Home Blog Page 96

‘আমার কিছু বলার আছে’, আদালতে দাঁড়িয়েই বিস্ফোরক মন্তব্য সঞ্জয়ের! যা বললেন, হিসাব সব গুলিয়ে দেবে

আরজিকর সঞ্জয় রাই

নিউজ ডেস্ক: সোমবারই শিয়ালদহ আদালতে আরজিকর কাণ্ডে চার্জশিট জমা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। সেখানে বলা হয়েছিল, গণধর্ষণ নয়, আরজি কর ধর্ষণ-খুন কাণ্ডে অভিযুক্ত একজন-ই, সঞ্জয় রায়। তবে এবার মুখ খুলল অভিযুক্ত সঞ্জয়। নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করল সে।

আরজিকর কাণ্ডে ৫৮ দিনের মাথায় প্রথম চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই। মৃত চিকিত্‍সক-পড়ুয়ার ময়না তদন্তের রিপোর্টে নির্যাতিতার শরীরে ২৫টিরও বেশি গভীর ক্ষতের উল্লেখ পাওয়া যায়। ১৬টি বাহ্যিক আঘাত, ৯টি অভ্যন্তরীণ আঘাত পাওয়া গেছে। নির্যাতিতার মাথা, মুখ, ঠোঁট, চোখ, ঘাড়, হাত ও যৌনাঙ্গে গভীর ক্ষতের উল্লেখ রয়েছে সিবিআইয়ের রিপোর্টে। 

এর আগে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট ছিল যে নির্যাতিতার উপর কী ভয়াবহ ও নারকীয় নির্যাতন চলেছিল। সাইকোমেট্রিক টেস্টে আরজি কর-কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের ‘অ্যানিমাল ইনস্টিংক্ট’ বা ‘হিংস্র জন্তুর মতো প্রবৃত্তি’র প্রমাণও মেলে।

সঞ্জয়কে কাঠগড়ায় আনা হয়।  আরজি কর কাণ্ডে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় বিচারককে বললেন, তার কিছু বলার আছে, সে কিছু বলতে চায়। সঞ্জয় জানায়, আগের দিনও বলতে পারিনি। না বলতে পারলে সব দোষ আমার উপর পড়বে।

বিচারক সঞ্জয়কে বলেন, আপানার যা বলার সব বলতে পারবেন। আইনজীবীকে বলবেন। অনুমতি পেয়ে সঞ্জয় বলে, আমি কিছুই করেনি! ঘটনার সম্পর্কে কিছুই জানে না সে! সঞ্জয় মন্তব্য করে, “আমি কিছুই জানিনা। আমি কিছু করিনি।”

কষ্টে আছি, তাই ১০০ গ্রাম মদ খেয়ে স্কুলে এসেছি! হাতেনাতে ধরা পড়তেই  একি বললেন প্রধান শিক্ষক 

স্কুল শিক্ষক
প্রতীকী চিত্র

নিউজ ডেস্ক: স্কুলে ক্লাস চলাকালীন আচমকাই এলেন স্কুল পরিদর্শক। মত্ত অবস্থায় ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষক মহাশয়। কেন তিনি মোটি অবস্থায় ক্লাস নিচ্ছেন? কারণ জিজ্ঞেস করলে শিক্ষক বলেন, কষ্টে আছি, তাই মদ খেয়ে স্কুলে এসেছি

ঘটনাটি যোগী রাজ্য উত্তরপ্রদেশের। সীতাপুর জেলার শিক্ষা বিভাগের আধিকারিকরা হালুয়াপুর গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনের সময় প্রধান শিক্ষককে মদ্যপ অবস্থায় দেখতে পেয়ে হতবাক হয়ে যান।

ওই প্রধান শিক্ষক শিক্ষকের নাম প্রদীপ শুক্লা। আধিকারিক অখিলেশ প্রতাপ সিং বলেছেন ওই শিক্ষককে ডিউটির সময় পান করা উপযুক্ত কিনা জানতে চাইলে বলেন, ”মুঝে বহুত দর্দ হো রাহা থা, ইসলিয়ে ১০০ গ্রাম লে লি” (আমি খুব কষ্টে আছি, তাই আমি ১০০ এমএল খেয়েছি)।”

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএসএ এবং তার দল হঠাৎ করে  পরিদর্শনের জন্য স্কুলে গিয়েছিল।  BSA নিকটবর্তী প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র (PHC) থেকে একজন ডাক্তারকে ডেকেছিল, যিনি প্রধান শিক্ষক মাতাল কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য পরীক্ষা করেছিলেন।  তিনি মদ খেয়েছিলেন বলে জানা গেছে।

