Home Blog Page 65

SSC GD: বিরাট সুযোগ চাকরি প্রার্থীদের, মাধ্যমিক যোগ্যতায় 39,481টি শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

PhD Admission

SSC GD RECRUITMENT SSC GD Recruitment: স্টাফ সিলেকশন কমিশন (SSC) আনুষ্ঠানিকভাবে জিডি কনস্টেবল 2025 (SSC GD Recruitment) নিয়োগ ড্রাইভের জন্য বিজ্ঞপ্তি ঘোষণা করেছে। আবেদন নেওয়া 5ই সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে, 14 অক্টোবর, 2024 পর্যন্ত গ্রহণ করা হবে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

SSC GD 2025 বিজ্ঞপ্তি: শূন্যপদের বিবরণ

বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী (সিএপিএফ) এবং আধাসামরিক সংস্থাগুলির জন্য মোট 39,481টি শূন্যপদ ঘোষণা করা হয়েছে। শূন্যপদের বণ্টন নিম্নরূপ –

SSC GD RECRUITMENT

এসএসসি জিডি 2025 বিজ্ঞপ্তি: যোগ্যতার মানদণ্ড

বয়স সীমা: প্রার্থীদের বয়স 1লা জানুয়ারী, 2025 এর হিসাবে 18 থেকে 23 বছরের মধ্যে হতে হবে।
যোগ্যতা: দশম পাস

এসএসসি জিডি 2025 বিজ্ঞপ্তি: নির্বাচন প্রক্রিয়া

এসএসসি জিডি কনস্টেবল 2025-এর নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চারটি ধাপ রয়েছে –

কম্পিউটার-ভিত্তিক পরীক্ষা (CBT): CBT চারটি বিষয় নিয়ে গঠিত। বুদ্ধিমত্তা এবং যুক্তি, সাধারণ জ্ঞান (GK), গণিত এবং ভাষা (ইংরেজি/হিন্দি)। প্রতিটি বিষয়ে 20টি প্রশ্ন থাকবে যার প্রতিটিতে 2 নম্বর থাকবে, মোট 160 নম্বর। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য 0.50 নম্বরের নেতিবাচক মার্কিং থাকবে।

শারীরিক পরীক্ষা (PET/PMT): যে প্রার্থীরা CBT তে যোগ্য তাদের শারীরিক দক্ষতা পরীক্ষা (PET) এবং শারীরিক পরিমাপ পরীক্ষা (PMT) এর জন্য ডাকা হবে।




নথি যাচাই: PET এবং PMT পাস করা প্রার্থীদের তাদের নথি যাচাই করতে হবে।

মেডিকেল পরীক্ষা: নথি যাচাইয়ের যোগ্যতা অর্জনকারী প্রার্থীদের একটি মেডিকেল পরীক্ষা করা হবে।

এসএসসি জিডি 2025 বিজ্ঞপ্তি: মূল পয়েন্ট

আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইন।

প্রার্থীদের বিস্তারিত তথ্য এবং যোগ্যতার মানদণ্ডের জন্য অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি সাবধানে পর্যালোচনা করতে হবে।

নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রতিযোগিতামূলক, এবং প্রার্থীদের সিবিটি এবং শারীরিক পরীক্ষার জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রস্তুত করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।



সরকারি চাকরিই এই মার্চে তাঁর বিয়েতে বড় ভূমিকা রেখেছিল! অথৈ জলে পড়েছেন এই শিক্ষকরা

গুরুত্বপুর্ন তারিখ

অনলাইন আবেদনপত্র জমা নেওয়া শুরু: 5 সেপ্টেম্বর, 2024

অনলাইন আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: অক্টোবর 14, 2024

অনলাইন আবেদনপত্র প্রাপ্তির শেষ তারিখ এবং সময়: অক্টোবর 14, 2024 (23:00)

অনলাইন ফি পেমেন্ট করার শেষ তারিখ এবং সময়: অক্টোবর 15, 2024 (23:00)

অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সংশোধনের জন্য উইন্ডোর খুলবে: 5 নভেম্বর, 2024

অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সংশোধনের জন্য উইন্ডোর বন্ধ হবে: 7 নভেম্বর, 2024 (23:00)

কম্পিউটার-ভিত্তিক পরীক্ষার শুরুর তারিখ: জানুয়ারী 2025

কম্পিউটার-ভিত্তিক পরীক্ষার শেষ তারিখ: ফেব্রুয়ারি 2025

SSC GD Recruitment 2025: Direct link to download the official notification

‘ভেবেছিলাম আমি স্থায়ী চাকরি পেয়েছি’: শিক্ষক দিবসের মুখে শিক্ষক পদের চাকরি হারিয়ে দিশেহারা 2,897 জন শিক্ষক

শিক্ষক

শিক্ষক


শিক্ষকপদে চাকরি বাতিল: শশাঙ্ক শেখর (32) তার পরিবারের মাথায় গৃহহীন হওয়ার সম্ভাবনা ঝুলছে। রাকেশ কুমার পদৌতি (30) তার 9.5 লক্ষ টাকা ঋণ খেলাপি হওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন যখন তুমেশ্বরী সিংহরাম (26) এবং নীলম মান্দাভি (24) শিক্ষক হওয়ার জন্য লাভজনক সরকারি চাকরি ছেড়েছেন৷

শশাঙ্ক, রাকেশ, তুমেশ্বরী এবং নীলম ছত্তিশগড়ের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ত 2,897 B.Ed শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন যারা এখন তাদের চাকরি হারানোর সম্ভাবনার মুখোমুখি, সুপ্রিম কোর্ট, 28 আগস্ট, হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা তাদের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। ফলে প্রাথমিক শিক্ষক পদে তাদের নিয়োগ অবৈধ।

ছত্তিশগড় হাইকোর্ট প্রাথমিক শিক্ষকদের বিএড ডিগ্রী থাকা নিয়ে NCTE র বিজ্ঞপ্তি বাতিল করে এবং বলে যে প্রাথমিক শিক্ষকপদে ডিপ্লোমা ইন এলিমেন্টারি এডুকেশন (DELED) এর প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকতে হবে। আদালতের রায়ের অর্থ হল গত বছর নিয়োগপ্রাপ্ত 2,897 B.Ed শিক্ষক বাতিল হয়ে যাবে।

গত বৃহস্পতিবার, বেশ কয়েকজন শিক্ষক তাদের চাকরি বাঁচানোর প্রয়াসে মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাইয়ের সাথে দেখা করেছিলেন, যিনি আইনের মধ্যে “যা করতে পারেন” করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।

একটি সূত্র জানিয়েছে, “সরকার বড় আইনজীবী নিয়োগ করেছে কিন্তু রায় আশানুরূপ হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা তরুণদের সঙ্গে আছি। সাংবিধানিক সীমার মধ্যে যা সম্ভব আমরা চেষ্টা করব।”

শশাঙ্ক শেখর ঝা, যিনি সুপ্রিম কোর্টে B.Ed শিক্ষকদের একজনের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন, বলেন, আদালত ছত্তিশগড় সরকারকে এমন স্কুলগুলিতে B.Ed শিক্ষক নিয়োগ করতে বলেছিল যেগুলি 6 থেকে 12 শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্রদের পড়ায়, কিন্তু রাজ্য এখনও সাড়া দেয়নি।




ঝা বলেন, “রাজ্যের একটি পিটিশন এখনও সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। তাই, হয়তো রাজ্য জমা দিতে পারে এবং B.Ed শিক্ষকদের উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগ করতে পারে।”

কিন্তু অনেক শিক্ষকের সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে। শশাঙ্ক শেখর বলেছেন যে একজন শিক্ষক হিসাবে তাঁর সরকারি চাকরিই এই মার্চে তাঁর বিয়েতে বড় ভূমিকা রেখেছিল। এই আশ্বাসের ভিত্তিতেই তিনি কাওয়ার্ধার একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি ছেড়ে দিয়ে তার পরিবারকে কাঙ্কেরে নিয়ে যান। কিন্তু এখন চাকরি চলে যাওয়ায় পরিবার পুরোপুরি দেশেহারা।




