 ন্যূনতম পেনশন: 3,500 টাকা/মাস সর্বোচ্চ পেনশন: 45,000 টাকা/মাস

5ম বেতন কমিশন (এপ্রিল 1994 – জানুয়ারী 1997)

সর্বনিম্ন পেনশন: 1,275 টাকা/মাস সর্বোচ্চ পেনশন: 15,000 টাকা/মাস

4র্থ বেতন কমিশন (সেপ্টেম্বর 1983 – ডিসেম্বর 1986)

সর্বনিম্ন পেনশন: 375 টাকা/মাস সর্বোচ্চ পেনশন: 4,500 টাকা/মাস

PhD Admission: পিএইচডি ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হল, গবেষণা করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের জন্য দারুন খবর

Assistant Professor Recruitment

PhD Admission Notification: গবেষণা করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের জন্য ভালো খবর। গবেষক নিয়োগ করছে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। এই মর্মে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা পিএইচডি (PhD) করতে ইচ্ছুক হলে আবেদন করতে পারেন।

APPLICATION FOR ADMISSION TO THE PH.D. PROGRAMME 2024-25

(i) Arabic, (ii) Bengali, (iii) English, (iv) Urdu, (v) Journalism and Mass Communication, (vi) Economics, (vii) History, (viii) Education, (ix) Geography, (x) Physics, (xi) Chemistry, (xii) Mathematics and Statistics, (xiii) Biological Sciences, (xiv) Civil Engg., (xv) Computer Science and Engg., (xvi) Electrical Engg., (xvii) Electronics & Communication Engg., (xviii) Mechanical Engg., (xix) Management and Business Administration (MBA), (xx) Islamic Theology, and (xxi) Islamic Studies.

যোগ্যতা

UGC র নির্ধারিত যোগ্যতা থাকতে হবে। প্রার্থীদের স্নাতকোত্তর স্তরে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। তবে সংরক্ষিত প্রার্থীদের নম্বরে ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া 

অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার শেষ তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি। আগ্রহী প্রার্থীরা www.aliah.ac.in ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন, এর পাশাপাশি phdadmission_au@aliah.ac.in মেল করে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আগ্রহী প্রার্থীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে মূল বিজ্ঞপ্তিটি দেখে নিতে পারেন।

রাজ্য এই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ, কোন কোন বিষয়ে নিয়োগ?

শিক্ষক নিয়োগ

শিক্ষক নিয়োগ: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। দমদমের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ হবে। চুক্তির ভিত্তিতে শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ করবে দমদমের অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির পিএমশ্রী কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়। সম্প্রতি বিদ্যালয়ের তরফে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে তাঁদের ওয়েবসাইটে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন। নিযুক্তদের প্রতিষ্ঠানের নিয়ম মেনে প্রতি মাসে পারিশ্রমিক দেওয়া হবে।

কোন কোন পদে নিয়োগ?

২০২৫-২৬ বর্ষের জন্য একাধিক বিষয়ে শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ করতে চলেছে এই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক (পিজিটি), প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক (টিজিটি), প্রাথমিক শিক্ষক (পিআরটি), বালবটিকা শিক্ষক, নাচ এবং যোগ প্রশিক্ষক, কাউন্সেলর, স্পোর্টস কোচ, নার্স, স্পেশ্যাল এডুকেটর এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষক পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। ইতিহাস, কম্পিউটার সায়েন্স, রসায়ন এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা, গণিত, জীববিজ্ঞান, অর্থনীতি, হিন্দি, ইংরেজি এবং বাণিজ্য বিষয়ে পিজিটি নিয়োগ করা হবে। পাশাপাশি, টিজিটিদের গণিত এবং বিজ্ঞান, হিন্দি, ইংরেজি, সোশ্যাল সায়েন্স, সংস্কৃত বিষয় পড়াতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতা

টিজিটি পদে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক এবং প্রশিক্ষণ নেওয়া থাকতে হবে। পিজিটি পদে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং বিএড থাকতে হবে। অন্যান্য পদে জানতে গেলে বিজ্ঞপ্তি দেখে নিতে হবে।

বয়স

প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে। আবেদনের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা জানতে মূল বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া 

আগ্রহী চাকরি প্রার্থীদের আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। তার জন্য দমদমের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ‘হোমপেজ’ থেকে সরাসরি বিজ্ঞপ্তিটি পেয়ে যাবেন আগ্রহীরা। সেখান থেকেই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি। 

নিয়োগ প্রক্রিয়া 

ইন্টারভিউ হবে আগামী ১৮ এবং ১৯ ফেব্রুয়ারি। সকাল আটটার মধ্যে প্রয়োজনীয় নথি সঙ্গে নিয়ে প্রার্থীদের পৌঁছে যেতে হবে বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া ঠিকানায়। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। 

সহকারী অধ্যাপক: বিপুল সংখ্যক পাশ সেট পরীক্ষায়, চলতি বছরেই ফের সেট

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল স্টেট এলিজিবল টেস্ট বা সেট পরীক্ষার ফল। পরীক্ষার সাত সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশিত সেট-এর ফল। এবারে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিন হাজারের বেশি প্রার্থী। 

এবারের সেট পরীক্ষায় মোট ৫৮,৮৬৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তার মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৩২৮২ জন পরীক্ষার্থী। মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে সফল পরীক্ষার্থীরা সার্টিফিকেট পাবেন।

এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ৪০ শতাংশের বেশি নম্বর থাকতে হয়। তবেই অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসরের প্রবেশিকা দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা যায়। সেটের ফল প্রকাশ হল। এবার রাজ্য সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ নিয়ে ফের বিজ্ঞপ্তিও জারি করা সম্ভাবনা রয়েছে বলেও চর্চায় রয়েছে। রাজ্যের ৩৩টি জেলায় পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। চলতি বছর ডিসেম্বরে ফের সেট নেওয়া হবে।

সেট রেজাল্ট দেখবেন কিভাবে?

১) সেট পরীক্ষার ফলাফল দেখতে পরীক্ষার্থীদের প্রথমে (www.wbcsc.org.in) ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

২) এরপর রেজাল্ট দেখার লিঙ্কটিতে ক্লিক করতে হবে।

৩) এবার লগ ইন ডিটেলস দিয়ে সাবমিট করতে হবে।

৪) এরপর পরীক্ষার রেজাল্টটি স্ক্রিনে দেখতে পাবেন।

৫) রেজাল্ট ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন পরীক্ষার্থীরা।

সেট পরীক্ষাটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগ্যতা নির্ধারক পরীক্ষা হিসেবে বিবেচিত হয়। গত ১৫ ই ডিসেম্বর কলেজ সার্ভিস কমিশন রাজ্যজুড়ে সেট এর পরীক্ষা নেয়। মোট ৫৮ হাজার ৮৬৭ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। এবারের পরীক্ষাকে নির্বিঘ্নে পরিচালনা করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপও করেছে কলেজ সার্ভিস কমিশন।