Home Blog Page 97

SSC শিক্ষক নিয়োগ: স্কুলে স্কুলে পৌঁছে গেল সুপারিশ পত্র, আপার প্রাইমারি নিয়োগ নিয়ে বড় খবর সামনে এল

এসএসসি SSC শিক্ষক

SSC শিক্ষক নিয়োগ: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চালাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন। ইতিমধ্যেই দুই দফার কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। হবু শিক্ষকরা তাঁদের পছন্দের স্কুল বেছে নিতে পারছেন। পুজোর ছুটির পরেই বাকিদের কাউন্সেলিং হবে।

উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের সুপারিশপত্র স্কুলে স্কুলে পৌঁছে যাচ্ছে। আপার প্রাইমারি স্তরে শিক্ষক নিয়োগের জন্য কাউন্সেলিং হওয়া সব প্রার্থীরই সুপারিশপত্র স্কুলে পৌঁছে গিয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে দুই দফায় ৩ এবং ৪ অক্টোবর মোট ১৮৬ জন প্রার্থী স্কুল বেছে নিয়েছেন। তাঁদের হাতে হাতেই সুপারিশপত্র দেওয়া হয়েছে। একই সুপারিশপত্র গিয়েছে স্কুলগুলিতেও। ফলে দ্রুত চাকরিতে যোগদান করতে পারবেন হবু শিক্ষকরা।

সুপারিশ পত্র মিলিয়ে দেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ তথা পরিচালন কমিটি এই প্রার্থীদের নিয়োগ করবেন। ইতিমধ্যেই প্রার্থীরা স্কুলে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে এসেছেন। তবে, ছুটি থাকায় কাজে যোগ দিতে পারেননি। সূত্রের খবর, বেশ কিছু স্কুল আজ, মঙ্গলবার অফিস খোলা রেখে তাঁদের কাজে যোগদানের ব্যবস্থা করতে পারে। 

পুজোর আগে দুদিন হয়েছে কাউন্সেলিং। তার পর আবার অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে ঘোষণা করা হয়, ৩ ও ৪ অক্টোবর অর্থাৎ পুজোর আগে দুদিন হবে কাউন্সেলিং। তার পর আবার পুজোর পর চার দিন হবে কাউন্সেলিং – ২৪,২৫, ২৮ ও ২৯ অক্টোবর। কাউন্সেলিংয়ে অংশগ্রহণকারী যোগ্য প্রার্থীদের বিভিন্ন শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে। 

এসএসসির দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রথম দফার কাউন্সেলিং হবে। প্রথম দিন হচ্ছে ইংরেজি, হিন্দি, তেলুগু এবং উর্দু মাধ্যমের পিওর সায়েন্স বিষয়গুলির কাউন্সেলিং। ওইদিন ১৪৪ জন প্রার্থীর কাউন্সেলিং হবে। এছাড়া, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত যে কাউন্সেলিংগুলি হবে, তার মধ্যে একদিন শুধু বাংলা মাধ্যমের কাউন্সেলিং রয়েছে। সেটা ২৫ অক্টোবর বাংলা মাধ্যমে আরবি বিষয়ের কাউন্সেলিং। বাংলা মাধ্যমের বাকি বিষয়গুলির কাউন্সেলিংয়ের দিনক্ষণ পরে ঘোষণা করবে এসএসসি।

নজিরবিহীন: শিক্ষিকার গোপন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেল করে শারীরিক সম্পর্ক করার চাপ দশম শ্রেণির ছাত্রের, এরপর যা হল…

নিউজ ডেস্ক: 10 শ্রেনীর এক ছাত্র এবং তার তিন বন্ধু সহ চার কিশোরকে আগ্রায় এক শিক্ষিকাকে গোপনে একটি ভিডিও ধারণ করার পর ব্ল্যাকমেইল করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। ছাত্রটি তার বন্ধুদের সাথে ইনস্টাগ্রামে ভিডিওটি শেয়ার করে, যার ফলে জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