বিএসএ এবং প্রধান শিক্ষকের মধ্যে কথোপকথনের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে প্রধান শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।  ব্লক শিক্ষা অফিসারকে একটি তদন্ত পরিচালনা করার এবং একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কর্মকর্তাদের জানান, প্রধান শিক্ষক প্রায়ই মদ্যপ অবস্থায় বিদ্যালয়ে আসতেন।  কর্মকর্তারা প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

‘আমরা খেয়াল রাখছি’, স্কুলে নিয়োগ নিয়ে যা জানালেন SSC কর্তা, শিক্ষক পদে নিয়োগ শুরু উচ্চ প্রাথমিকে

স্কুল সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ

SSC শিক্ষক নিয়োগ: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চালাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন। ইতিমধ্যেই দুই দফার কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। হবু শিক্ষকরা তাঁদের পছন্দের স্কুল বেছে নিতে পারছেন। পুজোর ছুটির পরেই বাকিদের কাউন্সেলিং হবে।

দীর্ঘ ১২ বছর অপেক্ষার পরে অবশেষে উচ্চ প্রাথমিক এরই মধ্যে স্কুলে গিয়ে চাকরিপ্রার্থীরা নিয়োগপত্র পেতে শুরু করলেন। মঙ্গলবার প্রথম নিয়োগপত্র পেলেন নিউ ব্যারাকপুরের রাখি চট্টোপাধ্যায়। তিনি বেলুড় মঠ লালবাবা বিদ্যালয়ে তিনি বিজ্ঞান পড়াবেন। পিওর সায়েন্স বিষয়ের শিক্ষিকা হিসাবে যোগ দিলেন। পঞ্চমীর দিন নিয়োগপত্র পেয়ে খুশি রাখি বলেন, ‘‘গত কাল স্কুল সার্ভিস কমিশনের দেওয়া সুপারিশপত্র নিয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম। প্রধান শিক্ষক মঙ্গলবার যেতে বলেন। ওঁরা সব কাগজপত্র তৈরি রেখেছিলেন। স্কুলে যেতেই আমার হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন প্রধান শিক্ষক। আজ অবশ্য ক্লাসে পড়াইনি। আজই স্কুলে পুজোর ছুটি পড়ে গেল । ছুটির পরে ক্লাস নেব। খুব আনন্দ হচ্ছে। দীর্ঘ ১২ বছর লড়াই করে চাকরি পেলাম। স্কুলে মিষ্টি খাওয়া হল।’’

ইতিমধ্যেই দুই দফায় কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সুপারিশপত্র দিয়েছে এসএসসি। সুপারিশপত্র পাওয়ার পরে চাকরিপ্রার্থীদের বাকি থাকে শুধু স্কুল থেকে নিয়োগপত্র নেওয়া। এই নিয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশনের এক কর্তা বলেন, ‘‘স্কুল থেকে নিয়োগপত্র পেতে চাকরিপ্রার্থীদের যাতে অসুবিধা না হয়, সে দিকেও আমরা খেয়াল রাখছি।’’

উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের সুপারিশপত্র স্কুলে স্কুলে পৌঁছে যাচ্ছে। আপার প্রাইমারি স্তরে শিক্ষক নিয়োগের জন্য কাউন্সেলিং হওয়া সব প্রার্থীরই সুপারিশপত্র স্কুলে পৌঁছে গিয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে দুই দফায় ৩ এবং ৪ অক্টোবর মোট ১৮৬ জন প্রার্থী স্কুল বেছে নিয়েছেন। তাঁদের হাতে হাতেই সুপারিশপত্র দেওয়া হয়েছে। একই সুপারিশপত্র গিয়েছে স্কুলগুলিতেও। ফলে দ্রুত চাকরিতে যোগদান করতে পারবেন হবু শিক্ষকরা।

সুপারিশ পত্র মিলিয়ে দেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ তথা পরিচালন কমিটি এই প্রার্থীদের নিয়োগ করবেন। ইতিমধ্যেই প্রার্থীরা স্কুলে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে এসেছেন। তবে, ছুটি থাকায় কাজে যোগ দিতে পারেননি। সূত্রের খবর, বেশ কিছু স্কুল আজ, মঙ্গলবার অফিস খোলা রেখে তাঁদের কাজে যোগদানের ব্যবস্থা করতে পারে। 