‘আন্দোলন করতেই পারেন, তবে স্কুল চলাকালীন নয়’, মুখ খুললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু

শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু

শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু

শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসক ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার প্রতিবাদে মিছিলের কারণে হাওড়া জেলার তিনটি স্কুলকে শোকজ নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা দফতর। এবার প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে মুখ খুললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। বললেন, স্কুলের তরফে আন্দোলন করতেই পারেন, কিন্তু স্কুল চলাকালীন নয়।

বৃহস্পতিবার শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ”স্কুলের তরফ থেকে আন্দোলন করতেই পারেন, কোনও অসুবিধে নেই। কিন্তু স্কুল চলাকালীন না করলেই হল।”

রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে ব্রাত্য বসুর জবাব, ”আমাদের দিক থেকে যা করার আমরা সব কাজ এগিয়ে নিয়ে গেছি। এবার পুরোটাই নির্ভর করছে বিচারকের ওপর। রাজ্যপাল প্রেরিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় যারা বসে আছেন কেয়ারটেকার, আমি তাদেরকে বলব আপনারা ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে CCTV লাগানোর জন্য উদ্যোগ নিন। র‌্যাগিং থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।”

প্রসঙ্গত, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসক ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার প্রতিবাদে মিছিলের কারণে হাওড়া জেলার তিনটি স্কুলকে শোকজ নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা দফতর। এই নিয়ে সমালোচনা মুখর হয় শিক্ষকের একাংশ। যদিও শিক্ষামন্ত্রী এদিন জানিয়ে দেন, ”আন্দোলন করতেই পারেন, কোনও অসুবিধে নেই। কিন্তু স্কুল চলাকালীন না করলেই হল।”

শিক্ষকদের পেনশনে নিয়ম শিথিলে বড় ঘোষণা করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, অভাব-অভিযোগ জানাতে নম্বর

শিক্ষকদের পেনশনে
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, ফাইল চিত্র

শিক্ষকদের পেনশনে

শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু: এবার শিক্ষকদের জন্য বড় ঘোষনা করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। শিক্ষকদের পেনশন নিয়ে নয়া নিয়ম চালুর ঘোষণা করলেন শিক্ষামন্ত্রী। বৃহস্পতিবার শিক্ষক দিবসের দিন বিকাশ ভবনে সাংবাদিক সম্মেলন করে ব্রাত্য বসু পেনশন মেলার প্রক্রিয়া আরও সহজ করা হল বলে জানালেন। এখন থেকে ৯ বছর ৬ মাস নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করলেই পেনশন পাওয়া যাবেন।




শিক্ষক-শিক্ষিকারা ১০ বছরের বেশি কাজ করলে তারা পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন। নিয়ম অনুযায়ী, ১০ বছরের থেকে ৬ মাস কম হলেও তাদের মার্জনা করে পেনশন দেওয়া হয়। অর্থাৎ  ন’বছর ছয় মাসের বেশি নিরবচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করলে তবেই পেনশন দেওয়া হত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। কিন্তু এতদিন বিদ্যালয়গুলি সেটি করত না। ফলে তাদের ন্যায়ালয়ে ঘুরতে হত। এই প্রক্রিয়াটিই এখন সহজ করা হল। এবার থেকে যারা ১০ বছর নিরবচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করেছে তাদের পেনশনের জন্য আদালতে যেতে হবে না। যোগ্য ব্যক্তিকে নির্ধারণ করে অবসর ভাতা দেওয়া হবে। 

বড় খবর: প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে অপরিহার্য যোগ্যতা হল DElEd, BEd নয়, যা জানাল সুপ্রিম কোর্ট

শুধু তাই নয়, যে কোনও অভাব-অভিযোগ শুনতে হোয়াটসঅ্যাপ উদ্বোধন করা হল। যার সাহায্যে রাজ্যের সকল বিদ্যালয়, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা ও শিক্ষা কর্মীরা তাদের যে অভিযোগ এর মাধ্যমে করতে পারবে। ৯০৮৮৮৮৫৫৪৪ এই নম্বরের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে। একটি দল গঠন করা হয়েছে যারা বিষয়টি তদারকি করবে।  