ওই শিক্ষিকা তার বাসায় ছাত্রটিকে পড়াতেন। অভিযুক্ত ছাত্রটি, শিক্ষিকার স্নানের ভিডিও গোপনে রেকর্ড করেছিল। এরপর সে ভিডিওটি ব্যবহার করে তাকে ব্ল্যাকমেইল করে শারীরিক সম্পর্কে জড়ায়।

শিক্ষিকা ছাত্রটির সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানোর চেষ্টা করলে এবং যোগাযোগ বন্ধ করে দিলে, ছাত্রটি তার বন্ধুদের মধ্যে ভিডিওটি প্রচার করে এবং পরে এটি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে। জনসম্মুখে অপমানের ভয়ে ওই শিক্ষক আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।

শিক্ষিকা যোগাযোগ করতে প্রত্যাখ্যান করার পরে, ছাত্রটি তাকে তার বন্ধুদের সাথে দেখা করার জন্য চাপ দেয়, যার ফলে শিক্ষিকার গুরুতর মানসিক সমস্যা শুরু হয়।

বিষয়টি পুলিশে জানালে, “মিশন শক্তি” অভিযানের একটি দল হস্তক্ষেপ করে এবং আগ্রার ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ (ডিসিপি) সুরজ রাই ছাত্র ও তার তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে। একজন সন্দেহভাজন, যিনি ইনস্টাগ্রাম পেজটি তৈরি করেছিলেন, তাকেও গ্রেফতার করা হয়।

ডিসিপি সুরজ রাই বলেছেন, “ছাত্রটি গোপনে শিক্ষিকার মোবাইল ফোনে তার একটি অশ্লীল ভিডিও রেকর্ড করে এবং পরে ফুটেজটি ব্যবহার করে তাকে ব্ল্যাকমেইল করে। যখন শিক্ষিকা তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেন, তখন লভকুশ তার তিন বন্ধুর সাথে ভিডিওটি শেয়ার করেন, সবাই মথুরা জেলার বাসিন্দা।”

হিন্দুস্তানি বিরাদারির ভাইস চেয়ারম্যান বিশাল শর্মা, শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক লঙ্ঘনের নিন্দা করেছেন, এটিকে “অমার্জনীয় অপরাধ” বলে অভিহিত করেছেন।

সামাজিক কর্মী সমীর কুরেশি মন্তব্য করেছেন, যে ছাত্ররা তাদের শিক্ষকদের অসম্মান করে তারা জীবনে উন্নতি করতে পারে না। অ্যাক্টিভিস্ট বিজয় উপাধ্যায়ও তরুণদের মধ্যে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং অনুপযুক্ত আচরণের ক্রমবর্ধমান প্রবণতার নিন্দা করেছেন, শিক্ষাবিদদের সম্মানের গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন।

DA NEWS: সরকারি কর্মীদের জন্য বাম্পার খবর, ৩% DA বাড়লে হাতে কত পাবেন বাড়তি বেতন? দেখেনিন একনজরে

ইন্টার্নশিপ ভাতা মাসিক টাকা

DA NEWS: খুব ভালো খবর কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য। দীপাবলি উৎসব কেন্দ্রীয় কর্মীদের জন্য দুর্দান্ত হতে চলেছে। তাদের জন্য সুখবর রয়েছে। ধনতেরাসের আগে কর্মচারীদের (Central government employees) জন্য মহার্ঘ ভাতা (dearness allowance) ঘোষণা করা হবে। সেক্ষেত্রে যোগ হবে বাড়তি বেতন। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে সপ্তম বেতন কমিশনের অধীনে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির অনুমোদন দেওয়া হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। এমতাবস্থায় বেতনের বড় বৃদ্ধি হবে।

৩ শতাংশ মহার্ঘ ভাতার ঘোষণা হবে

কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা জুলাই ২০২৪-এর জন্য মহার্ঘ ভাতা (DA Hike) বৃদ্ধির ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছেন। জানা যাচ্ছে ৩ শতাংশ ডিএ বাড়তে পারে। এখন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা ৫০ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা পাচ্ছেন। এর সঙ্গে ৩ শতাংশ আরও যোগ করা হয় তবে ডিএ বেড়ে ৫৩ শতাংশ হয়ে যাবে।

৩% ডিএ হলে কত বাড়বে বেতন?