পুজোর আগে দুদিন হয়েছে কাউন্সেলিং। তার পর আবার অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে ঘোষণা করা হয়, ৩ ও ৪ অক্টোবর অর্থাৎ পুজোর আগে দুদিন হবে কাউন্সেলিং। তার পর আবার পুজোর পর চার দিন হবে কাউন্সেলিং – ২৪,২৫, ২৮ ও ২৯ অক্টোবর। কাউন্সেলিংয়ে অংশগ্রহণকারী যোগ্য প্রার্থীদের বিভিন্ন শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে। 



এসএসসির দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রথম দফার কাউন্সেলিং হবে। প্রথম দিন হচ্ছে ইংরেজি, হিন্দি, তেলুগু এবং উর্দু মাধ্যমের পিওর সায়েন্স বিষয়গুলির কাউন্সেলিং। ওইদিন ১৪৪ জন প্রার্থীর কাউন্সেলিং হবে। এছাড়া, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত যে কাউন্সেলিংগুলি হবে, তার মধ্যে একদিন শুধু বাংলা মাধ্যমের কাউন্সেলিং রয়েছে। সেটা ২৫ অক্টোবর বাংলা মাধ্যমে আরবি বিষয়ের কাউন্সেলিং। বাংলা মাধ্যমের বাকি বিষয়গুলির কাউন্সেলিংয়ের দিনক্ষণ পরে ঘোষণা করবে এসএসসি।



বাংলায় DA নিয়ে বড় খবর: তবে কি DA বাড়ছে রাজ্য সরকারি কর্মীদের? শুরু হয়ে গেল বাজেট প্রস্তুতি, প্রোফর্মা পাঠানোর নির্দেশ

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

ডিএ বৃদ্ধি: তবে কি এবার মহার্ঘ ভাতা (DA) বাড়ছে বাংলার রাজ্য সরকারি কর্মীদের! দু’মাস পরই নতুন বছর শুরু। এরই মধ্যে আগামী অর্থবর্ষের বাজেটের প্রস্তুতি শুরু করেছে রাজ্য সরকার। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৬ বিধানসভা ভোটকে মাথায় রেখে বাজেট প্রস্তাবের প্রোফর্মা পাঠানোর জন্যে সব দফতরকে নির্দেশ দিয়েছে অর্থদফতর। তাতে DA বাড়াতে বলা হয়েছে বলে খবর। ১১ নভেম্বরের মধ্যে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের এই প্রোফর্মা পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

চলছে অক্টোবর। হাতে আর মাত্র দু’মাস, তারপরই নতুন বছর শুরু। ২০২৪ পেরিয়ে ২৫ এর পথে সকলে। এরই মধ্যে আগামী অর্থবর্ষের বাজেটের (Budget) প্রস্তুতি শুরু করে দিল রাজ্য সরকার (Government of West Bengal)। রিপোর্ট অনুযায়ী, বাজেট প্রস্তাবের প্রোফর্মা পাঠানোর জন্যে ইতিমধ্যেই সব দফতরকে নির্দেশ দিয়েছে অর্থ দফতর। ১১ নভেম্বরের মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের সংশোধিত বাজেট এবং ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের বাজেট প্রস্তাবের প্রোফর্মা পাঠানোর নির্দেশ।




২০২৬ সালে রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন রয়েছে। আর তার আগে আগামী বাজেট শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট হবে ভোটের আগে। তাই বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এখন থেকেই বাজেটের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। আগামী বছর ফেব্রুয়ারী মাসে রাজ্যের বাজেট পেশ হবে। বিধানসভা ভোটের আগে সেই বাজেটে একাধিক চমক থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

গত বাজেটে ৩% ডিএ বেড়েছিল রাজ্য সরকারি কর্মীদের। এরপর অবশ্য আরও দু’দফায় ডিএ বেড়েছে সরকারি কর্মীদের। প্রথমে ২০২০ সালে ষষ্ঠ বেতন কমিশন কার্যকর হয়। তারপর বাজেটে ৩% মহার্ঘ ভাতা বাড়ে। এরপর ২০২৪ সালের মার্চে ৪ এবং এপ্রিল মাসে আরও চার শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়। বর্তমানে ১৪ শতাংশ হারে ডিএ পাচ্ছেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা।




তবে এই পরিমাণ ডিএ (DA) পেয়ে একেবারেই খুশি নন রাজ্য সরকারি কর্মীরা। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্ত ডিএয়ের হার ৫০ শতাংশ। তবে পুজোর মধ্যেই ফের ডিএ বাড়তে চলেছে তাদের। এবারে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ ৫৩-৫৪ শতাংশে পৌঁছে যাবে। সেখানে রাজ্য সরকারি কর্মীদের প্রাপ্ত ডিএ-র পরিমাণ ১৪ শতাংশ। বকেয়া মহার্ঘ ভাতা নিয়ে মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টে।

এই নিয়ে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, “২০২৬-এ বিধানসভা ভোটকে মাথায় রেখে আগামী বাজেটে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের জন্য ডি এ বাড়ানোর ভাবনা রাজ্য সরকারের। আগামী অর্থবর্ষের বাজেট প্রস্তুতিতে তার ইঙ্গিত। কিন্তু রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের দাবি, ভিক্ষা নয়, সমস্ত বকেয়াসহ কেন্দ্রীয় হারে অর্থাৎ এআইসিপিআই অনুযায়ী মহার্ঘ ভাতা দিক রাজ্য সরকার।”




চাঞ্চল্যকর: ৯ অগস্টের ভোর ৩টে ৪২ মিনিট থেকে কী করেছিল সঞ্জয় রাই? পুঙ্খানুপুঙ্খ চার্জশিটের বিবরণ জেনেনিন

আরজিকর সঞ্জয় রাই

নিউজ ডেস্ক: ৯ অগস্টের ভোর ৩টে ৪২ মিনিট থেকে কী করেছিল সঞ্জয় রায়? পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দেওয়া হল সিবিআইয়ের চার্জশিটে। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় সিবিআই সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে যে চার্জশিট দাখিল করল, তাতে গণধর্ষণের কোনও উল্লেখ করা হয়নি।

আরজিকর সঞ্জয় রাই

তবে ৯ অগস্টের ভোরে সঞ্জয় ঠিক কখন কোথায় ছিল, সেই বিবরণ দেওয়া হয়েছে চার্জশিটে। নিউজ ১৮ বাংলার রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চার্জশিটে সিবিআই দাবি করেছে, ৯ অগাস্ট ভোর ৩টে ৪২ মিনিটে সঞ্জয় রায় আরজি করে ঢুকেছিল। সেই সময় মোটরসাইকেলে চড়ে তারে আরজি কর হাসপাতালের মূল গেট দিয়ে ঢুকতে দেখা যাওয়ার প্রমাণ মিলেছে। এর পর গেটের কাছেই নিজের মোটরসাইকেল রেখে দিয়েছিল সঞ্জয় রায়। 

এরপর ভোর ৩টে ৪৮ মিনিটে আরজি কর হাসপাতালের ইমার্জেন্সি ভবনে ঢোকে সে। সেই সময় ওয়ার্ডের র‍্যাম্প ধরে সঞ্জয় রায়কে হাসপাতাল ভবনের ভিতরে ঢুকতে দেখা যায়। তার প্রমাণ পেয়েছে সিবিআই। এরপর ভোর ৪টে ৩ মিনিটে ইমারজেন্সি ভবনের হাসপাতালের চারতলায় দেখা যায় সঞ্জয়কে। যে জায়গায় নির্যাতিতার মৃতদেহ মিলেছে, তার কাছেই সঞ্জয়কে দেখা গিয়েছিল সেই সময়।  

নিউজ ১৮ বাংলার রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ভোর ৪টে ৩২ মিনিটে চার তলার চেস্ট মেডিসিন ওয়ার্ড থেকে বেরিয়ে আসতে দেখা যায় সঞ্জয় রায়কে। এমনই লেখা হয়েছে সিবিআইয়ের চার্জশিটে। এরপর ভোর ৪টে ৩৭ মিনিটে মোটরসাইকেলে চড়েই হাসপাতাল ছেড়ে বেরিয়ে যায় সে।  

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় সিবিআই সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে যে চার্জশিট দাখিল করল, তাতে গণধর্ষণের কোনও উল্লেখ করা হয়নি। সোমবার শিয়ালদার বিশেষ আদালতে সেই চার্জশিট দাখিল করেছে সিবিআই।  কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সূত্রে খবর, সেই ঘটনায় গণধর্ষণের কোনও প্রমাণ মেলেনি। মূল অভিযুক্ত হিসেবে শুধু সঞ্জয়ের নামই আছে চার্জশিটে।  

