Home Blog Page 92

PhD Admission: পিএইচডি করার দারুন সুযোগ এল, রাজ্যের কলেজে PhD ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হল, দেখেনিন

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

PhD Admission Notification: গবেষণা করতে ইচ্ছুক মেধাবীদের জন্য ভালো খবর। পিএইচডিতে ভর্তির জন্য নির্ধারিত ফর্মে (কলেজ ওয়েবসাইট www.panskurabanamalicollege.org-এ উপলব্ধ) অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়েছে। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত পাঁশকুড়া বনমালী কলেজের (স্বায়ত্তশাসিত) গবেষণা কেন্দ্রের অধীনে পিএইচডি করানো হবে।

বিষয়ভিত্তিক শূন্যপদ: বাংলা-০৮, ইংরেজি-০৩, ইতিহাস-০৬, দর্শন-০২ এবং সাঁওতালি-০১।

আবেদন ফি: Rs. 500.00
আবেদন জমা দেওয়ার তারিখ: 09.10.2024 থেকে 24.10.2024 পর্যন্ত
যোগ্য আবেদনকারীদের অস্থায়ী তালিকা প্রকাশের তারিখ: 07.11.2024
সাক্ষাৎকারের স্থানঃ বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
সাক্ষাৎকারের তারিখ: পরে ঘোষণা করা হবে

আবেদনের জন্য যোগ্যতার মানদণ্ড

একজন ব্যক্তি যিনি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমতুল্য ডিগ্রী অর্জন করেছেন এবং UGC দ্বারা স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান, পিজি লেভেলে ন্যূনতম 55% (অসংরক্ষিত বিভাগ) বা 50% (সংরক্ষিত বিভাগ) নম্বর প্রাপ্ত হলে ভর্তির জন্য যোগ্য,

শর্ত

i. প্রার্থী একটি স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা বিশ্ববিদ্যালয়ে UG এবং PG তে কমপক্ষে মোট 5 বছর পূর্ণ করেছেন;

ii. প্রার্থী বর্তমানে কোনও পূর্ণ-সময়ের অধ্যয়নের কোর্সে ছাত্র হিসাবে ভর্তি হননি বা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করার জন্য নিবন্ধিত হন না;

iii. নিয়মিত এম.ফিল সহ একজন প্রার্থী। (2023 সালের আগে সম্পন্ন) অথবা যে প্রার্থীরা NET/SET/UGC-JRF বা সমতুল্য হিসাবে বিবেচিত অন্য কোনও পরীক্ষায় যোগ্যতা অর্জন করেছেন, অথবা যে প্রার্থীরা বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় RET, 2023-2024-এ যোগ্যতা অর্জন করেছেন তারা সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হওয়ার যোগ্য।

iv. চূড়ান্ত সেমিস্টারের পিজি শিক্ষার্থীরাও পিএইচডি-র জন্য আবেদন করার যোগ্য। তবে ইন্টারভিউ তারিখে বা তার আগে পূর্বোক্ত প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করতে হবে।

এটা কি উত্তরপত্র নাকি বিয়ের কার্ড? পরীক্ষার খাতায় এমন হাতের লেখা ছাত্রের, যা দেখে আপনি অবাক হয়ে যাবেন

সুন্দর হাতের লেখা

নিউজ ডেস্ক: স্কুলের সেরা ছাত্র কাকে বিবেচনা করা হয়? কেউ যদি পড়াশোনায় খুব ভালো হয় এবং তার হাতের লেখাও সুন্দর হয়, তাহলে তার সম্পর্কে আমরা কী বলতে পারি। এই ধরনের শিশুরা স্কুলের প্রতিটি শিক্ষকের প্রিয় ছাত্র। অনেক সময়, পরীক্ষায় সুন্দর হাতের লেখা শিক্ষার্থীরা শুধু হাতের লেখায় কিছু অতিরিক্ত নম্বর পায়। একই সময়ে, আপনি পড়াশোনায় গড়পড়তা ছাত্র হলেও এবং আপনার হাতের লেখা সুন্দর হলেও আপনি স্কুলে এর সুবিধা পাবেন। শিক্ষকরাও এ ধরনের শিশুদের প্রতি বিশেষ নজর দেন। স্কুলে সুন্দর হাতের লেখা সবসময় শিক্ষকদের মুগ্ধ করে।