৩% ডিএ বাড়ানোর পরে, কর্মচারীদের বেতনও বেড়ে যাবে। মহার্ঘ ভাতা হিসাব করা হয় মূল বেতন অনুযায়ী। বর্তমানে  মহার্ঘ ভাতা এবং মহার্ঘ ত্রাণ ৫০ শতাংশ হিসাবে পাওয়া যচ্ছে। ডিএ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে  বেতনও সরাসরি বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু, ডিএ সরাসরি ৩ শতাংশ বাড়লে কত টাকা পাওয়া যাবে। আপনি তার হিসাব এভাবে চেক করতে পারেন।

ডিএ বৃদ্ধি ৩ শতাংশ বৃদ্ধি হলে মোট ডিএ বেড়ে হবে ৫৩ শতাংশ হবে। এখন যদি আমরা ৫৬,৯০০ টাকার বেসিকের উপর DA গণনা করি, তাহলে কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের অ্যাকাউন্টে মোট মহার্ঘ ভাতা হবে ৩০,১৫৭ টাকা। ৫৬,৯০০*৫৩/১০০=৩০,১৫৭ টাকা। ৫০ শতাংশ ডিএর ক্ষেত্রে হিসাব হল ৫৬,৯০০*৫০/১০০=২৮,৪৫০। অর্থাৎ মাসে বেতন বাড়ছে ৩০,১৫৭ – ২৮,৪৫০ = ১,৭০৭ টাকা। যদি বার্ষিক ভিত্তিতে দেখা যায়, তাহলে বাড়তি বেতন ১,৭০৭*১২= ২০,৪৮৪ টাকা।

উপকৃত হবেন ১ কোটিরও বেশ সরকারি কর্মচারী-পেনশনভোগী

মহার্ঘ ভাতা ঘোষনা হলে ৫০  লক্ষেরও বেশি কেন্দ্রীয় কর্মচারী এবং ৬৫  লক্ষেরও বেশি পেনশনভোগী উপকৃত হবেন। এটি ১ জুলাই, ২০২৪ থেকে বাস্তবায়িত হবে। অক্টোবরের শেষ নাগাদ এর ঘোষণা হতে পারে। এর আগে ২০২৪ সালের মার্চ মাসেও মহার্ঘ ভাতা ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছিল। তখন ডিএ বেড়ে ৫০ শতাংশ হয়ে গিয়েছিল। এবার ৩ শতাংশ ডিএ বাড়তে পারে।

এবার রাজ্যের এই সরকারি কর্মীদের জন্য ৬০০০ টাকা বোনাসের ঘোষনা হল, বিজ্ঞপ্তি জারি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

পুজো বোনাস: এবার রাজ্যের কিছু সরকারি কর্মীদের জন্য ৬০০০ টাকা বোনাস দেওয়ার বিজ্ঞপ্তি জারি করল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। উৎসবের মরসুমে প্রতিবারের মতো এবারেও সরকারি পরিবহণ বিভাগের কর্মীদের (Transport Department Employees) জন্য অনুদান নিয়ে বড়সড় ঘোষণা করল রাজ্য সরকার।

পুজোয় এককালীন ৬ হাজার টাকা অনুদান পাবেন এরাজ্যের সরকারি পরিবহণ কর্মীরা। শনিবার পরিবহণ দপ্তরের তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এমনটাই ঘোষণা করা হয়েছে। পুজোর মুখে এই ঘোষণায় খুশি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীরা। বোনসের আওতায় থাকা রাজ্য পরিবহণ দপ্তরের বাসের ড্রাইভার, কন্ডাক্টর থেকে শুরু করে, জলসাথী বা দফতরের কর্মীরা সকলেই এই টাকা পাবেন।

জানা যাচ্ছে, সোমবারই বোনাসের টাকা পেয়ে যাবেন সরকারি পরিবহণ কর্মীরা। শনিবার সকালেই পরিবহন দফতরের তরফে কর্মীদের জন্য এক বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। তবে তাতে কর্মীদের বোনাসের পরিমাণ নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হলে সেই বিভ্রান্তি দূর করতে রাতে ফের নয়া বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।

রাজ্য সরকার (Government of West Bengal) তরফে দেওয়া নয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এবার ৬০০০ টাকা করে বোনাস পাবেন সরকারি পরিবহণ কর্মীরা। এই নিয়ে তৃনমূল নেতা কুণাল ঘোষ সমাজমাধ্যমে লেখেন, ‘সূত্রের খবর, সরকারি পরিবহন বিভাগের কর্মীদের পুজোর এককালীন অনুদান ৬০০০ টাকা। কোনো বিভ্রান্তির অবকাশ নেই।’

নজিরবিহীন: 2161 দিন ধরে স্কুল থেকে নিখোঁজ শিক্ষক… প্রতিমাসে বেতন অ্যাকাউন্টে আসছে, উপস্থিতিও পূর্ণ, এরপর যা হল…

নিউজ ডেস্ক: এবার এক অবাক করা ঘটনা সামনে এল। উত্তরপ্রদেশের মিরাট জেলার একটি স্কুলের চমকপ্রদ ঘটনা সামনে এসেছে, যেখানে এক শিক্ষিকা স্কুলে না এসেও বেতন পাচ্ছেন। মিরাটের সাহনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সুজাতা যাদব 2920 দিনের মধ্যে মাত্র 759 দিন স্কুলে গিয়েছিলেন। তা সত্ত্বেও, তাঁর উপস্থিতি রেকর্ড করা অব্যাহত ছিল এবং তিনি সময়মতো বেতন পাচ্ছেন।

এই বিষয়ে অভিযোগের পরে, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তদন্তের নির্দেশ দেন, যেখানে দেখা যায় যে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ধরম সিং তার অনুপস্থিতি সত্ত্বেও প্রতিদিন উপস্থিত দেখাচ্ছিলেন। তদন্তের পরে, সুজাতা যাদবকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে এবং অবিলম্বে বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ঘটনা শিক্ষাব্যবস্থার গুরুতর ত্রুটি তুলে ধরে।

অভিযোগের পর তদন্ত শুরু হয়

বিষয়টি জানাজানি হলে, মিরাট বেসিক শিক্ষা অধিকারী (বিএসএ) তদন্তের নির্দেশ দেয়। তদন্তে জানা গেছে, দীর্ঘদিন স্কুলে অনুপস্থিত থাকার পরও শিক্ষক সুজাতা যাদব বেতন নেন। তদন্তে আরও জানা গেছে যে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ধরম সিং তার অনুপস্থিতি সত্ত্বেও প্রতিদিন তার উপস্থিতি বজায় রাখতেন। যখন এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে, সুজাতা যাদবকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং তাকে অবিলম্বে বরখাস্ত করা হয়।

প্রধান শিক্ষককেও দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে

এই ঘটনায় শুধু ওই শিক্ষিকা নয়, স্কুলের প্রধান শিক্ষক ধরম সিংকেও দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। সুজাতা যাদবের অনুপস্থিতি লুকানোর জন্য তিনি মিথ্যা উপস্থিতি দেখিয়েছেন, যার কারণে তাকে সাসপেন্ডও করা হয়েছে। বিএসএ আশা চৌধুরী বলেন, এ বিষয়ে তিন স্তরের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

শিক্ষার উপর প্রভাব

স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকরা জানিয়েছেন যে সুজাতা যাদবের ক্রমাগত অনুপস্থিতি স্কুলের কার্যক্রম এবং শিশুদের শিক্ষার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। প্রধান শিক্ষক ধরম সিং বিষয়টিকে কখনোই গুরুত্বের সঙ্গে নেননি, যার কারণে শিশুদের লেখাপড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে এ ধরনের ক্ষেত্রে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে বিএসএ জানিয়েছে।

বিএসএ আশা চৌধুরী স্পষ্ট করেছেন যে এই জাতীয় বিষয়ে কোনও ধরণের অবহেলা সহ্য করা হবে না। তিনি বলেন, শিক্ষা একটি গুরুতর বিষয় এবং এ বিষয়ে সবাইকে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে।

