Home Blog Page 99

PM Internship: 1.25 লক্ষ যুবককে প্রতি মাসে 5,000 টাকা, এককালীন 6,000 টাকা সহায়তা, এইভাবে আবেদন করুন

PM Internship Scheme

PM Internship Scheme: যুবকদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে, সরকার বৃহস্পতিবার পাইলট ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী ইন্টার্নশিপ স্কিম (PM Internship) শুরু করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে, ইন্টার্নশিপের জন্য নির্বাচিত যুবকরা মাসিক 5,000 টাকা আর্থিক সহায়তা পাবেন। এই প্রকল্পটি অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন তার বাজেট বক্তৃতায় প্রস্তাব করেছিলেন। 

প্রকল্পের অধীনে, যুবকরা ভারতের শীর্ষ 500 টি কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাবে। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল পাঁচ বছরের মধ্যে 1 কোটি যুবককে ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেওয়া।

এছাড়াও, ইন্টার্নশিপে ‘যোগদান’ করার জন্য তাদের এককালীন 6,000 টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে এবং তারপরে এক বছরের জন্য প্রতি মাসে 5,000 টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। ইন্টার্নশিপ হবে 12 মাসের জন্য। সরকারী সূত্র জানিয়েছে যে চলতি অর্থ বছরে 1.25 লক্ষ ইন্টার্নশিপের (PM Internship Scheme) সুযোগ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৮০০ কোটি টাকা।




প্রকৃতপক্ষে, অনেক কোম্পানি এই স্কিমে আগ্রহ দেখাতে শুরু করেছে, কিছু দিন আগে ভ্রমণ বুকিং প্ল্যাটফর্ম EaseMyTrip ঘোষণা করেছিল যে এটি আগামী 3-6 মাসে ভারত জুড়ে 500 টি কোম্পানিকে নিয়োগ দেবে যা সরকারের প্রস্তাবিত ইন্টার্নশিপ পরিকল্পনাকে সমর্থন করবে৷

পোর্টাল 12 অক্টোবর থেকে এই ভাবে আবেদন করুন




– কোম্পানি 10 অক্টোবরের মধ্যে তাদের প্রয়োজনীয়তা এবং ইন্টার্নশিপ পোস্ট সম্পর্কে তথ্য দেবে। আগ্রহী যুবকরা 12 অক্টোবর মধ্যরাত থেকে www.pminternship.mca.gov.in পোর্টালে নিবন্ধন করতে পারবেন। সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের তালিকা ২৬ অক্টোবরের মধ্যে কোম্পানিগুলোকে দেওয়া হবে।

– যদিও পোর্টালটি সবেমাত্র পাইলট ভিত্তিতে চালু করা হয়েছে, তবে সরকার ইন্টার্নদের আবেদনের জন্য পোর্টালটি খোলার জন্য বিজয়াদশমীর শুভ দিনটি বেছে নিয়েছে।




– এখন পর্যন্ত 111টি কোম্পানি এতে যোগ দিয়েছে এবং এর মধ্যে রয়েছে মহারাষ্ট্র, উত্তরাখণ্ড, তেলেঙ্গানা এবং গুজরাট রাজ্য।

– আজ সকাল পর্যন্ত ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যেই 1077 টি অফার রয়েছে এবং কোম্পানিগুলি উত্পাদন সম্পর্কিত এবং রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত শূন্যপদগুলির জন্য পছন্দগুলি ভাগ করেছে৷




সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের তালিকা 26 অক্টোবর পর্যন্ত পাওয়া যাবে। কোম্পানিগুলি 27 নভেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত নির্বাচন করবে এবং 12 মাসের জন্য 2 ডিসেম্বর, 2024 থেকে ইন্টার্নশিপ শুরু হবে।

ইন্টার্নশিপের (PM Internship) জন্য নির্বাচিত যুবকদের প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বিমা যোজনা এবং প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনার অধীনে বীমা কভার দেওয়া হবে। সরকার এর জন্য প্রিমিয়াম প্রদান করবে এটি ছাড়াও কোম্পানিগুলি নির্বাচিত প্রার্থীকে অতিরিক্ত দুর্ঘটনা বীমা প্রদান করতে পারে।