এক সিবিআই আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তথ্যগত হোক বা পারিপার্শ্বিক- যা যা প্রমাণ মিলেছে, তা ইঙ্গিত করছে যে ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় একমাত্র জড়িত আছে কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয়। যে সঞ্জয়কে গত ১০ অগস্ট গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। ওই সিবিআই অফিসার বলেছেন, ‘আরও তদন্ত চলছে।’ 

তথ্যপ্রমাণ লোপাট এবং সঞ্জয়কে বাঁচানোর চেষ্টা করার জন্য পরবর্তীতে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দাখিল করবে সিবিআই। যে সন্দীপ এবং অভিজিৎকে ১৪ সেপ্টেম্বর ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় গ্রেফতার করা হয়। সন্দীপকে আগেই দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করেছিল সিবিআই।  

DA NEWS: সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর, ডাবল ধামাকা! ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মহার্ঘ ভাতা ৪% বাড়াবে সরকার

পুজো বোনাসের ঘোষনা মহার্ঘ ভাতা ডিএ

DA NEWS: ১ কোটি কেন্দ্রীয় কর্মচারী ও পেনশনভোগীদের জন্য সুখবর। আগামীকাল ৯ অক্টোবর বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠক রয়েছে। মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা করতে পারে সরকার। আগামীকাল সকাল সাড়ে ১০টায় মন্ত্রিসভার বৈঠক রয়েছে। তার পরেই সরকার ডিএ বাড়ানোর ঘোষণা দিতে পারে। দীপাবলির আগে কেন্দ্রীয় কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা উপহার দিতে পারে সরকার।

মোদি সরকার মহার্ঘ ভাতা (DA) 3 থেকে 4 শতাংশ বাড়াতে পারে। বর্তমানে সরকারি কর্মচারীরা ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা পান। ডিএ বাড়লে মহার্ঘ ভাতা ৫৩ বা ৫৪ শতাংশ হতে পারে। যদিও সরকার অক্টোবরে ডিএ বাড়ানোর ঘোষণা দেবে, কিন্তু তা কার্যকর হবে ১ জুলাই থেকে। ৩ মাসের ডিএ বকেয়া অক্টোবরের বেতনে দেওয়া হবে। এর সাথে দীপাবলি বোনাসও আসবে।

কেন্দ্রীয় কর্মীদের ডিএ বেড়ে হতে পারে 54%

সরকার DA 50% থেকে বাড়িয়ে 54% করতে পারে। এই বছর 2024 সালের মার্চ মাসেও, সরকার 4% ডিএ বাড়িয়েছিল, তারপরে ডিএ 50% হয়ে গেছে। প্রতি ছয় মাসে ডিএ পর্যালোচনা করা হয়। যখনই ঘোষণা করা হোক না কেন, ১ জানুয়ারি ও ১ জুলাই থেকে তা বাস্তবায়ন করা হয়।

কেন্দ্রীয় কর্মীদের বেতন এতটাই বাড়বে

কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স (AICPI) এর গড় উপর ভিত্তি করে। যদি এইবার 3% বৃদ্ধি পায়, তাহলে যাদের মূল বেতন 18,000 টাকা। তারা মাসিক DA ₹ 9,000 থেকে ₹ 9,540 পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। যদি 4% বৃদ্ধি হয়, তাহলে তা ₹9,720-এ পৌঁছাতে পারে।

উৎসবের মরসুমে দীপাবলি বোনাসও দেওয়া হবে

অক্টোবরে ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণার সাথে, কর্মচারী এবং পেনশনভোগীরা উত্সবের মরসুমে আর্থিক স্বস্তি পাবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এই বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতি মোকাবেলায় সহায়ক হবে এবং ১ কোটি সরকারি কর্মচারী ও পেনশনভোগী সরাসরি এর সুবিধা পাবেন। সরকারের ফোকাস বর্তমানে ডিএ বাড়ানো এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, তবে একই সাথে অষ্টম বেতন কমিশন নিয়েও আলোচনা চলছে। বর্তমানে, কর্মচারীরা নবরাত্রি উপলক্ষে ডিএ বৃদ্ধির উপহারের জন্য অপেক্ষা করছেন।

SSC: কাটল দীর্ঘদিনের অপেক্ষা, হল স্বপ্নপূরণ! আপার প্রাইমারি শিক্ষক পদে যোগদান করলেন রাখি