যাঁরা পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন তাঁদের উদ্দেশে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “যাঁরা পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন তাদের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। প্রত্যেকেরই স্বাধীন মত রয়েছে। কেউ তাঁর পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে যাঁর পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তিনি বামপন্থী নাট্যকার হিসেবে পরিচিত। এই আমলেই তাঁকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। পুরস্কার দেওয়ার আগে তিনি ডানপন্থী না বামপন্থী তা ভাবিনি আমরা। আজ তিনি পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন। আগামিদিনে দেশে এ ধরনের বড় কোনও ঘটনা ঘটলে কেন্দ্রীয় সরকারের দেওয়া পুরস্কার ফিরিয়ে দেবেন তো!”

শিক্ষক সংগঠন “অল পোস্ট গ্র‍্যাজুয়েট টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন” এর সম্পাদক চন্দন গরাই আজকের শিক্ষামন্ত্রীর প্রেস কনফারেন্সে ঘোষণা প্রসঙ্গে বলেন, শিক্ষকদের এরিয়ার, স্কেল, ট্রান্সফার, পদোন্নতি, হেলথ্ স্কিম, ইএল, লস্ট ইনক্রিমেন্ট, স্কুল শিক্ষা সহ হাজার হাজার কয়েক বছর ধরে সমস্যা সমাধান না করে বিকাশ ভবনে ফাইল বন্দী হয়ে পড়ে আছে।”




৬০ বছর বয়স পর্যন্ত কাজের নিশ্চয়তা প্রদান এবং সরকারি আওতায় আনতে মুখ্যমন্ত্রীকে আবেদন আংশিক সময়ের শিক্ষকদের

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

আংশিক সময়ের শিক্ষক

আংশিক সময়ের শিক্ষক: ম্যানেজিং কমিটি দ্বারা নিযুক্ত বিদ্যালয় আংশিক সময়ের শিক্ষকদের (Part-time Teacher) ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত কাজের নিশ্চয়তা প্রদান এবং সরকারি আওতার মধ্যে নিয়ে আসার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আবেদন করা হল।

রাজ্যের বিভিন্ন জেলার সরকারি ও আধা সরকারি বিদ্যালয়ের আংশিক সময়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা (Part-time Teacher) কেউ ৫ বছর, কেউ ১০ বছর, কেউ ১৫ বছরের বেশি নিষ্ঠার সঙ্গে বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষাদান করে চলেছেন। বিদ্যালয়ের স্থায়ী শিক্ষকের মতোই প্রত্যেকদিন ১১ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে কাজ করতে হয় এবং প্রতিদিন ৪ টি/৫টি করে ক্লাস নিতে হয়।বিদ্যালয়ে পাঠদানের সাথে সাথে খাতা দেখা, প্রশ্নপত্র তৈরি করা, বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা, খেলাধুলা পরিচালনা ইত্যাদি সমস্ত কাজ করতে হয়।

স্কুল ম্যানেজিং কমিটি শিক্ষক পদে নিয়োগ করেন এবং স্কুলফান্ড থেকে আমাদের খুবই কম মাসে ২০০০ টাকা থেকে ৪০০০ টাকা সাম্মানিক দেওয়া হয়। সারা রাজ্যে এইরূপ শিক্ষকের সংখ্যা প্রায় দশ হাজার জন।শিক্ষকদের সকল তথ্য কলকাতা উচ্চ মাধ্যমিক কাউন্সিল অফিস বিদ্যাসাগর ভবনে ডেপুটি সেক্রেটারি একাডেমিক সেকশনে এবং রাজ্যের বিভিন্ন বিদ্যালয় গুলিতে রয়েছে।