বড় খবর: “আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করব”, রাজ্যে ফের বেআইনি নিয়োগের অভিযোগ আসতেই যা বললেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য

বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য

নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে এবার বড় খবর সামনে এল। রাজ্যে এখনও বেআইনি নিয়োগ অটুট রয়েছে দাবি করছে সিবিআই। নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় চূড়ান্ত চার্জশিট জমা করার পরে শীর্ষ আদালতের কয়েকটি নির্দেশকে হাতিয়ার করে তালিকা-বহির্ভূত অযোগ্য প্রার্থীদের ফের বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ সামনে আসছে।

সম্প্রতি সিবিআইয়ের তরফে শিক্ষা দফতরের কয়েক জন আধিকারিককে ওই বেআইনি।নিয়োগের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলেও খবর। বিভিন্ন স্কুলে তালিকা-বহির্ভূত প্রায় শতাধিক অযোগ্য প্রার্থীকে চাকরি দেওয়ার ব্যবস্থা করার খোঁজ মিলেছে বলেও দাবি করা হচ্ছে।




সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালে কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে ২০১৬-২০২০ নিয়োগ দুর্নীতির মামলার তদন্তভার সিবিআইকে দেওয়া হয়। নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই বিশেষ আদালতে পাঁচটি মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে নিম্ন আদালতে পাঁচটি মামলার চূড়ান্ত চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই। পরে নতুন তথ্য জানা গেলে তা অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে সিবিআইয়ের তরফে চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছিল।




এই চূড়ান্ত চার্জশিট জমা হওয়ার পর শীর্ষ আদালতের নির্দেশে কয়েক মাস কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে নিয়োগ দুর্নীতির মামলার শুনানি হয়। ৬৫০০ অযোগ্য প্রার্থী সহ মোট ২৬ হাজার জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ জারি করে ডিভিশন বেঞ্চ। যদিও পরবর্তীতে কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় শীর্ষ আদালত।




সূত্রের দাবি, শীর্ষ আদালতের কয়েকটি নির্দেশকে হাতিয়ার করে শিক্ষা দফতরের তরফে ফের বেআইনি ভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়েছে। ফের ২০২৪ সালে বেআইনি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে তথ্য উঠে আসছে। এই নিয়ে নিয়োগ মামলার মূল আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “অবিলম্বে সিবিআইয়ের তরফে আদালতে তথ্য পেশ করা উচিত। ২০২৪ সালের বেআইনি নিয়োগের বিষয়ে আইনজীবীরাও আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করব।”

 


SSC: আপার প্রাইমারি কাউন্সিলিং এর পূর্বে এসএসসি প্রকাশিত স্কুল লিস্টে বাদ বহু, স্কুল শিক্ষা কমিশনার ও এসএসসি চেয়ারম্যানকে দাবিপত্র পেশ

স্কুল সার্ভিস কমিশন

SSC শিক্ষক নিয়োগ: সদ্য প্রকাশিত আপার প্রাইমারি স্তরের নিয়োগ প্রক্রিয়া কলকাতা হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী শুরু করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। মোট ১৪,৩৩৯ টি শূন্যপদের তালিকা প্রকাশ করলেও বহু স্কুলের নাম না থাকায় তারা সমস্যায় পড়েছে। এই বিষয়ে তৎপরতার সাথে শিক্ষক সংগঠন, “অল পোস্ট গ্র্যাজুয়েট টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন” এর পক্ষ থেকে গত ০১.১০.২০২৪ তারিখে West Bengal Central Schoolo Service Commission(WBCSSC) ওয়েবসাইটে আপার প্রাইমারি স্তরে শিক্ষক নিয়োগের জন্য (1st Phase Counselling) বাংলা মিডিয়ামের স্কুল, সাবজেক্ট ও ক্যাটেগরী অনুযায়ী ভেকেন্সি লিস্ট প্রকাশিত হয়েছ, সেই লিস্টে কিছু বিষয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য স্কুল শিক্ষা কমিশনার ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যানকে দাবিপত্র দেওয়া হয়েছে।