স্কুল সার্ভিস কমিশন

SSC শিক্ষক নিয়োগ: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চালাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন। ইতিমধ্যেই দুই দফার কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। হবু শিক্ষকরা তাঁদের পছন্দের স্কুল বেছে নিতে পারছেন। পুজোর ছুটির পরেই বাকিদের কাউন্সেলিং হবে।

এরই মধ্যে দীর্ঘ ১০ বছরের অপেক্ষা কাটল। আপার প্রাইমারি শিক্ষক পদে প্রথম যোগদান হল। দীর্ঘদিনের অপেক্ষা এবং বঞ্চনার পর উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক পদে স্কুল যোগাদান করলেন রাখি চট্টোপাধ্যায়। তিনি হিন্দি মাধ্যম স্কুল বেলুর মঠ লালবাবা বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে যোগদান করলেন বলে জানা গেছে। পিওর সায়েন্স বিষয়ের শিক্ষিকা হিসাবে যোগদান করলেন রাখি।  পুজোর ছুটির আগেই নিয়োগ হওয়ায় খুশি হবু শিক্ষকেরা।



দীর্ঘ ১২ বছর অপেক্ষার পরে অবশেষে উচ্চপ্রাথমিক স্কুলগুলিতে শিক্ষক নিয়োগ শুরু হল। প্রথম নিয়োগপত্র হাতে পেলেন নিউ ব্যারাকপুরের বাসিন্দা, রাখি চট্টোপাধ্যায়। তিনি পিওর সায়েন্স পড়াবেন। স্কুলে যোগদান করে রাখি বলেন, ‘গতকালই এসএসসি’র দেওয়া সুপারিশপত্র নিয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম। স্কুলের প্রধান শিক্ষক মঙ্গলবার যেতে বলেন। সব কাগজপত্র তৈরি ছিল। স্কুলে যেতেই নিয়োগপত্র তুলে দেন প্রধান শিক্ষক। দীর্ঘ ১২ বছর লড়াই করে চাকরি পেলাম।’

উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের সুপারিশপত্র স্কুলে স্কুলে পৌঁছে যাচ্ছে। আপার প্রাইমারি স্তরে শিক্ষক নিয়োগের জন্য কাউন্সেলিং হওয়া সব প্রার্থীরই সুপারিশপত্র স্কুলে পৌঁছে গিয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে দুই দফায় ৩ এবং ৪ অক্টোবর মোট ১৮৬ জন প্রার্থী স্কুল বেছে নিয়েছেন। তাঁদের হাতে হাতেই সুপারিশপত্র দেওয়া হয়েছে। একই সুপারিশপত্র গিয়েছে স্কুলগুলিতেও। ফলে দ্রুত চাকরিতে যোগদান করতে পারবেন হবু শিক্ষকরা।

সুপারিশ পত্র মিলিয়ে দেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ তথা পরিচালন কমিটি এই প্রার্থীদের নিয়োগ করবেন। ইতিমধ্যেই প্রার্থীরা স্কুলে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে এসেছেন। তবে, ছুটি থাকায় কাজে যোগ দিতে পারেননি। সূত্রের খবর, বেশ কিছু স্কুল আজ, মঙ্গলবার অফিস খোলা রেখে তাঁদের কাজে যোগদানের ব্যবস্থা করতে পারে। 



পুজোর আগে দুদিন হয়েছে কাউন্সেলিং। তার পর আবার অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে ঘোষণা করা হয়, ৩ ও ৪ অক্টোবর অর্থাৎ পুজোর আগে দুদিন হবে কাউন্সেলিং। তার পর আবার পুজোর পর চার দিন হবে কাউন্সেলিং – ২৪,২৫, ২৮ ও ২৯ অক্টোবর। কাউন্সেলিংয়ে অংশগ্রহণকারী যোগ্য প্রার্থীদের বিভিন্ন শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে। 



এসএসসির দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রথম দফার কাউন্সেলিং হবে। প্রথম দিন হচ্ছে ইংরেজি, হিন্দি, তেলুগু এবং উর্দু মাধ্যমের পিওর সায়েন্স বিষয়গুলির কাউন্সেলিং। ওইদিন ১৪৪ জন প্রার্থীর কাউন্সেলিং হবে। এছাড়া, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত যে কাউন্সেলিংগুলি হবে, তার মধ্যে একদিন শুধু বাংলা মাধ্যমের কাউন্সেলিং রয়েছে। সেটা ২৫ অক্টোবর বাংলা মাধ্যমে আরবি বিষয়ের কাউন্সেলিং। বাংলা মাধ্যমের বাকি বিষয়গুলির কাউন্সেলিংয়ের দিনক্ষণ পরে ঘোষণা করবে এসএসসি।