সুন্দর হাতের লেখা

উত্তরপত্রে অসাধারন হাতের লেখা

এত সুন্দর হাতের লেখা এক ছাত্রের উত্তরপত্রের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমশ ভাইরাল হচ্ছে। এটা দেখার পর মানুষ হুঁশ হারিয়ে ফেলে। এতদিন মানুষ শুধু কম্পিউটারের ফন্টে ও বিয়ের কার্ডেই এমন লেখা দেখেছে। পাকিস্তানি এক শিশুর উত্তরপত্রে একই রকম হাতের লেখা দেখে তিনি অবাক হয়ে যান। একজন শিক্ষার্থীও এ ধরনের হাতের লেখা দিয়ে ক্যালিগ্রাফিতে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে আছে এবং সে খুব সুন্দর হাতের লেখায় তার উত্তরপত্রে প্রশ্নের উত্তর লিখেছেন। পরীক্ষক যখন ছাত্রটির কাছে যায় এবং তার চোখ পড়ে শিশুটির খাতার ওপর, তখন তার হাতের লেখা দেখে তার চোখ শুধু শিশুটির খাতার ওপরই স্থির থাকে। শিক্ষক শিশুর প্রতিভা দেখে নিশ্চিত হন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Zoi (@zoigram_)

ভাইরাল হয়েছে শিশুটির উত্তরপত্র

ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওটি পাকিস্তানের বলে জানা গেছে। যেখানে দেখা যায় শিশুর উত্তরপত্র যে কাউকে মুগ্ধ করতে পারে। ছাত্রটি তার কপিটি এমনভাবে সাজিয়েছে যে এটি উত্তরপত্রের চেয়ে বিয়ের কার্ডের মতো দেখায়। যে এই কপিটি দেখবে সে শুধু তাকিয়েই থাকবে। এই ছাত্রটির উত্তরপত্রের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা হয়েছে জোইগ্রাম নামে একটি অ্যাকাউন্টে। এই খবর লেখা পর্যন্ত কোটি কোটি মানুষ দেখেছেন এবং লাইক করেছেন ১১ লাখেরও বেশি মানুষ। 

উৎসবের মাসে এক ধাক্কায় বেতন বৃদ্ধি ৭ হাজার টাকা, রাজ্যের এই কর্মীদের মুখে ফুটল হাসি

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

নিউজ ডেস্ক: পুজোর মাসে এক ধাক্কায় বেতন বৃদ্ধি করা রাজ্যের হয়েছে কয়েক হাজার কর্মীর। বিভিন্ন সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলে কাজ করা প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি আইসিটি কম্পিউটার ইনস্ট্রাকটরের বেতন বৃদ্ধি করেছে রাজ্য সরকার। তাই মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাতে কালীঘাটেও পৌঁছে গিয়েছিলেন তারা। বেতন বৃদ্ধির জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সকলে।

এই বিষয়ে ওয়েস্ট বেঙ্গল আইটি পার্সোন্যাল কম্পিউটার ইনস্ট্রাকটর ওয়েলফেয়ার অ্যাসোশিয়েসনের রাজ্য সভাপতি মোদাব্বর গাজি জানান, আগে তারা মাসিক ১০ হাজার ৩০০ টাকা বেতন বাবদ পেতেন। তবে রাজ্য সরকারের পদক্ষেপে অনেকটাই বেড়েছে বেতন। অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কারও ২১ হাজার আবার কারও বেতন হয়েছে ২৫ হাজার টাকাও বেশি।

তিনি আরও জানান, অক্টোবর থেকেই তারা এই বেতন পেয়েছেন। যার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অসংখ্য ধন্যবাদও জানিয়েছেন তারা।

গত জুলাই মাসেই স্কুল স্তরে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার প্রশিক্ষকদের ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। এতদিন ধরে এই সকল প্রশিক্ষকরা মাসে ১০,৩০০ টাকা করে ভাতা পেতেন। তবে এবার বেশ অনেকটাই ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য সরকার।