রাজ্যের বিভিন্ন জেলার বহু সংখ্যক স্কুল থেকে এই বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আপার প্রাইমারি কাউন্সেলিংয়ের পূর্বে এসএসসি প্রকাশিত স্কুল লিস্টে বাদ পড়েছে বহু। এই নিয়ে স্কুল শিক্ষা কমিশনার ও এসএসসি চেয়ারম্যানকে দাবিপত্র পেশ করা হয়েছে।

(১) বহু সংখ্যক স্কুলে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে VACANCY থাকলেও এবং স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নির্দেশানুযায়ী অনলাইন ও অফলাইনে বারবার তথ্য জমা দিলেও বর্তমানে WBCSSC দ্বারা সদ্য প্রকাশিত আপার প্রাইমারি লিস্টে স্কুলের নাম নেই।

(২) বহু আপার প্রাইমারি ও জুনিয়র হাইস্কুলের বহু বছর ধরে শিক্ষক নিয়োগ না হওয়ায় পঠনপাঠন ব্যহত হচ্ছে। ফলস্বরূপ, স্কুলগুলি এই VACANT লিস্টে স্কুলের নাম না থাকায় সমস্যায় পড়েছে।




(৩) Vacancy লিস্টে ক্যাটেগরির Status এ (Gen/SC/ST/OBC/PH) অনেক স্কুলের Category পরিবর্তন হয়েছে দেখাচ্ছে এবং কিছু স্কুলের Subject পরিবর্তনও হয়েছে।

(৪) রাজ্যের বহু সংখ্যক স্কুলগুলিতে আপার প্রাইমারি সেকশনে প্রয়োজনীয় বিষয় ভিত্তিক শিক্ষক- শিক্ষিকা অবিলম্বে নিয়োগ করে পঠনপাঠনের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে ও ছাত্র-ছাত্রীরা যাতে সমস্ত বিষয়ে স্থায়ী শিক্ষক পায় সেবিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে।

(৫)পূর্বে আপার প্রাইমারি নিয়োগের জন্য কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া চলাকালীন বহু ক্যান্ডিডেট যে স্কুল নির্বাচন করেছিল সেই সকল স্কুলগুলির মধ্যে অনেকগুলির নাম এই লিস্টে নেই।




(৬) বর্তমান WBCSSC নোটিফিকেশন অনুযায়ী, আপার প্রাইমারি নিয়োগের পর স্কুলগুলিতে সমস্ত স্তরে (UP/NORMAL /HS) VACANCY ডিটেইলস প্রকাশ করতে হবে।

শোক সংবাদ: মাত্র ৩৯ বছর বয়সে অসময়ে চলে গেলেন স্কুল শিক্ষিকা, শোকের ছায়া নেমেছে গোটা এলাকায়

সংগঠন এর রাজ্য সভাপতি মনোজ কুমার মন্ডল বলেন, অনলাইনে – উৎসশ্রী ও স্যালারি পোর্টাল মাধ্যমে বারবার বিষয় ও পোস্ট অনুযায়ী টিচারদের ভেকেন্সি স্কুল শিক্ষা দপ্তর সংগ্রহ করার পরেও আপার প্রাইমারি কাউন্সিলিং এর আগে এসএসসি মাধ্যমে প্রকাশিত স্কুল লিস্টে বহু সংখ্যক স্কুলের নাম নেই, এটি সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক ও অযৌক্তিক। অপরিকল্পিতভাবে, অদক্ষতার সাথে এই লিস্ট তৈরি করা হয়েছে। শিক্ষক না পেয়ে বেশিরভাগ স্কুলই সমস্যার মধ্যেই থাকবে। পূর্বের লিস্টে ভেকেন্ট হিসেবে স্কুলের নাম থাকলেও এই লিস্টে কিভাবে নাম লোপ পেলো সেটাই রহস্যজনক। জুনিয়র হাইস্কুলের শিক্ষক সমস্যা না মেটালে রাজ্যে সেগুলির পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।”