SSC শিক্ষক নিয়োগ: উচ্চ প্রাথমিকের শূন্যপদ নিয়ে বিভ্রান্তি, বাতিল বহু স্কুল, বিকাশ ভবন সূত্রে যা জানা গেল

এসএসসি SSC শিক্ষক

SSC শিক্ষক নিয়োগ: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পর উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই দুই দফার কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। পাঁচ বছর পর স্কুল সার্ভিস কমিশন ১৪,৩৩৯টি শূন্যপদের তালিকা প্রকাশ করার পর বহু স্কুলেই পড়াশোনা চালানো নিয়ে উদ্বেগ আরও বেড়েছে।

এর কারণ হল, শিক্ষকদের শূন্যপদ পূরণের জন্য বহু স্কুলের নাম গত বার প্যানেলে থাকলেও এবার অজ্ঞাত কারণে তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। বিকাশ ভবন সূত্রে খবর, চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে এরকম জানা মাত্রই এসএসসি-র তরফে স্কুলশিক্ষা কমিশনারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

SSC প্রকাশিত আপার প্রাইমারি সাবজেক্ট ও ক্যাটেগরি অনুযায়ী স্কুল লিস্টে বহু সংখ্যক স্কুলের নাম নেই। এর ফলে স্কুলগুলি সমস্যায় পড়েছে। পূর্বের লিস্টে ও বহুবার পোস্ট / ভেকেন্সি জমা দেওয়া সত্বেও বর্তমান লিস্টে নাম নেই। অবশ্যই কলকাতা হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী পোস্ট সংখ্যা অনুযায়ী নিয়োগ করছে স্কুল সার্ভিস কমিশন ও স্কুল শিক্ষা দপ্তর। তবুও দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে যে সকল স্কুলের  আপার প্রাইমারি স্তরের ভেকেন্সিগুলি পূরণ হয়নি সেগুলো যথাযথভাবে লিস্টে প্রাধান্য পায়নি। এর ফলে বহু সংখ্যক জুনিয়র হাইস্কুল সমস্যায় পড়বে, যেগুলিতে শিক্ষক নিয়োগ আবশ্যিক ছিলো।

তবে এই নিয়ে বিকাশ ভবন সূত্রে খবর, চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে এরকম জানা মাত্রই এসএসসি-র তরফে স্কুলশিক্ষা কমিশনারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।



কমিশন সূত্রের খবর, ৯০০ স্কুলের ভুল ঠিকানা, বিষয় এবং ক্যাটিগরি সংশোধন করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে মেধাতালিকা আগেই প্রকাশ করা হয়েছে। এবার উচ্চ প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগে ১৪,৩৩৯টি শূন্যপদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC)। ইতমধ্যেই দুই দফার কাউন্সিলিং সম্পন্ন হয়েছে।



Assistant Professor: 116টি শূন্যপদে সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হল, এইভাবে আবেদন করুন

Assistant Professor Recruitment

Assistant Professor Recruitment: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিভাগের জন্য সহকারী অধ্যাপক নিয়োগের (assistant professor recruitment) ঘোষণা করেছে। মোট 116টি শূন্যপদে নিয়োগ করতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়াটি অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে।  প্রার্থীদের ন্যূনতম 55% নম্বর সহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা পিএইচডি থাকতে হবে।

যোগ্য প্রার্থীদের বিভিন্ন বিভাগে নিয়োগের জন্য নির্ধারিত ফরম্যাটে তাদের অনলাইন আবেদন জমা দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। 7ম কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন পে ম্যাট্রিক্স অনুযায়ী 10-এর একাডেমিক স্তরের বেতন দেওয়া হবে।

শূন্যপদ

Commerce: 12
English: 10

Political Science: 15
Mathematics: 8
Physics: 7
Chemistry: 9
History: 14
Sociology: 6
Psychology: 5
Environmental Studies: 4
Management: 10
Other Departments: 16
Total: 116

শিক্ষাগত যোগ্যতা

কমপক্ষে 55% নম্বর সহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে এবং UGC নির্দেশিকা অনুসারে NET/SLET পাশ হতে হবে।