এক ধাক্কায় ৭ হাজার টাকা ভাতা বৃদ্ধি পেয়েছে এই সকল প্রশিক্ষকদের। টাকার হিসেবে বলতে গেলে কোন‌ও কর্মী পাঁচ বছর ধরে টানা কাজ করলে তার ন্যূনতম বেতন হবে ২১,০০০টাকা। যদি কেউ দশ বছর কাজ করেন তাহলে তার ন্যূনতম বেতন হবে ২৬,০০০ টাকা। কোনো কর্মী ১৫ বছর কাজ করলে ন্যূনতম বেতন হবে ৩২,০০০০ টাকা আর ২০ বছর ধরে কাজ করলে ন্যূনতম ৩৯,০০০ টাকা বেতন দেওয়া হবে।

DA News: দীপাবলির আগেই ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা হবে? সরকারি কর্মীদের DA বৃদ্ধির জন্য বড় আপডেট সামনে এল

DA News মহার্ঘ ভাতা

DA News: একাধিক মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, দীপাবলির ঠিক আগে কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের জন্য সরকার 3% মহার্ঘ ভাতা (DA) বৃদ্ধির ঘোষণা করবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে, 9 অক্টোবর কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরে একটি ঘোষণার আশা ছিল৷ তবে, জানা যাচ্ছে, আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটি 31 অক্টোবর, 2024-এ নির্ধারিত দীপাবলি উদযাপনের সময়ে করা হতে পারে৷

উৎসবের কয়েকদিন আগে নির্ধারিত পরবর্তী মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হতে পারে বলে সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের পর জল্পনা চলছে।

মহার্ঘ ভাতা কি?

মহার্ঘ ভাতা (DA) হল একজন সরকারি কর্মচারীর বেতনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা জীবনযাত্রার ব্যয়ের উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবকে দূর করার জন্য কর্মিদেরকে দেওয়া হয়। এটি অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স (AICPI) এর উপর ভিত্তি করে গণনা করা হয়, যা খুচরা মূল্যের গতিবিধি ট্র্যাক করে। বছরে দুবার DA সংশোধিত হয়, কর্মীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে যা জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সাথে সাথে তাদের ক্রয় ক্ষমতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের কনফেডারেশন সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে এই ঘোষণাটি দ্রুত করার জন্য অনুরোধ করেছিল। কর্মচারীরা এই আপডেটের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, বিশেষ করে যেহেতু মুদ্রাস্ফীতি দেশজুড়ে পরিবারের উপর প্রভাব ফেলছে।

ডিএ বৃদ্ধি হতে পারে 3%

বর্তমানে, ডিএ 50% এ দাঁড়িয়েছে, কিন্তু যদি সরকার এই পরিকল্পনাটি নিয়ে এগিয়ে যায়, তাহলে নতুন হার 53% পর্যন্ত যেতে পারে, যা 1 জুলাই, 2024 থেকে কার্যকর হবে৷ এটি এক কোটিরও বেশি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের উপকৃত করবে৷ যদিও আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত এখনও নেওয়া হয়নি, তবে জানা যাচ্ছে দ্রুত ঘোষনা হবে।

এটি লক্ষণীয় যে হিমাচল প্রদেশ সরকার ইতিমধ্যেই দশেরার ঠিক আগে তার কর্মচারীদের 4% ডিএ বৃদ্ধির সাথে একটি প্রারম্ভিক দীপাবলি চমক দিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু 1.80 লক্ষ কর্মচারী এবং 1.70 লক্ষ পেনশনভোগীদের জন্য বুস্ট ঘোষণা করেছেন, যা রাজ্য জুড়ে পরিবারে হাসি এনেছে। রাজ্য সরকারও এই মাসে তাড়াতাড়ি বেতন এবং পেনশনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

তার উপরে, 75 বছরের বেশি বয়সী পেনশনভোগীরা তাদের বকেয়া পাবেন, এই আর্থিক বৃদ্ধিতে 200 কোটি টাকারও বেশি ব্যয় করা হচ্ছে।

কেন্দ্র সাধারণত কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের জন্য বছরে দুবার মূল্যবৃদ্ধি ভাতা (DA) এবং মহার্ঘ্যতা ত্রাণ বাড়ায়, জানুয়ারি এবং জুলাই মাসে, ঘোষণাগুলি সাধারণত মার্চ এবং অক্টোবরের শুরুতে করা হয়। এই মুহূর্তে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা ৫০ শতাংশ ডিএ পাচ্ছেন, অন্যদিকে এরাজ্যের সরকারি কর্মীরা মাত্র ১৪ শতাংশ ডিএ ভোগ করছেন।

SSC: এসএসসি ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি ফের পিছিয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে, আপডেট জেনেনিন

SSC সুপ্রিম কোর্ট: বারেবারে পিছিয়ে যাচ্ছে এসএসসির চাকরি বাতিল মামলা। ফের শুনানি পিছিয়ে গেল। সুপ্রিম কোর্টে SSCর ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের মামলার শুনানি আজও পিছিয়ে গেল। সময়ের অভাবে মামলাটির শুনানি হয়নি। আগামীকাল অর্থাৎ ১৬ই অক্টোবর, বুধবার এই মামলার শুনানি হবে। SSC নিয়োগ দুর্নীতিতে ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের মামলার শুনানি হবে আগামীকাল। সুপ্রিম কোর্টে SSC এর ২৬ হাজার শিক্ষক, শিক্ষিকা এবং শিক্ষা কর্মী মামলার শুনানি ১৬ অক্টোবর।

প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে মামলাটির শুনানি চলছে। এই মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশের ওপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। এর আগে বেশ কয়েকবার এই মামলাটির শুনানি পিছিয়ে গেছে।

চলতি বছর ১৮ এপ্রিল এক নির্দেশে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি শাব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ ২০১৬ সালে SSCর নিয়োগ প্রক্রিয়ার পুরো প্যানেল বাতিলের নির্দেশ দেন। এর ফলে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি চলে যায়। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় চাকরিচ্যুতরা। আদালতের দ্বারস্থ হয় এসএসসি এবং রাজ্য সরকার। ৭ মে সেই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টের রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে। ফলে আপাতত বেঁচে যায় ২৬ হাজার চাকরি। 

এর আগে বেশ কয়েকবার মামলাটির শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও সময়ের অভাবে শুনানি হয়নি। শুনানি বারেবারে পছিয়ে যায়। এই মামলার দিকে তাকিয়ে আছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিএড করা প্রাথমিক শিক্ষকের A ক্যাটাগরির বেতন স্কেল দেওয়া সম্পর্কিত তথ্য চেয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার নিদের্শ

এর আগে আদালতের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়, ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যারা চাকরি পেয়েছিলেন তাদের মধ্যে কেউ অযোগ্য প্রমাণিত হলে বেতনের টাকা ফেরত দেবেন বলে মুচলেকা দিতে হবে। এছাড়া মামলায় সব পক্ষকে তাদের বক্তব্য জানিয়ে হলফনামা দিতে বলে আদালত। যোগ্য চাকরি প্রার্থীরা দাবি, ২০১৬ সালেরে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কারা যোগ্য আর কারা অযোগ্য সেই তালিকা প্রকাশ করুক এসএসসি।



Big News: ফের নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট, সমস্যায় পড়ল কমিশন, বড় ধাক্কা রাজ্য সরকারের

কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ

নিউজ ডেস্ক: আদালতে বড় ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। ফের মামলার গেরোয় আটকে গেল মাদ্রাসার গ্রুপ ডি নিয়োগ। কলকাতা হাইকোর্ট মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে গ্রুপ ডি নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। আগামী ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাদ্রাসায় গ্রুপ-ডি নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি পার্থ সেনের বেঞ্চ আগামী ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত গ্রুপ ডি নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত থাকবে বলে জানিয়েছে আদালত। নিয়োগ নিয়ে একাধিক অভিযোগ তুলে গত ২৫ সেপ্টেম্বর গ্রুপ ডি নিয়োগ নিয়ে মামলা দায়ের হয়। এরপর একই ইস্যু নিয়ে আরও ৫৭ জন ১ অক্টোবর মামলা করেন। ১৪ অক্টোবর আরও ১৪ জন মামলা দায়ের করে কলকাতা হাইকোর্টে। গ্রুপ ডি নিয়োগ নিয়ে সোমবার পর্যন্ত মোটা ১১৬ জন মামলা করেন কলকাতা হাইকোর্টে।

এই নিয়ে মামলাকারীদের আইনজীবী গোলাম মহিউদ্দিন এ দিন বলেন, কলকাতা হাইকোর্ট গ্রুপ-ডি নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে ১৩ ডিসেম্বরের পরে।

মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের গ্রুপ ডি-র ফল প্রকাশের পর তালিকায় থাকা প্রার্থীদের কাউন্সেলিংয়ের দিনক্ষণ নির্ধারণ হয়। আগামী ২২ থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত। এরই মধ্যে নিয়োগে স্থগিতাদেশ পড়ে গেল, ফলে অনিশ্চিত হয়ে গেল কয়েকশো চাকরি প্রার্থীর নিয়োগ প্রক্রিয়া।

Teacher Recruitment: DAV পাবলিক স্কুলে পশ্চিমবঙ্গ জোনে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি | PGT, TGT, PRT, অশিক্ষক পদে আবেদন করুন

শিক্ষক নিয়োগ

DAV Public School Teacher Recruitment: চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুব ভালো খবর। DAV Public School পশ্চিমবঙ্গ জোন পশ্চিমবঙ্গের ডিএভি পাবলিক স্কুলের অধীনে স্নাতকোত্তর শিক্ষক, প্রশিক্ষণ স্নাতক শিক্ষক, প্রাথমিক শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীদের মতো বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। পশ্চিমবঙ্গের চাকরি প্রার্থীদের জন্য এটি একটি ভাল সুযোগ।

15.10.2024 (মঙ্গলবার) সকাল 08:00 থেকে 05.11.2024 (মঙ্গলবার) 08:00 P.M. পর্যন্ত আবেদন পত্র জমা করা যাবে। 2025-2026 অধিবেশনের জন্য বিভিন্ন DAV প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেওয়া হবে।

বিজ্ঞাপন এবং যোগ্যতার বিশদ বিবরণের জন্য, প্রার্থীদের ওয়েবসাইট: www.davwbzone.org ভিজিট করতে হবে। যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগের প্রথম ধাপের জন্য ডাকা হবে। CBT (কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা) বিভিন্ন DAV স্কুলে অনুষ্ঠিত হবে যার তারিখ এবং সময় পরে ইমেল/SMS/WhatsApp বার্তার মাধ্যমে জানানো হবে।

DAV PUBLIC SCHOOL TEACHER RECRUITMENT

যারা CBT তে যোগ্য তারা বিশেষজ্ঞ প্যানেল ইন্টারভিউ এবং ক্লাস ডেমোনস্ট্রেশন/ব্যবহারিক প্রদর্শন সমন্বিত নিয়োগের ২য় পর্বের জন্য যোগ্য হবেন। প্রার্থীদের শুধুমাত্র একটি পদের জন্য আবেদন করতে হবে। ডুপ্লিকেট আবেদন প্রার্থিতা বাতিল হতে হবে।

DAV INSTITUTIONS,

WEST BENGAL ZONE

(Managed by DAV College Managing Committee, Newton Chitragupta Road, New Delhi – 55)

Regional Officer

DAV Institutions, West Bengal Zone

Ph. No.: 0343-2563500 / 2564711

এক লাফে বাড়ল গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা ১৪ লাখ থেকে থেকে বেড়ে ২০ লাখ টাকা

DA News মহার্ঘ ভাতা

নিউজ ডেস্ক: এবার এক লাফে বাড়ল গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা! তবে গ্র্যাচুইটির এরাজ্যের কর্মীদের জন্য বৃদ্ধি করা হল না। গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা বাড়ল মহারাষ্ট্রে।

কিছুদিন আগেই কেন্দ্রীয় সরকার গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা বৃদ্ধি করেছিল। এরপরেই বিভিন্ন রাজ্যে এই গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা বৃদ্ধির দাবি উঠছিল। সেই দাবি মেনে এবার মহারাষ্ট্রে গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা বৃদ্ধি করা হল।

রাজ্য সরকারি কর্মীদের গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা বৃদ্ধি করেছে মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডের সরকার। সরকারের এই নয়া ঘোষণার ফলে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীদের ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বেশি লাভ হবে। পাশাপাশি অবসরের পর পেনশনের জন্যে বয়স সংক্রান্ত নথি জমা দেওয়ার নিয়মে ও কড়াকড়ি কমছে বলে জানানো হয়েছে।