সংগঠন এর রাজ্য কোষাধ্যক্ষ জয় প্রকাশ দাস এর মতে, “দীর্ঘদিন ধরে নিয়োগ বন্ধ ছিল, অথচ বহু স্কুল থেকে শিক্ষক-শিক্ষিকারা রিটায়ার্ড হয়েছেন, মারা গেছেন, নতুনভাবে ভ্যাকেন্সি সৃষ্টি হয়েছে কিন্তু নিয়োগের জন্য যে ভ্যাকেন্সি লিস্ট বেরিয়েছে তাতে বেশিরভাগ জুনিয়র হাই স্কুল গুলোর নাম নেই। এমনিতেই জুনিয়র হাই স্কুল গুলোতে পরিকাঠামোর পাশাপাশি শিক্ষকের অভাবে চরম দৈন্য দশায় ভুগছে, আগামী দিনে সেই স্কুল গুলিকে পরিকল্পনামাফিক পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার মুখে ঠেলে দেওয়া হলো। এসএসসি উচিত নতুন ভ্যাকেন্সি গুলোকে ভেকেন্সি লিস্টের মধ্যে তৎপরতার সাথে যুক্ত করা।” জয় প্রকাশ দাস মহাশয়ের স্কুলেও একই সমস্যা তৈরি হয়েছে। উত্তর দিনাজপুর ডিআইকে তিনবার জানিয়েও সুরাহা হয়নি। দুটি মাত্র শিক্ষক নিয়ে ১০ বছর ধরে স্কুল চলছে।




সমস্যায় পড়েছে হুগলির খামাকুল-১ ব্লকের পশ্চিম ঘোষপুর রামকৃষ্ণ বিদ্যাপীঠ, প্রধান শিক্ষক দেবাশীষ ঘোষ বলেন, ৭ জন শিক্ষক নেই, তার মধ্যে চারজন বিজ্ঞানের শিক্ষক। এবারও শিক্ষক পাওয়া না গেলে আপার প্রাইমারিতে বিজ্ঞানের ক্লাস চালানো সম্ভব হবে না। মঙ্গলবার রাত থেকেই এডিআই, ডিআই থেকে স্কুল শিক্ষা কমিশনার, শিক্ষামন্ত্রীকে জানিয়েছেন।




SSC: সংরক্ষণ জটিলতায় সুপারিশপত্র প্রদান স্থগিত প্রার্থীর, শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বড় খবর সামনে এল

এসএসসি SSC শিক্ষক

SSC শিক্ষক নিয়োগ: আদালতের নির্দেশ মেনে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া পরিচালনা করছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সেলিংয়ের প্রথম দিনে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষকের চাকরি নিতেই অনীহা প্রায় ৩০ শতাংশ চাকরি প্রার্থীর। ৩০ শতাংশেরও বেশি সফল চাকরিপ্রার্থী অনুপস্থিত বলে খবর এসএসসি সূত্রে।

স্কুল বাছাইয়ের জন্য কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় অংশ নিলেন না ৪১ জন সফল চাকরিপ্রার্থী। বৃহস্পতিবার প্রথম দিনে ১৪৪ জন সফল চাকরিপ্রার্থীকে কাউন্সেলিংয়ের জন্য ডেকেছিল এসএসসি। দীর্ঘ ৯ বছর পরে উচ্চ প্রাথমিকের শি এক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হল।

এসএসসি সূত্রে জানা গেছে, সংরক্ষণ সংক্রান্ত জটিলতায় একজন প্রার্থীকে সুপারিশপত্র প্রদান স্থগিত রয়েছে। ৩অক্টোবর ছিল বিজ্ঞানের বিষয়গুলির কাউন্সেলিং। ডাক পাওয়া প্রার্থীদের মধ্যে ১২৫ জন ছিলেন হিন্দি মাধ্যমের, তিনজন ইংরেজি মাধ্যমের, একজন তেলুগু মাধ্যমের এবং ১৫ জন উর্দু মাধ্যমের। সুপারিশপত্রের ভিত্তিতে তাঁরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নিয়োগপত্র পাওয়ার পর কাজে যোগ দেবেন।

আজ, শুক্রবারও রয়েছে কাউন্সেলিং। তাতে অংশ নেবেন ইতিহাস বিষয়ের হিন্দি, ইংরেজি, নেপালি এবং উর্দু মাধ্যমের প্রার্থীরা। কিন্তু কেন এতজন অনুপস্থিত কাউন্সেলিংয়ে? মনে করা হচ্ছে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে প্রক্রিয়াটি চলার ফলে অনেকেই অন্য চাকরি পেয়ে গেছেন  তাছাড়া, আইনি জটিলতায় নিয়োগ প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়াই অনেকের অনুপস্থিতির কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।

শোক সংবাদ: মাত্র ৩৯ বছর বয়সে অসময়ে চলে গেলেন স্কুল শিক্ষিকা, শোকের ছায়া নেমেছে গোটা এলাকায়

শিক্ষিকার মৃত্যু: এবার এক অত্যন্ত দুঃখজনক খবর সামনে এল। অসময়ে এই পৃথিবী থেকে চলে গেলেন এক স্কুল শিক্ষিকা। মৃত শিক্ষিকার নাম ইন্দ্রানী ভট্টাচার্য্য। তিনি বীরভূম জেলার চৌহাট্টা স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন। ব্রেইন স্ট্রোক করে মৃত্যু হয়েছে ওই শিক্ষিকার।

জানা গেছে, শিক্ষিকা ইন্দ্রানী ভট্টাচার্য্য মহাশয়া ব্রেইন স্ট্রোক করে পরলোকগমন করেছেন।  ওই শিক্ষিকার বয়স হয়েছিল ৩৯ বছর। এই ঘটনায় গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

এদিকে, ভয়ংকর দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক স্কুল শিক্ষিকার। মৃত শিক্ষিকার নাম সুপর্ণা সরকার। তিনি দক্ষিণ দিনাজপুর  জেলার শুকদেবপুর হাই স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন। পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে শিক্ষিকার।

জানা গেছে, শিক্ষিকা সুপর্ণা সরকার মহাশয়া পথ দুর্ঘটনায় পরলোকগমন করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাড়ি ফেরার পথে বুনিয়াদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রাস্তা পারাপার হওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। ওই দুর্ঘনাটাতেই মৃত্যু হয়। রাস্তা পারাপার করতে গিয়ে ঘটে যায় দুর্ঘটনা।  মৃত্যু হয় শিক্ষিকার। তিনি ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষিকা ছিলেন।

শোক সংবাদ: ভয়ংকর দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল শিক্ষিকার, শোকের ছায়া নেমেছে গোটা এলাকায়

শিক্ষিকার মৃত্যু: এবার এক অত্যন্ত দুঃখজনক খবর সামনে এল। ভয়ংকর দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক স্কুল শিক্ষিকার। মৃত শিক্ষিকার নাম সুপর্ণা সরকার। তিনি দক্ষিণ দিনাজপুর  জেলার শুকদেবপুর হাই স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন। পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে শিক্ষিকার।

জানা গেছে, শিক্ষিকা সুপর্ণা সরকার মহাশয়া পথ দুর্ঘটনায় পরলোকগমন করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাড়ি ফেরার পথে বুনিয়াদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রাস্তা পারাপার হওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। ওই দুর্ঘনাটাতেই মৃত্যু হয়। রাস্তা পারাপার করতে গিয়ে ঘটে যায় দুর্ঘটনা।  মৃত্যু হয় শিক্ষিকার। তিনি ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষিকা ছিলেন।

এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শিক্ষিকা সুপর্ণা সরকারের দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। বাড়ি ফেরার পথে বুনিয়াদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রাস্তা পারাপার হওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে মৃত্যু হয়। গোটা এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক এবং ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল মামলার শুনানি কি হল? আপডেট জেনেনিন