নিয়োগ প্রক্রিয়া




দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্যে সবচেয়ে যোগ্য প্রার্থীদের চিহ্নিত করার লক্ষ্যে একটি কাঠামোগত মূল্যায়ন জড়িত।  প্রাথমিকভাবে, আবেদনকারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে তাদের আবেদন জমা দিতে হবে। আবেদন প্রাপ্ত হলে, বিজ্ঞাপনে বর্ণিত যোগ্যতার মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে একটি স্ক্রিনিং প্রক্রিয়া ছলনা করা হবে।

সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের একটি সাক্ষাত্কারের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে, যেখানে তাদের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং প্রকাশনাগুলি মূল্যায়ন করা হবে।  প্রার্থীদের সাক্ষাত্কারের জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রস্তুত করা অপরিহার্য, কারণ এই পর্যায়ে তাদের কর্মক্ষমতার উপর ভিত্তি করে নির্বাচন করা হবে, প্রয়োজনীয় যোগ্যতা পূরণের সাথে।




আবেদন প্রক্রিয়া

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য আবেদন করতে, প্রার্থীদের অনলাইন আবেদন পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।  আবেদনকারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট পরিদর্শন করতে হবে এবং প্রদত্ত সমস্ত তথ্য সঠিক এবং সম্পূর্ণ তা নিশ্চিত করে নির্ধারিত বিন্যাসে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।




উপরন্তু, প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার শংসাপত্র সহ প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে। একটি আবেদন ফি অনলাইনে প্রদান করতে হবে, যা প্রার্থীর বিভাগের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হয়।  আবেদনকারীদের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমার আগে প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করা এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি জমা দেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ অসম্পূর্ণ আবেদনগুলি প্রত্যাখ্যান করা হতে পারে।




SSC RECRUITMENT: এসএসসির মাধম্যে 39,000 শূন্যপদের বেশি নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু, সরাসরি লিঙ্ক দেখেনিন

চাকরির খবর ব্যাঙ্কে নিয়োগ

SSC GD RECRUITMENT: স্টাফ সিলেকশন কমিশন (SSC) কনস্টেবল জিডি পদের জন্য 39,000 জনেরও বেশি প্রার্থীকে নিয়োগ করবে। এর জন্য আবেদন প্রক্রিয়া 14 অক্টোবর, 2024 পর্যন্ত চলবে। এই নিয়োগ ড্রাইভের জন্য কম্পিউটার-ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষা জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি 2025 এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।

উপলব্ধ পদগুলির মধ্যে রয়েছে CAPF, SSF-এ কনস্টেবল জিডি, আসাম রাইফেলস-এ রাইফেলম্যান এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরোতে সিপাহী। কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী (সিএপিএফ) বিএসএফ, সিআরপিএফ, সিআইএসএফ, আইটিবিপি, এসএসবি, এনআইএ এবং আসাম রাইফেলসের মতো ইউনিটগুলিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।

এসএসসি কনস্টেবল নিয়োগ 2025-এর জন্য কীভাবে আবেদন করবেন

এসএসসি কনস্টেবল জিডি (জেনারেল ডিউটি) নিয়োগ 2025-এর জন্য আবেদন করতে, এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:

1. অফিসিয়াল SSC ওয়েবসাইট দেখুন

স্টাফ সিলেকশন কমিশনের (এসএসসি) অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান: ssc.nic.in।

2. একজন নতুন ব্যবহারকারী হিসাবে নিবন্ধন করুন

আপনি যদি প্রথমবারের মতো আবেদনকারী হন, তাহলে আপনাকে হোমপেজে “নতুন ব্যবহারকারী হিসাবে নিবন্ধন করুন” লিঙ্কে ক্লিক করে নিবন্ধন করতে হবে৷

প্রয়োজনীয় বিবরণ যেমন আপনার নাম, জন্ম তারিখ, ইমেল আইডি, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি পূরণ করুন।
রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর আপনি আপনার নিবন্ধিত ইমেল/মোবাইলে একটি এসএসসি নিবন্ধন আইডি এবং পাসওয়ার্ড পাবেন।