আংশিক সময়ের শিক্ষকরা চান, সরকার তাদের স্থায়ীকরণ করে বাঁচার মতো একটা ব্যবস্থা করুক। শিক্ষকরা সকলে একত্রিত হয়ে ২০১৯ সালের শুরু থেকে বারবার সরকারের কাছে স্থায়ীকরণের জন্য আবেদন করে আসছে। সকল জেলায় ডি আই,বিভিন্ন এম এল এ , মন্ত্রী ,কলকাতা বিকাশ ভবনে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী, নবান্ন ও কালিঘাটে আপনার অফিসে বারবার আবেদন করেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো সুরাহা হয়নি।

পার্ট টাইম টিচার ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের রাজ্য সভাপতি সমীর কুমার দেওঘোরিয়া বলেন, “বর্তমানে পশ্চিমবাংলা প্রকৃতই উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে। মা মাটি মানুষের সরকার বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করার ফলে সমস্ত মানুষ উপকৃত হচ্ছেন।রাজ্যের বিভিন্ন দপ্তরের অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ীকরণ করা হয়েছে। কলেজের আংশিক সময়ের অধ্যাপকদের স্থায়ীকরণ করা হয়েছে। আমরা চাই আমাদেরও সরকারি আওতার মধ্যে নিয়ে আসা হোক। আমাদের অনুরোধ, ১) ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত কাজের নিশ্চয়তা প্রদান। ২) আমাদের সরকারি আওতার মধ্যে নিয়ে আসা হোক।”

বড় খবর: প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে অপরিহার্য যোগ্যতা হল DElEd, BEd নয়, যা জানাল সুপ্রিম কোর্ট

সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগ

সুপ্রিম কোর্টে বিএড ডিএলএড প্রাথমিক শিক্ষক


নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্ট ছত্তিশগড় হাইকোর্টের একটি রায়কে বহাল রেখেছে যা বিএড প্রার্থীদের নিয়োগ বাতিল করেছে। বিএড ডিগ্রীধারী প্রার্থীরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে যোগ্য নন। প্রাথমিকে নিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা হল প্রাথমিক শিক্ষায় ডিপ্লোমা।

25 নভেম্বর, 2021 তারিখে রাজস্থান হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে পিটিশনের একটি ব্যাচ দাখিল করা হয়েছিল, যেখানে দাবি করা হয়েছিল যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা হল D.El.Ed (প্রাথমিক শিক্ষায় ডিপ্লোমা), BEd নয়। এই ক্ষেত্রে প্রশ্ন তোলা হয়, NCTE 2018 সালের বিজ্ঞপ্তি নিয়ম বিরুদ্ধ, যেখানে বিএড প্রার্থীদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষাদানের জন্য যোগ্য বলা হয়েছিল।

দেবেশ শর্মা বনাম ভারত ইউনিয়নে (2023) সুপ্রিম কোর্টের রায়ে, রাজস্থান হাইকোর্টের নির্দেশ নিশ্চিত করা হয়েছিল এবং 2018 সালের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করা হয়েছিল৷

বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস এবং বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ মতামত দিয়েছিলেন যে ভারতীয় সংবিধানের 21A অনুচ্ছেদের পাশাপাশি শিক্ষার অধিকার আইন, 2009-এর অধীনে নিশ্চিত করা প্রাথমিক শিক্ষার মৌলিক অধিকার শুধুমাত্র ‘ফ্রি’ এবং ‘বাধ্যতামূলক’ অন্তর্ভুক্ত নয়। 14 বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য শিশুদের দেওয়া ‘মানসম্মত’ শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত। সুপ্রিম কোর্টের মতে, বি.এড. ডিগ্রীধারীরা প্রাথমিক ক্লাস পড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করেনি এবং এইভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের ‘মানসম্মত’ শিক্ষা প্রদান করতে সক্ষম হবে না।

কার্যক্রম চলাকালীন, 2024 সালের এপ্রিলে আদালত একটি স্পষ্টীকরণ জারি করেছিল যে দেবেশ শর্মা রায়ের আগে যারা নির্বাচিত এবং নিয়োগ করা হয়েছিল, তাদের চাকরিতে প্রভাব পড়বে না, তবে নতুন চাকরিতে বিএড প্রার্থীদের নিয়োগ করা যাবে না।