নিউজ ডেস্ক: আজ কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। মামলাটি (প্রিয়াঙ্কা নস্কর মামলা) ৬৭ নম্বর সিরিয়ালে ছিল। সুপ্রিম কোর্টে 2016 SSC এর ২৬ হাজার শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ মামলার শুনানি ছিল। মামলাটি ৩৪ নম্বর সিরিয়ালে ছিল।

তবে ফের বাড়ল অপেক্ষা। আজও শুনানি হল না। আজ, ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলা এবং 26 হাজার শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ মামলার শুনানি হল না। বারেবারে শুনানি পিছিয়ে যাওয়ায় আশাহত হচ্ছেন শিক্ষকরা। 

সুপ্রিম কোর্টের মামলাটির উপরেই নির্ভর করছে ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর ভবিষ্যৎ। আজ সুপ্রিম কোর্টে চাকরি বাতিল মামলার শুনানি আছে। চাকরিহারাদের স্কুলে ফেরানোর রক্ষাকবচ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। CBI-এর তদন্তের অগ্রগতির উপর নির্ভর করছে মামলা।

OMR, হার্ডডিস্ক নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারবে CBI? কোন বিষয়ের উপর বিবেচনা করা হবে আগেই জানায় আদালত। আজ মামলার দিকে তাকিয়ে আছেন চাকরিহারাদের পাশাপাশি বঞ্চিত প্রার্থীরাও।

২০১৬ সালের ২২ এপ্রিল নিয়োগ প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের ওই রায়ের ফলে ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি চলে যায়। যদিও পরে সুপ্রিম কোর্ট সেই রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়।




এর আগে বেশ কয়েকবার এই মামলার শুনানি পিছিয়ে গেছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিলের মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও শুনানির তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়। বারেবারে শুনানি পিছিয়ে যাওয়ায় আশাহত হচ্ছেন শিক্ষকরা।




SSC: প্রথম দিনেই বহু প্রার্থী অনুপস্থিত কাউন্সেলিংয়ে, সুযোগ বাড়বে ওয়েটিং প্রার্থী, বড় খবর সামনে এল

এসএসসি SSC শিক্ষক

SSC শিক্ষক নিয়োগ: আদালতের নির্দেশ মেনে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চালাচ্ছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। আজ থেকেই শুরু হল স্কুল বাছাইয়ের জন্য কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া। চাকরি প্রার্থীরা নিজের নিজের পছন্দ মত স্কুল বেছে নিচ্ছেন। আগেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে স্কুল সার্ভিস কমিশন জানিয়েছিল পুজোর আগেই তারা দু-দফায় উচ্চ প্রাথমিকের কাউন্সেলিং শুরু করবে।

সেই হিসাবে পুজোর মুখে তিন এবং চার তারিখ আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থীদের কাউন্সিলিং (WBSSC Upper Primary Counselling) পর্ব শুরু করা হল। পুজোর পরে আরও তিন দফা কাউন্সেলিং হবে বলে জানিয়েছে এসএসসি। সবমিলিয়ে মেধাতালিকা ঘোষণার এক মাসের মধ্যেই পাঁচ দফা কাউন্সেলিং সম্পন্ন করতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন।

আজ উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া চলেছে এসএসসি অফিসে। আজ মোট ১৪৪ জনের কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া ছিল। আজ বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ৩ তারিখে ১৪৪ জন এবং আগামীকাল শুক্রবার অর্থাৎ চার তারিখে ১৪০ জন প্রার্থীকে কাউন্সিলিংয়ের জন্য প্রথম দফায় রাখা হয়েছে।