3. লগ ইন করুন

রেজিস্ট্রেশন করার পর, আপনার অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে SSC রেজিস্ট্রেশন আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।

4. এসএসসি জিডি কনস্টেবল আবেদনের লিঙ্কটি খুঁজুন

একবার লগ ইন করার পরে, ড্যাশবোর্ডের “সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি” বিভাগে যান।

এসএসসি জিডি কনস্টেবল 2025 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখুন এবং “আবেদন করুন” লিঙ্কে ক্লিক করুন।

5. আবেদনপত্র পূরণ করুন

আপনার বিশদ বিবরণ, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং পছন্দগুলি প্রবেশ করে আবেদনপত্রটি পূরণ করুন।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী আপনার পাসপোর্ট আকারের ছবি এবং স্বাক্ষরের স্ক্যান করা কপি আপলোড করুন।

6. আবেদন ফি প্রদান করুন

সাধারণ এবং ওবিসি প্রার্থীদের জন্য আবেদন ফি সাধারণত INR 100। SC/ST, মহিলা এবং প্রাক্তন সৈন্যরা ফি থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত।

আপনি নেট ব্যাঙ্কিং, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বা SBI চালানের মাধ্যমে অফলাইনে ফি প্রদান করতে পারেন।

7. আবেদন জমা দিন

সমস্ত বিবরণ পূরণ করার পরে এবং অর্থপ্রদান করার পরে, আবেদনপত্রটি পর্যালোচনা করুন এবং “জমা দিন” এ ক্লিক করুন।

8. অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করুন এবং প্রিন্ট করুন

একবার জমা দেওয়া হলে, ডাউনলোড করুন এবং ভবিষ্যতের রেফারেন্সের জন্য নিশ্চিতকরণ পৃষ্ঠার একটি প্রিন্টআউট নিন।

আবেদন ফি

আবেদনকারীদের 100 টাকা আবেদন ফি জমা করতে হবে, তবে মহিলা প্রার্থী, তফসিলি জাতি (SC), তফসিলি উপজাতি (ST), প্রাক্তন সৈনিক (ESM) এবং অন্যান্য সংরক্ষিত বিভাগের অন্তর্গত প্রার্থীদের ফি প্রদান থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষাগত যোগ্যতা আবশ্যক

পরীক্ষার জন্য যোগ্য হওয়ার জন্য, প্রার্থীদের অবশ্যই 1 জানুয়ারী, 2025 এর সময়সীমার মধ্যে একটি স্বীকৃত বোর্ড বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের ম্যাট্রিকুলেশন বা 10ম-শ্রেণির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। উপরন্তু, প্রার্থীদের বয়স 1 জানুয়ারী, 2025 তারিখে 18 থেকে 23 বছরের মধ্যে হতে হবে। 2025।

মনে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তারিখ

আবেদনের শেষ তারিখ: অক্টোবর 14, 2024
ফি প্রদানের শেষ তারিখ: অক্টোবর 15, 2024
আরও বিস্তারিত জানার জন্য, প্রার্থীরা এসএসসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।

SSC: স্কুল বাছাইয়ের পরেই বিপত্তিতে হবু শিক্ষক! পুজোর আগে ফের দুর্ভাবনাই সঙ্গী হলো সুমনের, কারণ কি?

স্কুল সার্ভিস কমিশন

SSC শিক্ষক নিয়োগ: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পর উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই দুই দফার কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এসএসসির কাউন্সেলিংয়ের দ্বিতীয় দিনেই ঘটল বিপত্তি। স্কুল বাছাইয়ের পর হবু শিক্ষক জানতে পারলেন, ওই স্কুলে ওই বিষয়ে শূন্যপদই নেই।

উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের সুমন দাস দীর্ঘ আট বছর অপেক্ষার পর শুক্রবার কাউন্সেলিংয়ে ইতিহাসের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ পেয়েছিলেন আলিপুরদুয়ারের কালচিনির একটি হিন্দি-মাধ্যম স্কুলে। কিন্তু এরপরেই হয়েছে বিপত্তি।




এসএসসি অফিস থেকে বেরিয়েই সুমনের মাথায় হাত। কারণ, কালচিনির ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে ফোন করতেই সুমনকে জানানো হয়, ইতিহাসের কোনও পোস্ট ফাঁকা নেই সেখানে! ফলে পুজোর আগে ফের দুর্ভাবনাই সঙ্গী হলো সুমনের। সেই সঙ্গে চাকরি পাওয়ার খুশি যেন কিছুটা কমেছে।

এরপর বিষয়টি নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে কমিশনের আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। কমিশনের তরফে সুমনকে জানানো হয়, নিয়োগের সুপারিশপত্র নিয়ে আগে কালচিনির ওই স্কুলে যেতে হবে। স্কুলে শূন্যপদ নেই, প্রধান শিক্ষক এই মর্মে রিপোর্ট দিলে তখন এসএসসি ভেবে দেখবে।




তবে এসএসসির এই ভুল নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। দু- দিনে সবে ১৮৬ জন স্কুল বাছাই করেছেন। তাতেই এই অবস্থা, তা হলে ১৪ হাজার শূন্যপদ পূরণ করতে গিয়ে কী দাঁড়াবে? প্রশ্ন করছেন হবু শিক্ষকরা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত বছরেও এমপ্যানেল্ড ৮,৯৫৪ জন চাকরিপ্রার্থীরকাউন্সেলিংয়ে ৯০০ স্কুলের ঠিকানা ও ক্যাটিগরিতে (রস্টার) ভুল ছিল।




Big News: গৃহবধূকে ধর্ষণ করে কীটনাশক খাইয়ে খুনের অভিযোগ! অভিযুক্তকে বাড়ি থেকে বের করে এনে পিটিয়ে মারল জনতা

পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরে অভিযুক্তকে পিটিয়ে মারল জনতা

নিউজ ডেস্ক: এবার গৃহবধূকে ধর্ষণ, কীটনাশক খাইয়ে খুনের অভিযোগে পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরে অভিযুক্তকে পিটিয়ে মারল জনতা। ধর্ষণ করে কীটনাশক খাইয়ে খুনের অভিযোগ ওঠার পর বাড়ি থেকে বের করে এনে অভিযুক্তকে গণধোলাই দেন স্থানীয়রা। তাতে মৃত্যু হল পটাশপুরের অভিযুক্তের। 

স্বামীর অনুপস্থিতিতে বধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ উঠেছিল প্রতিবেশী যুবকের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রীতিমতো উত্তাল হয়ে ওঠে এলাকা। অভিযুক্তকে আটক করে গণপিটুনি দেয় গ্রামবাসীরা। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ হাজির হলে এলাকাবাসীরা পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায়। তাঁদের অভিযোগ, এর আগেও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এই ধরনের একাধিক অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।

জানা গিয়েছে, আহত মহিলার তমলুকের এক নার্সিংহোমে রবিবার ভোররাতে মৃত্যু হয়। এরপর ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রামবাসীরা গনপিটুনি দিয়েছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ আসায় গ্রামবাসীরা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়। আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে নিয়ে যেতেও বাধা দেওয়া হয়। উত্তপ্ত পটাশপুরের ভুবন মঙ্গলপুর গ্রাম।

জানা গিয়েছে, নির্যাতিতা ভগবানপুর বিধানসভা এলাকার বাসিন্দা। কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন তাঁর স্বামী। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, গ্রামেরই এক ব্যক্তি বাড়ি থেকে জোর করে তুলে নিয়ে যান ওই গৃহবধূকে। ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করা হয়। বিষয়টি যাতে ফাঁস না হয়ে যায়, ওই গৃহবধূ যাতে কাউকে কিছু না বলতে পারেন, তার জন্য ধর্ষণের পর গৃহবধূর মুখে কীটনাশক ঢেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে বাড়ি থেকে বের করে এনে গণধোলাই দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ভূপতিনগর থানার পুলিশ। পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ শুরু হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তি ও এক মহিলাকে ঘটনারস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়। তার পরেই গনপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তার নাম সুকচাঁদ মাইতি।