চাকরির খবর: হাইকোর্টে চাকরির খবর সুযোগ এল, 3306টি শূন্যপদে গ্রুপ C এবং D পোস্টে নিয়োগের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু

চাকরির খবর ব্যাঙ্কে নিয়োগ

চাকরির খবর: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। এলাহাবাদের হাইকোর্ট অফ জুডিকেচার 4 অক্টোবর, 2024-এ গ্রুপ C এবং D পদগুলির জন্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করেছে। প্রার্থীরা যারা উত্তরপ্রদেশ সিভিল কোর্ট স্টাফ সেন্ট্রালাইজড রিক্রুটমেন্ট 2024-25-এর অধীনে গ্রুপ C, D পদের জন্য আবেদন করতে চান তারা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারেন। এলাহাবাদ হাইকোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে allahabadhighcourt.in লিঙ্ক। আবেদন করার লিঙ্কটি exams.nta.ac.in/AHCRE/-তেও পাওয়া যাবে।

আবেদন করার শেষ তারিখ 24 অক্টোবর, 2024। এই নিয়োগ ড্রাইভ প্রতিষ্ঠানে 3306টি পদ পূরণ করবে। বিস্তারিত জানতে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। 

শূন্যপদের বিবরণ

Dist.Court/ স্টেনোগ্রাফার/ 2024: 583 পদ
জেলা আদালত/ ক্যাটাগরি ‘সি’/ কেরানি ক্যাডার/2024: 1054 পদ
Dist.Court/ ড্রাইভার (ড্রাইভার ক্যাটাগরি ‘C’/ গ্রেড-IV)/ 2024: 30 টি পদ
জেলা কোর্ট/গ্রুপ ‘ডি’/2024: 1639টি পোস্ট

কিভাবে আবেদন করতে হবে

যে প্রার্থীরা পদগুলির জন্য আবেদন করতে চান তারা নীচের ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেন।

এলাহাবাদ হাইকোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট allahabadhighcourt.in এ যান।
হোম পেজে উপলব্ধ গ্রুপ সি বা গ্রুপ ডি পোস্ট লিঙ্কে ক্লিক করুন।
রেজিস্ট্রেশনের বিস্তারিত লিখুন এবং সাবমিটে ক্লিক করুন।
একবার হয়ে গেলে, অ্যাকাউন্টে লগইন করুন।
আবেদনপত্র পূরণ করুন এবং আবেদন ফি পরিশোধ করুন।
Submit এ ক্লিক করুন এবং পেজটি ডাউনলোড করুন।
ভবিষ্যতে প্রয়োজনের জন্য আবেদনের হার্ড কপি কাছে রাখুন।

আবেদন ফি

উপরে উল্লিখিত সকল পদের জন্য আবেদন ফি আলাদা। প্রার্থীরা একাধিক পদের জন্য আবেদন করতে পারেন তবে বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেওয়া প্রতিটি পদের জন্য তাদের আলাদাভাবে আবেদন করতে হবে এবং পরীক্ষার ফি দিতে হবে।

নির্বাচন প্রক্রিয়া

উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন তারিখ/শিফটে পোস্ট-ভিত্তিক অফলাইন লিখিত পরীক্ষার (O.M.R. শীটে) মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। এর পরে একটি হিন্দি/ইংরেজি কম্পিউটার টাইপ পরীক্ষা, একটি হিন্দি/ইংরেজি স্টেনোগ্রাফি পরীক্ষা এবং যেখানে প্রযোজ্য সেখানে একটি প্রযুক্তিগত ড্রাইভিং পরীক্ষা হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

এলাহাবাদ হাইকোর্ট 3306 গ্রুপ সি, ডি পদের জন্য নিয়োগ করবে, 4 অক্টোবর থেকে allahabadhighcourt.in-এ নিবন্ধন শুরু হয়েছে। এই লিঙ্কে গিয়ে আবেদন করতে পারেন। 

বেতন ১০ হাজার ৩০০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ হাজারের বেশি! বর্ধিত বেতন পেয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা

ভাতা বৃদ্ধি Lakshmir Bhandar লক্ষীর ভান্ডার

নিউজ ডেস্ক: বেতন বেড়েছে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার প্রশিক্ষকদের। তাঁদের মাসিক ভাতা 10 হাজার 194 টাকা থেকে মাসিক ভাতা বেড়ে হয়েছে 17 হাজার টাকা। রাজ্য সরকারের অধীনস্থ সমস্ত বিভাগের চুক্তি ভিত্তিক আইসিটি কম্পিউটার প্রশিক্ষকদের ভাতা বৃদ্ধির বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সেলফ হেল্প গ্রুপ ও এমপ্লয়মেন্ট ডিপার্টমেন্ট। সেই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে স্কুলের কম্পিউটার শিক্ষকদেরও ভাতা বৃদ্ধির আওতায় আনা হয়।

বর্ধিত বেতন পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এই কর্মীরা। বিভিন্ন সরকারি ও গভর্নমেন্ট স্পনসর স্কুলে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি আইসিটি কম্পিউটার ইনস্ট্রাকটর কাজ করেন। পুজোর মুখে বেতন বৃদ্ধি হওয়ায় তাঁরা খুশি। মুখ্যমন্ত্রীকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন এই সব কর্মীরা। রবিবার মুখ্যমন্ত্রীর কালীঘাটের বাড়িতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়ে আসেন তাঁরা।

এই নিয়ে ওয়েস্ট বেঙ্গল আইটি পার্সোন্যাল কম্পিউটার ইনস্ট্রাকটর ওয়েলফেয়ার অ্যাসোশিয়েসনের রাজ্য সভাপতি মোদাব্বর গাজি বলেন, ‘আগে আমরা বেতন পেতাম মাত্র ১০ হাজার ৩০০ টাকা। এই বছর আমাদের বেতন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কারও ২১ হাজারের বেশি, অনেকের ২৫ হাজার ছাড়াল। অক্টোবর থেকেই আমরা এই বেতন পেয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।’

চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার প্রশিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল 2013 সাল থেকে। সেই নিয়োগ প্রক্রিয়া হয় 5টি ধাপে। এই পর্যায়ের স্কুল স্তরে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার শিক্ষক পদে প্রায় 5 হাজার 600 জন নিয়োগ হয়েছে । তাদের বেতন বেড়েছে 14 বছর পর ৷ শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী এই বিষয়ে বলেছিলেন, “আমরা ভাতা বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে অভিনন্দন জানাচ্ছি । একই সঙ্গে আইসিটি কম্পিউটার প্রশিক্ষক, পার্শ্বশিক্ষক, ভোকেশনাল, এসএসকে, এমএসকে, শিক্ষাবন্ধু, এনএসকিউএফ, পার্ট টাইম শিক্ষকদের ভাতাও বৃদ্ধি করে বঞ্চনার অবসান ঘটানোর জন্য রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি।”

Big News: হরিয়ানায় বিরাট কামব্যাক বিজেপির, চমক দেখাচ্ছে গেরুয়া শিবির, দেখেনিন ভোটের ফল

রাহুল মোদি ভোটের ফল

হরিয়ানা, জম্মু এবং কাশ্মীরে ভোটের ফল: আজ হরিয়ানার বিধানসভা নির্বাচনে 90 টি আসনে ভোট গণনা চলছে তারপরে এটি স্পষ্ট হবে যে বিজেপি হ্যাটট্রিক করবে এবং রাজ্যে সরকার গঠন করবে নাকি কংগ্রেস ক্ষমতায় ফিরে আসবে। জোটের দিকেও নজর রাখছেন বিশেষজ্ঞরা। জম্মু কাশ্মীর নির্বাচনে 90টি আসনেও ভোট গণনা চলছে, যার পরে দেখে নেওয়া হবে মেহবুবা মুফতি, ফারুক আবদুল্লাহ, রাহুল গান্ধীর কংগ্রেস নাকি বিজেপি উপত্যকায় ক্ষমতায় আসবে। এরপর মধ্যে হরিয়ানায় কামব্যাক বিজেপির।

প্রাথমিক গণনায় দুই রাজ্যেই এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। তবে হরিয়ানায় কামব্যাক বিজেপির। অন্যদিকে, জম্মু এবং এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস জোট। আসুন একনজরে দেখেনিই ভোটের ফলের ট্রেন্ড –

হরিয়ানা ভোটের ফল

কংগ্রেস: ৩৯
বিজেপি: ৪৪
INLD: ০২
অন্যান্য: ০৫

জম্মু এবং কাশ্মীরে ভোটের ফল

কংগ্রেস+: ৫০
বিজেপি: ২৪
PDP: ৪
অন্যান্য: ১২