জানা যাচ্ছে বড় সংখ্যক প্রার্থী আজ কাউন্সেলিংয়ে অনুপস্থিত ছিলেন। এদিন ১৪৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪১ জন অনুপস্থিত ছিলেন। এদিন, পিওর সায়েন্স, হিন্দি, ইংরেজি, উর্দু, তেলেগু মিডিয়াম কাউন্সেলিং ছিল। হবু শিক্ষকের যে যে স্কুল পছন্দ করেছেন, সেগুলো অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দিয়ে দিল এসএসসি। 

পছন্দ হয়ে যাওয়া স্কুলের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

School allotment details in Counselling [Phase-1] of 1st SLST, 2016(AT), Upper Primary Level of Classes (Except 10% seats reserved for para-teachers) on 03.10.2024      

Click here to view the details    

পছন্দ হয়ে যাওয়া স্কুলের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মত এবার পুরুষরাও মাসে মাসে পাবেন ১০০০ টাকা! দুর্দান্ত এই প্রকল্প রাজ্যে সরকারের

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার অতীত! এবার পুরুষরাও মাসে মাসে পাবেন ১০০০ টাকা! রাজ্যের কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে নতুন প্রকল্প চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার (Government of West Bengal)। কৃষক ভাতা স্কিমের মাধ্যমে প্রত্যেক মাসে ১০০০ টাকা করে দেওয়া হবে উপভোক্তাদের।

বিঘা জমি চাষ করতে বহু খরচ হয়ে থাকে। তাই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বছরে ১০ হাজার টাকা দেবে মমতার সরকার। প্রথম পর্যায়ে মিলবে পাঁচ হাজার টাকা। যদি সেই টাকা পুরো খরচ না করে ব্যাঙ্ক কিনবা অন্য কোনও খাতে খরচ করা যেতে পারে। পরের পর্যায়ে বাকি পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। এখানেই শেষ নয়। কোনও কৃষকের যদি মৃত্যু হয়, তাহলে তাঁর পরিবারকে এককালীন ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। ১৬ থেকে ৬০ বছরের বয়সীরা এই সুযোগ পাবেন। নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে করছে এই প্রকল্পের নাম? এই প্রকল্পের নাম কৃষকবন্ধু।

রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পে (Government Scheme) আবেদন করতে ইচ্ছুক কৃষকদের অবশ্য বেশ কয়েকটি যোগ্যতামান পূরণ করতে হবে। তাহলেই মাসে মাসে মিলবে ভাতা। আবেদনকারীকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে অথবা অন্তত ১০ বছর থাকতে হবে। আবেদনকারীর বয়স ৬০ বছরের অধিক হতে হবে। তবে তফশিলি জাতি ও উপজাতির শ্রেণির ক্ষেত্রে ৫৫ বছর হলেও অ্যাপ্লাই করা যাবে।




আবেদনকারী কৃষকের নামে সর্বাধিক ১ একর জমি থাকতে পারে। ভূমিহীন খেমায়ুর হলেও এই স্কিমে আবেদন করা যাবে এবং কেন্দ্র অথবা রাজ্য সরকারের তরফ থেকে আগেই যদি কোনও ভাতা (Krishak Bhata) পেয়ে থাকেন তাহলে এই প্রকল্পে আবেদন করা যাবে না।

জানা যাচ্ছে, রাজ্য সরকারের এই স্কিমে মূলত অফলাইনে আবেদন করা হয়। তবে কেউ যদি চান, তাহলে অনলাইন থেকেও আবেদনপত্র ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এরপর সেই ফর্ম ফিল আপ করে স্থানীয় ব্লক কৃষি অধিকর্তার অফিস কিংবা মহকুমা অফিসে করে জমা দিয়ে দিতে হবে।




কৃষক ভাতা প্রকল্পে (Government Scheme) আবেদনের জন্য অবশ্য বেশ কিছু নথিপত্র লাগবে। আবেদনকারীর আধার কার্ড অথবা রেশন কার্ড, জমির মালিকানার প্রমাণপত্র, শারীরিক অক্ষমতা থাকলে তার শংসাপত্র, স্থানীয় অঞ্চল প্রধানের শংসাপত্র, ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকদের থেকে অন্য স্কিমে টাকা না পাওয়ার সার্টিফিকেট, ব্যাঙ্কের পাসবই এবং অ্যাক্টিভ মোবাইল নম্বর দরকার হয়।