এই স্পষ্টীকরণ জারি করা সত্ত্বেও, ব্যাখ্যা চেয়ে আবেদনের একটি ব্যাচ দাখিল করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। বর্তমান পিটিশনটি ছত্তিশগড় হাইকোর্টের একটি রায় থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যা দেবেশ শর্মার আদেশের পরে পাস করা হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করেছে  বি.এড. যোগ্যতা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদের জন্য কোনও যোগ্যতা নয়।


ভয়ঙ্কর বেকারত্ব! ঝাড়ুদার পদে ৪৬ হাজার স্নাতক-স্নাতকোত্তর সহ ৩.৯৫ লক্ষ প্রার্থীর আবেদন, বেতন ১৫ হাজার

সরকারি চাকরি নিয়োগ

চাকরি নেই ঝাড়ুদার
নিউজ ডেস্ক: চাকরি খুঁজে পেতে অক্ষম, 46,102 জন স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর চাকরি প্রার্থী ঝাড়ুদারদের পদে আবেদন করেছেন। হরিয়ানায় চুক্তিভিত্তিক জনশক্তি প্রদানের জন্য প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কর্পোরেশন হরিয়ানা কৌশল রোজগার নিগম (HKRN) দ্বারা চুক্তিভিত্তিক ঝাড়ুদারদের পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

ঝাড়ুদারদের চাকরির জন্য আবেদনকারীদের সম্পর্কিত তথ্য অনুসারে, 39,990 জনেরও বেশি স্নাতক এবং 6,112 জনেরও বেশি স্নাতকোত্তর এই অদক্ষ কাজের জন্য আবেদন করেছেন। তথ্য (2 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আপডেট করা) দেখায় যে 1,17,144 জন যারা দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন তারাও ঝাড়ুদারের চাকরির জন্য আবেদন করেছেন। মোট 3.95 লক্ষ ব্যক্তি চাকরির জন্য আবেদন করেছেন। নিয়োগকৃত চুক্তিভিত্তিক ঝাড়ুদার প্রতি মাসে 15,000 টাকা পাবেন।

সিরসার বাসিন্দা, রচনা দেবী, 29, নার্সারি শিক্ষক প্রশিক্ষণে স্নাতক এবং বর্তমানে রাজস্থান থেকে ইতিহাসে স্নাতকোত্তর করছেন, বলেন, তিনি গত চার বছর ধরে একটি চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করছেন৷ তবে কোন চাকরি নেই। ঘরে অলস বসে আছি। তাই, আমি ঝাড়ুদারের চাকরির জন্য আবেদন করেছি।

চরখি দাদরির এক দম্পতি, মনীষা, একজন অক্সিলারি নার্সিং মিডওয়াইফ (এএনএম) এবং তার স্বামী দানিশ কুমার, 31, যিনি এমন স্নাতক বলেন, “আমরা বেকার। আমি কম্পিউটার অপারেটর এবং হরিয়ানা রোডওয়েজ বাস কন্ডাক্টরের চাকরির জন্যও আবেদন করেছি। আমি কম্পিউটার অপারেটরের চাকরির জন্য বেশি উপযুক্ত কারণ আমি আনুষ্ঠানিক কম্পিউটার প্রশিক্ষণ পেয়েছি। এখন পর্যন্ত আমি আমার ল্যাপটপে লোকেদের অনলাইন ফর্ম পূরণ করে কিছুটা উপার্জন করি এবং প্রতি ফর্ম ₹50 পাই।”



সাফাইকর্মীর এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট লেখাই ছিল নির্বাচিত প্রার্থীদের পাবলিক প্লেস, রাস্তা, বাড়িঘর থেকে আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে। আর নিজের বাড়ির জেলাতেই তাদের চাকরি দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছিল। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে ৬ হাজার স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ প্রার্থী, ৪০ হাজার স্নাতক উত্তীর্ণ প্রার্থী, ১.২ লক্ষ দ্বাদশ উত্তীর্ণ প্রার্থী এই সাফাইকর্মীর নিয়োগের জন্য আবেদন করেছেন।