এর আগে গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা ছিল ১৪ লক্ষ । সেই ১৪ লাখের সীমা বৃদ্ধি করা হল। ১৪ লাখ থেকে থেকে বেড়ে ২০ লাখ টাকা করা হয়েছে গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা। ফলে অনেকটাই লাভবান হবেন সে সরকারি কর্মীরা।

মামলা করেছেন ৩০০ জন! প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল জমা করার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ

নিউজ ডেস্ক: এবার বাম আমলের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত প্যানেল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বকেয়া শূন্যপদ কত ছিল, নিয়োগে কী পদ্ধতি মানা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে চায় আদালত।

গোটা রাজ্যের বিভিন্ন জেলার সঙ্গেই ২০০৯ সালে মালদহে কয়েক হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। বিভিন্ন কারণে নিয়োগ পিছিয়ে যায়। ২০০৯ সালে ওই  নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে ২০১৪ সালে ওই পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরীক্ষা গ্রহণের সাত বছর পরে অর্থাৎ ২০২১ সালে আদালতের নির্দেশের পর ফল প্রকাশ হয়। 

অভিযোগ সেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় একাধিক বেনিয়ম হয়েছে। যাকে কেন্দ্র করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রায় ৩০০ জন চাকরি প্রার্থী সেই সংক্রান্ত মামলায় সম্প্রতি ওই প্যানেল জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

এই নিয়ে মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম জানান, ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বকেয়া শূন্যপদে কারা, কোন পদ্ধতিতে নিয়োগ পেলেন, তা পরিষ্কার নয়। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিচারপতি সিনহার পর্যবেক্ষণ, ২০০৯ সালের ওই প্যানেল মিলিয়ে দেখলেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা পাওয়া সম্ভব। এক মাসের মধ্যে প্যানেল জমা করতে হবে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২ নভেম্বর।

‘যাতে মামলাটি অন্তত ওঠে…’ সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ডিএ মামলা নিয়ে যা জানা যাচ্ছে?

সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগ

ডিএ মামলা: সুপ্রিম কোর্টে চলছে এরাজ্যের সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ মামলা। তবে বারেবারে পিছিয়ে যাচ্ছে মামলাটি। এর আগে ১৩বার ডিএ (Dearness Allowance) মামলার শুনানি পিছিয়ে গেছে শীর্ষ আদালতে। এই মামলার পরবর্তী শুনানির সম্ভাব্য দিন রয়েছে আগামী বছর, ২০২৫ সালের ৭ জানুয়ারি। ফের পিছিয়ে যাবে না তো মামলাটি? মনে আশঙ্কাও রয়েছে রাজ্য সরকারি কর্মীদের।

এই নিয়ে ডিএ মামলাকারী সংগঠন কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘এর আগে গত ২০২৪ সালের ১৫ জুলাই ডিএ মামলায় ১৩তম শুনানি ছিল। এরপরে এই মামলার শুনানির যে সম্ভাব্য দিন সেটা হল ২০২৫ সালের ৭ জানুয়ারি। সাধারণত এই ‘সম্ভাব্য দিনেই’ মামলার শুনানি হয়।’

মলয়বাবু বলেন, ‘৬ মাস পরে এই মামলার শুনানির তারিখ পড়েছে। মায়ের কাছে আমার প্রার্থনা ৭ জানুয়ারি যাতে মামলাটি অন্তত ওঠে। তাতে সুপ্রিম কোর্ট যা নির্দেশ দেবে আমরা মাথা পেতে নেবো।”

বারেবারে মামলাটি পিছিয়ে যাওয়া নিয়ে মলয়বাবু এর আগে বলেছিলেন, ‘কেন এবারে মামলাটি ছ’মাস পিছিয়ে দেওয়া হল সেটা সুপ্রিম কোর্টের কাছে জানতে চাইব। সাধারণত, সুপ্রিম কোর্টে মামলা শোনার পরে সেটি ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হয়। ডিএ মামলায় এমন কী আছে যে এতগুলো মাসের জন্য শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হল?’

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টে যে মামলা চলছে, সেটা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের পঞ্চম বেতন কমিশনের বকেয়া মহার্ঘ ভাতার জন্য। সেই ২০১৬ সাল থেকে সেই মামলা চলছে। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ১৪ শতাংশ হারে ডিএ (Dearness Allowance) পাচ্ছেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা ৫০ শতাংশ পাচ্ছেন।