WBSSC: এসএসসি প্রকাশিত আপার প্রাইমারি শূন্যপদে নাম নেই বহু স্কুলের, সমস্যা বাড়ছে, চেয়ারম্যানকে দাবিপত্র পেশ

স্কুল সার্ভিস কমিশন

নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে মেধাতালিকা আগেই প্রকাশ করা হয়েছে। এবার উচ্চ প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগে ১৪,৩৩৯টি শূন্যপদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC)। যে সব প্রার্থীদের ৩, ৪, ২৪, ২৫, ২৮ ও ২৯ অক্টোবর কাউন্সেলিংয়ের কথা, তাঁরা মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকেই কাউন্সেলিংয়ের জন্যে এসএসসি-র ওয়েবসাইট থেকে ই-ইনটিমেশন ডাউনলোড করতে পারছেন।

কমিশন সূত্রের খবর, ৯০০ স্কুলের ভুল ঠিকানা, বিষয় এবং ক্যাটিগরি সংশোধন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জানানো হয়েছে, বাংলা মাধ্যমের স্কুলগুলিতে বিষয়ভিত্তিক কাউন্সেলিং শুরু হবে ভাইফোঁটার পরেই। নভেম্বরে মাসেই সেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শেষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

SSC প্রকাশিত আপার প্রাইমারি সাবজেক্ট ও ক্যাটেগরি অনুযায়ী স্কুল লিস্টে বহু সংখ্যক স্কুলের নাম নেই। এর ফলে স্কুলগুলি সমস্যায় পড়েছে। পূর্বের লিস্টে ও বহুবার পোস্ট / ভেকেন্সি জমা দেওয়া সত্বেও বর্তমান লিস্টে নাম নেই। অবশ্যই কলকাতা হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী পোস্ট সংখ্যা অনুযায়ী নিয়োগ করছে স্কুল সার্ভিস কমিশন ও স্কুল শিক্ষা দপ্তর। তবুও দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে যে সকল স্কুলের  আপার প্রাইমারি স্তরের ভেকেন্সিগুলি পূরণ হয়নি সেগুলো যথাযথভাবে লিস্টে প্রাধান্য পায়নি। এর ফলে বহু সংখ্যক জুনিয়র হাইস্কুল সমস্যায় পড়বে,যেগুলিতে শিক্ষক নিয়োগ আবশ্যিক ছিলো।

এই বিষয়ে অল পোস্ট গ্র‍্যাজুয়েট টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (APGTWA) পক্ষ থেকে চন্দন গরাই বলেন, “বহু সংখ্যক স্কুলের সাবজেক্টগুলির CATEGORY লিস্টে পরিবর্তন হয়ে গেছে। অনলাইন পোর্টালে অটোমেটিক ভাবে VACANT POST আপলোড থাকলেও এবং বারবার তথ্য সংগ্রহ করার পরেও স্কুল শিক্ষা দপ্তরের মাধ্যমে এই ভুল সত্যিই হতাশাজনক ও ধিক্কারজনক। এমতাবস্থায় যে সকল স্কুলের নাম আপার প্রাইমারি পোস্টের  VACANCY লিস্টে নেই তারা অবিলম্বে উৎসশ্রী পোর্টালে পোস্ট Status চেক করে স্কুলের লেটার প্যাডে সাপোর্টিং ডকুমেন্টস সহ POST, SUBJECT, SECTION, CATEGORY উল্লেখ করে একটি চিঠি  সেটি স্কুল কমিশনার (CSE) কে মেল- commissionerschooleducation@gmail.com করুন ও কপি ফরোয়ার্ড স্কুল সার্ভিস কমিশন- wbssccentral@gmail.com ও সংশ্লিষ্ট  DI কে করুন। APGTWA রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে বিষয়টি নিয়ে স্কুল শিক্ষা কমিশনার ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যানকে দাবিপত্র পাঠানো হয়েছে।”