SSC শিক্ষক নিয়োগ: পুজোর আগেই আপার প্রাইমারি নিয়োগ শুরু, যা জানালেন চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার

স্কুল সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ

স্কুল সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ




SSC শিক্ষক নিয়োগ: পুজোর আগেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে উচ্চ প্রাথমিকে। আদালতের নির্দেশ মেনে আগামী সপ্তাহেই উচ্চ প্রাথমিকের চূড়ান্ত মেধা তালিকা প্রকাশ করতে পারে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। সেক্ষেত্রে পুজোর আগেই শুরু হবে কাউন্সেলিং। যাঁদের কাউন্সেলিং হবে, তাঁদের সুপারিশপত্রও দেওয়া হবে বলে বুধবার জানালেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের (WBSSC) চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার।

দীর্ঘ শুনানির পর গত ২৮ অগস্ট কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রায় দিয়ে জানিয়েছে, উচ্চ প্রাথমিকে মেধা তালিকায় ১২,৫৮৯ জনের পাশাপাশি নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে বাদ যাওয়া ১৪৬৩ জনকেও সুযোগ দিতে হবে। আগামী ৪ মাসের মধ্যে মেধাতালিকা প্রকাশ করতে হবে। তার ৪ মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

নিয়োগ নিয়ে এসএসসির চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার বলেন, “গত ২৮ অগস্ট হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, এক মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল প্রকাশ করতে হবে। তার পরের এক মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আমরা আশা করছি, হাই কোর্ট যে সময় বেঁধে দিয়েছে, সেই এক মাসের আগেই প্যানেল প্রকাশ করে দিতে পারব। সেই সঙ্গে সুপরিশপত্র দেওয়ার কাজও শুরু করতে পারব।”

সিদ্ধার্থ মজুমদার জানিয়েছেন যে, কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী নতুন করে প্যানেল তৈরি
করা হচ্ছে। সুপারিশপত্র দেওয়ার সময়েই স্কুল বাছাইয়ের কাজও হয়ে যাবে বলে জানান তিনি।




গত বছর নভেম্বরে যে কাউন্সেলিং হয়েছিল, সেই কাউন্সেলিং বাতিল হবে বলে এসএসসি সূত্রে জানা গিয়েছে। এসএসসি জানিয়েছে, সুপারিশপত্র দেওয়ার পরে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ
হবে। এসএসসি-র কর্তারা জানিয়েছেন যে, এক দিনে কমবেশি ৩০০ জনের কাউন্সেলিং হলেও মেধা তালিকায় থাকা প্রায় ১৪ হাজারের কাউন্সেলিং শেষ হতে অনেকটা সময় লাগবে। তাই পুজোর আগেই কাউন্সেলিং শুরু করে দিতে চাইছে এসএসসি।




Assistant Professor: রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সুযোগ, ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন

Assistant Professor Recruitment

সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ

Assistant Professor Recruitment: এবার শিক্ষকতার সুযোগ এল রাজ্যের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্বভারতীর ভাষা ভবনের তরফে প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। একাধিক শূন্যপদে নিয়োগ (assistant professor) দেওয়া হবে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

শূন্যপদ

‘সেন্টার ফর মর্ডান ইউরোপিয়ন ল্যাঙ্গুয়েজেস, লিটরেচার অ্যান্ড কালচার স্টাডিজ়’, বিশ্বভারতীর ভাষা ভবনের তরফে প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞপ্তিটি। রুশ, ইতালিয়ান, জার্মান, ফরাসি ভাষায় রয়েছে শিক্ষকতার সুযোগ। প্রতিটি বিভাগে এক জন করে নিয়োগ করা হবে।




বেতন

মাসিক বেতন নয়, লেকচার পিছু টাকা দেওয়া হবে নিযুক্তদের। প্রতিটি লেকচারের জন্য মিলবে ১৫০০ টাকা। এ ভাবে সর্বোচ্চ মাসিক ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। চুক্তির ভিত্তিতে প্রথমে কাজের মেয়াদ থাকবে এক বছরের। প্রয়োজন অনুযায়ী এই মেয়াদ বৃদ্ধি হতে পারে।

শিক্ষাগত যোগ্যতা

বিভাগে ৫৫ শতাংশ নম্বর-সহ স্নাতকোত্তর যোগ্যতা থাকতে হবে। যদি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পিএইচডি থাকে, তা হলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

আগ্রহী চাকরির প্রার্থীরা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ‘কেরিয়ার’ বিভাগে গেলে বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পাবেন। সেখানে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে। বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হয়েছে ৩০ অগস্ট। ওই দিন থেকে আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।




SSC: এসএসসি ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি ফের পিছিয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে, জেনেনিন আপডেট

এসএসসি ২৬ হাজার চাকরি53

নিউজ ডেস্ক: এসএসসি ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত বহু প্রতীক্ষিত মামলার শুনানি ফের পিছিয়ে গেল দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে মামলাটি আগামী ৫ সেপ্টেম্বর ওঠার কথা ছিল। তবে ওই দিন শুনানি হচ্ছে না। পিছিয়ে গেল মামলাটি। আসলে প্রধান বিচারপতি কাল এজলাসে উপস্থিত থাকবেন না। ফলে ওই বেঞ্চ বসবে না। আগামীকাল ১নং কোর্টের কোনো শুনানি হবেনা বলে নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এই মামলাটির দিকে তাকিয়ে আছে গোটা রাজ্য।

সুপ্রিম কোর্টে SSC 2016 নিয়োগ মামলার শুনানির সম্ভাব্য তারিখ ছিল 05/09/2024। যদিও শুনানি পিছিয়ে গেল। সুপ্রিম কোর্টে SSC মামলার তারিখ আবার পিছিয়ে গেল। নোটিশ দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, প্রধান বিচারপতির আগামীকাল বসবেন না বলে ওই বেঞ্চে কোনো শুনানি হবে না।


আগেই স্ক্রুটিনি করে অযোগ্যদের তালিকা তৈরি করে আদালতে জমা করেছে এসএসসি। এই তালিকা অনুযায়ী, চারটি ক্যাটাগরির মোট অযোগ্য চাকরি ১৪৬১। এই ১৪৬১ চাকরির কোনওটাই সুপারিশ করেনি SSC। ১৪৬১ জনের নাম, রোল নম্বর সুপ্রিম কোর্টে জমা করে অযোগ্যদের তালিকা সুপ্রিম কোর্টকে গ্রহণ করার আবেদন জানিয়েছে এসএসসি। এর পাশাপাশি OMR কারচুপি / বিকৃতি করার তথ্যও আছে।

সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ লিখিতভাবে জানিয়েছে, নিয়োগ ও সুপারিশের মধ্যে যে গরমিল, তার কারণ নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া না থাকা। পর্ষদ জানিয়েছিল, সঠিক শূন্যপদের তথ্য না থাকার জন্যই বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। তাতেই একই ভ্যাকান্সিতে একাধিক নিয়োগের সুপারিশপত্র দেওয়া হয়েছে। একাধিক নিয়োগ হয়েছে। তবে সুপ্রিম কোর্টে আদৌ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের এই যুক্তি ধোপে টেকে কিনা, সেদিকে নজর রাখতে হবে।


প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মঙ্গলবার এসএসসিতে চাকরি বাতিল মামলার শুনানি রয়েছে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চে। তার আগেই সুপ্রিম কোর্টে রিপোর্ট জমা দেয় পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। ৩ অগাস্ট মধ্য শিক্ষা পর্ষদ ৬ পাতার রিপোর্ট জমা দিয়ে দাবি করেছে, মোট ২৫,৮৪৪ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছিল। যার মধ্যে নবম-দশমে ১৩০৫৬। একাদশ-দ্বাদশে সহকারি শিক্ষক পদে চাকরি ৫৭৫৭ দেওয়া হয়েছিল। এছাড়াও গ্রুপ-ডি পদে ৪৫৪৭ ও গ্রুপ-সি পদে ২৪৮৪ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছিল।