Home Blog Page 113

RG Kar Protest: অভয়া হত্যাকন্ডে ন্যায়বিচার দিতে সরকার, পুলিশ, সিবিআই এবং আদালত ব্যর্থ! জনতার আদালতে এল রায়

rg kar case আরজিকর

rg kar case আরজিকর

নিউজ ডেস্ক: আর জি কর-এ (rg kar case) ধর্ষণ, নৃশংস হত্যাকান্ড ও তথ্য প্রমাণ লোপাটের সাথে জড়িত প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতেই হবে। টালবাহানা না করে তদন্তের দ্রুত নিস্পত্তির দাবিতে আজ শনিবার (১৪/৯/২৪) এ রাজ্যের প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত দলমত-সংগঠণ নির্বিশেষে সমগ্র শিক্ষক সমাজ “TEACHERS for RG KAR”- এর উদ্যোগে সিবিআই দপ্তর অভিযান ও জনতার আদালত কর্মসূচী সর্বতোভাবে সফল হয়েছে। সিবিআইএর কাছে দাবিগুলি নিয়ে একটি স্মারকলিপি পাঠানো হয়েছে।

অন্যদিকে জনতার আদালতে কলকাতা হাইকোর্টের তিনজন এডভোকেটকে নিয়ে বিচারকদের একটি বেঞ্চ গঠন করা হয়। জন আদালতে শিক্ষক ও বহু সাধারণ মানুষ সরকার, পুলিশ, সিবিআই এবং আদালতের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। আদালত তার রায় ঘোষণা করে বলে অভয়া হত্যাকন্ডে ন্যায়বিচার দিতে সরকার, পুলিশ, সিবিআই এবং আদালত ব্যর্থ। জনগণের মধ্যে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ ক্রমবর্ধমান প্রতিবাদ- আন্দোলনের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পাচ্ছে।

এই সংগে ন্যায়বিচারের দাবিতে জুনিয়ার ডাক্তারদের স্বাস্থ্য ভবনের সামনে চলমান অবস্থান- বিক্ষোভ কর্মসূচির প্রতি সংহতি জানিয়ে শিক্ষকরা সম্মিলিতভাবে এই আন্দোলন কর্মসূচিতে লাগাতারভাবে যোগ দিচ্ছে।

Lakshmir Bhandar: সুখবর পুজোর আগেই! লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে নয়া আপডেট এল, বড় ঘোষণা মমতার

ভাতা বৃদ্ধি Lakshmir Bhandar লক্ষীর ভান্ডার
  1. Lakshmir Bhandar লক্ষীর ভান্ডার

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প: পুজোর আগেই বড় সুখবর! লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে নয়া আপডেট সামনে এল।বর্তমানে এই প্রকল্পে (Government Scheme) সাধারণ শ্রেণির মহিলারা মাসে মাসে ১০০০ টাকা এবং তফশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণির মহিলারা মাসিক ১২০০ টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। 

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আগামী ডিসেম্বর মাস থেকেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের (Lakshmir Bhandar) আবেদন নিয়ে কাজ শুরু করা হবে। একইসঙ্গে জানান, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, রূপশ্রী, কন্যাশ্রীর জন্য ৬০,০০০ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই বাংলার ২ কোটির অধিক মহিলা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন বলে খবর।

মমতা (Mamata Banerjee) বলেন, বেশ কিছু লক্ষ্মীর ভাণ্ডার এখনও পড়ে আছে। সেগুলি পুজোর পর পেয়ে যাবেন। পুজো হয়ে যাক, ততদিন আমরা এগুলো রিভিউ করে নিই, বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘ডিসেম্বর থেকেই সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য আবেদন নিয়ে কাজ শুরু করবে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কন্যাশ্রী ও রুপশ্রী প্রকল্পের জন্য আমরা ৬০ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছি। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, বাংলার বাড়ি, বিধবা ভাতা আরও অনেক কিছু দেওয়া হবে ডিসেম্বর থেকে। ইতিমধ্যেই ২ কোটি ১৫ লক্ষ মহিলাকে ৪০ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের দেওয়া হয়েছে।’

রাজ্য সরকারের (Government of West Bengal) এই স্কিমের দ্বারা উপকৃত হয়েছেন বাংলার বহু মহিলা। শুরুতে এই প্রকল্পে রাজ্যের সাধারণ শ্রেণির মহিলাদের মাসিক ৫০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হতো। অন্যদিকে তফশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণির মহিলারা পেতেন ১০০০ টাকা করে। সম্প্রতি আরজি কর কাণ্ডের আবহে এই প্রকল্প নিয়ে একাধিক চর্চা শোনা গিয়েছে। এমনকি এই স্কিম বন্ধের গুঞ্জনও কানে এসেছে। তবে সেসব জল্পনায় ইতিমধ্যেই ইতি পড়েছে। জানা গিয়েছে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার যেমন চলছিল, তেমনই চলবে।

Assistant Professor: রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সুযোগ এল, ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন

Assistant Professor Recruitment

Assistant Professor Recruitment

Assistant Professor Recruitment: এবার শিক্ষকতার সুযোগ এল রাজ্যের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ করবে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে সহকারী অধ্যাপক (assistant professor) পদে নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

শূন্যপদ

অতিথি শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিদ্যা বিভাগের তরফে এই নিয়োগ করা হবে।চুক্তির ভিত্তিতে প্রথমে কাজের মেয়াদ থাকবে এক বছরের। অবশ্য প্রয়োজন অনুযায়ী এই মেয়াদ বৃদ্ধি হতে পারে। মোট শূন্যপদ রয়েছে দু’টি।




বেতন

মাসিক বেতন নয়, লেকচার পিছু টাকা দেওয়া হবে নিযুক্তদের। প্রতিটি লেকচারের জন্য মিলবে ১৫০০ টাকা। এ ভাবে সর্বোচ্চ মাসিক ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন।

শিক্ষাগত যোগ্যতা

আবেদনের জন্য যে কোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে পরিবেশবিজ্ঞান/ পরিবেশবিদ্যা বিষয়ে ৫৫ শতাংশ নম্বর সহ স্নাতকোত্তর যোগ্যতা থাকতে হবে।  পাশাপাশি, ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট উত্তীর্ণ হতে হবে। যদি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পিএইচডি থাকে, তা হলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

আগ্রহী চাকরির প্রার্থীরা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ‘কেরিয়ার’ বিভাগে গেলে বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পাবেন। সেখানে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ১৯ সেপ্টেম্বর। ওই দিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে। বাছাই করা প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হবে। বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।




Teacher Recruitment: 7279 জন বিশেষ শিক্ষক নিয়োগ করা হবে, এই প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

বিশেষ শিক্ষক নিয়োগ

Bihar Teacher Recruitment: বিহারের বিভিন্ন জেলায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের পড়াতে 7279 জন শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। এরা সবাই বিশেষ শিক্ষক হবেন, যারা প্রতিবন্ধী শিশুদের পাঠদানে দক্ষ হবেন। প্রাথমিকে (এক থেকে পঞ্চম শ্রেণি) 5534টি এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি) 1745টি পদে এই বিশেষ শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়া হবে।

বিহার পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (বিপিএসসি) মাধ্যমে তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে। এসব পদে নিয়োগের জন্য শিক্ষা বিভাগের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে রয়েছে। বিভাগটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সাধারণ প্রশাসন বিভাগের মাধ্যমে এই পদগুলিতে নিয়োগের জন্য বিপিএসসিতে রিকুইজিশন পাঠানোর চেষ্টা করছে। এরপর কমিশন বিজ্ঞাপন দেবে। শুধুমাত্র শিক্ষক যোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাই এসব পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এ বিষয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, মোট নয় ধরনের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের জন্য তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে। যেসব শিশু দেখতে পায় না বা দৃষ্টিশক্তি কম তাদের জন্য আলাদা বিশেষজ্ঞ শিক্ষক থাকবেন। একইভাবে এই শিক্ষকরা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন অন্যান্য শিশুদের পড়াবেন। বর্তমানে বিদ্যালয়ে এ ধরনের শিশুদের পাঠদানের কোনো সুবিধা নেই। এ নিয়ে জেলাগুলোতে বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে শিশুদের শেখানো হয়। তবে এখন স্কুল পর্যায়ে এই ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

কোন বিভাগের জন্য কতটি শূন্যপদ?

শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ১ম থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষকের পদ রয়েছে ৫ হাজার ৫৩৪টি এবং ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণির জন্য ১ হাজার ৭৪৫টি।

প্রাথমিক শিক্ষার ডিরেক্টর মিথিলেশ মিশ্র সমস্ত জেলা শিক্ষা অফিসারকে রোস্টার ক্লিয়ারেন্স করার নির্দেশ দিয়েছেন। নির্দেশনা অনুযায়ী সব পদই হবে বেসিক ক্যাটাগরির।

রোস্টার ছাড়পত্র নিয়ে আলোচনা চলছে

৫০ শতাংশ রিজার্ভেশন অনুযায়ী রোস্টার ক্লিয়ারেন্স করতে বলা হয়েছে। বিশেষ শিক্ষকের মোট পদের মধ্যে ৫০ শতাংশ সংরক্ষিত পদ থাকবে মহিলাদের জন্য। এই নিয়োগগুলিতে মহিলাদের ক্যাটাগরি অনুসারে ৫০ শতাংশ সংরক্ষণ দেওয়া হবে।

জেল মুক্তি মানিকের, পার্থ এখনও জেলে! মুখে চওড়া হাসি নিয়ে একই বললেন প্রাক্তন পর্ষদ সভাপতি

মানিক ভট্টাচার্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়

মানিক ভট্টাচার্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়

নিউজ ডেস্ক: একাধিক শর্তসাপেক্ষে জামিন পেয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। তাঁকে মোবাইল নম্বর পাসপোর্ট জমা রাখতে হবে। তিনি কোনও সাক্ষীকে ভয় দেখাতে পারবেন না। হুমকি দিতেও পারবেন না। এমনই একাধিক শর্ত দিয়েছে আদালত।

দীর্ঘ ২৩ মাস পরে জেল থেকে বের হলেন মানিক ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে জামিন পেলেও বন্ড নিয়ে কিছুটা জটিলতা ছিল। অবশেষে শুক্রবার জেল থেকে বের হলেন তিনি। জেল থেকে বেরিয়েই মানিক বলেন সত্যমেব জয়তে। 

শুক্রবার, সংবাদ মাধ্যমের সামনে কথা বলার সময় বার বারই হেসে ফেলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমের সামনে বলেন সত্যমেব জয়তে। তিনি যে নির্দোষ কার্যত সেকথাও নানাভাবে জানিয়ে দেন। তবে দীর্ঘদিন পরে মুক্ত হয়ে তিনি এদিন ছিলেন একেবারে খোসমেজাতে। পাঞ্জাবি পরে জেল থেকে বের হন তিনি। 

শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি মামলায় ২০২২ সালে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদের প্রাক্তন সভাপতি তথা পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য। মানিকের বিরূদ্ধে একাধিক অভিযোগ সামনে এসেছিল। প্রায় দু’বছর পর অবশেষে জামিন পেলেন পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শুভ্রা ঘোষ তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছিলেন। মানিক জামিন পেলেও এখনও পর্যন্ত জামিন মেলেনি রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের।

মুখে হাসি ফুটল শিক্ষকদের! ‘এ’ ক্যাটাগরি বেতন কাঠামো সংক্রান্ত জটিলতার অবসান হল

শিক্ষক বেতন স্কেল

শিক্ষক বেতন স্কেল

নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষকদের একাংশের বেতন কাঠামো সংক্রান্ত জটিলতার অবসান হল। ২০১৩ সালের ৪ মার্চের আগে নিযুক্ত এক বছরের পিটিটিআই প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ‘এ’ ক্যাটাগরি শিক্ষকদের বেতন কাঠামো সংক্রান্ত জটিলতা দূর হল।

এই সংক্রান্ত আগের অর্ডার অনুযায়ী, প্রাথমিক শিক্ষকদের দু’বছরের প্রশিক্ষণ যাঁর যখন শেষ হয়েছে, সেই অনুযায়ী তাঁকে তত দিন পর্যন্ত ‘বি’ ক্যাটাগরি হিসাবে বেতন দেওয়া হচ্ছিল। অতিরিক্ত বেতন (ওভার ড্রাফট) হিসেবে বহু শিক্ষককে মোটা অঙ্কের টাকা ফেরত দিতেও বলা হচ্ছিল। পাশাপাশি বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাসের কথাও বলা হচ্ছিল। এর বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষকরা আদালতের দ্বারস্থ হন। একাধিক মামলাতে শিক্ষকদের পক্ষে রায় দেয় আদলত।

সমস্যা সমাধানে অবশেষে অর্ডার বের করল স্কুল শিক্ষা দফতর। শিক্ষা দফতর ২০১৩ সালের অর্ডারকে সংশোধন করে তার আগে নিযুক্ত শিক্ষকদের বেতন কাঠামোয় স্থিতাবস্থা বজায় রাখল। এর সঙ্গে যে সমস্ত পেনশন প্রাপকরা এক বছরের ব্রিজ কোর্স করে দু’বছরের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেননি, তা‌ঁদের ক্ষেত্রে নতুন করে বেতন কাঠামো পুনর্বিবেচনা করা হবে না বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে নয়া বিজ্ঞপ্তিতে। ফলে প্রাথমিক শিক্ষকদের একাংশের বেতন কাঠামো সংক্রান্ত জটিলতার অবসান হল।

SSC: মাধ্যমিক পাশ যোগ্যতায় ৩৯৪৮১ শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হল, জেনেনিন বিস্তারিত

এই বিষয়ে আমরা দ্য টিচার সোসাইটির রাজ্য আহ্বায়ক পৃথা বিশ্বাস বলেন, “একটি বড় অংশে প্রাথমিক শিক্ষক যাঁরা সেই সময় যোগ্য ছিলেন, তাঁদের পূর্বের অর্ডারের ফলে হেনস্থার স্বীকার হতে হয়েছিল। বিচার পাওয়ার জন্য বারবার আদালতের দরজায় কড়া নাড়তেও হয়েছিল। আদালত বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের পক্ষেই রায় দিয়েছে। পুনরায় এই অর্ডার দিয়ে নিজের মুখ রক্ষা করল বিকাশ ভবন।”

PhD Admission: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি-র সুযোগ, কোন বিষয়ে জেনেনিন

Assistant Professor Recruitment

phd admission পিএইচডি ভর্তি

PhD Admission: গবেষণা (PhD Admission) করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের জন্য ভালো খবর। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি-র সুযোগ এল। মোট আসনসংখ্যা পাঁচ। আবেদনের জন্য যে কোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সংশ্লিষ্ট বিভাগে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর-সহ স্নাতকোত্তর যোগ্যতা থাকা চাই। আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

বিষয় ও আসন

কেমিক্যাল টেকনলজি বিভাগে পিএইচডি-র জন্য আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ফার্মাসিউটিক্যাল এবং ফাইন কেমিক্যাল টেকনোলজি এবং অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি— এই দু’টি বিষয়ে পিএচডি-র সুযোগ রয়েছে। মোট আসনসংখ্যা পাঁচ। 

শিক্ষাগত যোগ্যতা

আবেদনের জন্য যে কোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সংশ্লিষ্ট বিভাগে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর-সহস্নাতকোত্তর যোগ্যতা থাকা চাই। এ ছাড়াও ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট/ স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট উত্তীর্ণ হলে ভালো হয়।

বাছাই প্রক্রিয়া

প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে। নেট/ সেট উত্তীর্ণ প্রার্থীদের শুধুমাত্র ইন্টারভিউতে উত্তীর্ণ হতে হবে। 

আবেদন প্রক্রিয়া

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ‘হোমপেজ’ থেকে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তিতে যেতে হবে। সেখান থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করার পর ১০০ টাকার আবেদনমূল্য জমা দিতে হবে। শেষে বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে ১২ সেপ্টেম্বর মধ্যে। প্রবেশিকার তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর এবং ইন্টারভিউ হবে ২০ সেপ্টেম্বর। বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

Big News: শিক্ষক নিয়োগ মামলায় বড় রায় হাইকোর্টের, বিকল্প ডিগ্রি নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন ২০২২-এর টেট প্রার্থীরা

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ: বিকল্প ডিগ্রি নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন ২০২২-এর প্রাথমিক টেট উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীরা। বড় রায় দিল কলকাতা হাই কোর্ট।  আনিকুল ইসলাম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থীর দুই ধরনের প্রশিক্ষণ ডিগ্রি ছিল। তাঁরা আগে যে ডিগ্রি দেখিয়ে আবেদন করেছিলেন, পরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তা বাতিল হয়ে যায়। আসলে বিএড ডিগ্রি থাকায় মামলাকারীরা বাদ জান প্যানেল থেকে।

২০২২ সালে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার দ্বিতীয় তথা নতুন প্যানেল প্রকাশ করতে বলল কলকাতা হাই কোর্ট। শুক্রবার বিচারপতি অমৃতা সিনহা এই নির্দেশ দিলেন।  বিকল্প প্রশিক্ষণ ডিগ্রিকে মান্যতা দিয়ে মামলাকারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সুযোগ করে দিতে হবে বলে জানাল আদালত। এর জন্য দ্বিতীয় প্যানেল প্রকাশ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। অর্থাৎ, মামলাকারীরা বিকল্প ডিগ্রির ভিত্তিতে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন বলে জানিয়ে দেওয়া হল।

বিএডের প্রশিক্ষণ রয়েছে, আবার ডিএলএডের প্রশিক্ষণও নেওয়া রয়েছে, এমন বহু প্রার্থী ২০২২ সালের টেট পরীক্ষায় তাঁদের ফর্মে শুধু বিএড প্রশিক্ষণের কথা উল্লেখ করেছিলেন। পরে সুপ্রিম কোর্ট ২০২৩ সালের একটি নির্দেশে জানিয়েছিল, বিএড প্রশিক্ষিতেরা প্রাথমিকের নিয়োগে অংশ নিতে পারবেন না। সমস্যায় পড়েন বিএড দেখানো চাকরি প্রার্থীরা।

BIG NEWS: বাম আমলের শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল দেখতে চাইল কলকাতা হাই কোর্ট, সময় বেঁধে দিলেন বিচারপতি

২০২২ সালের টেট পরীক্ষায় ১২ হাজার পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হলেও সেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেননি পরীক্ষার ফর্মে ‘বিএড’ লেখা পরীক্ষার্থীরা। পরে পর্ষদের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ওই পরীক্ষার্থীরা। হাই কোর্ট রায়ে বলেছিল, যেহেতু পরীক্ষার্থীদের ডিএলএড প্রশিক্ষণ রয়েছে, তাই তাঁদের ফর্মগুলিকে ডিএলএডেই পরিবর্তন করে নেওয়া হোক। পর্ষদ যদিও সেই নির্দেশ না মেনে হাই কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায়।

তাদের যুক্তি ছিল, প্রাথমিকের প্রশিক্ষণ ডিএলএড— সে কথা জানা সত্ত্বেও পরীক্ষার্থীরা ফর্মে ‘বিএড’ লিখেছেন। তার পরেও তাঁদের সুযোগ দেওয়া হবে কেন? প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওই যুক্তি সুপ্রিম কোর্টে গ্রাহ্য হয়নি। এ বার কলকাতা হাই কোর্ট পর্ষদকে নতুন প্যানেল প্রকাশ করার নির্দেশ দিল। আদালতের পর্যবেক্ষণ, বিকল্প প্রশিক্ষণ ডিগ্রিকে মান্যতা দিয়ে মামলাকারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সুযোগ করে দিতে হবে।

Big News: বাম আমলের শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল দেখতে চাইল কলকাতা হাই কোর্ট, সময় বেঁধে দিলেন বিচারপতি

কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি: রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে বড় খবর সামনে এল। বাম আমলের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল দেখতে চাইল কলকাতা হাই কোর্ট। এক মাস সময় বেঁধে দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

বাম আমলের প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্যানেল দেখতে চাইল কলকাতা হাই কোর্ট। মালদহ জেলায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে বকেয়া শূন্যপদ কত ছিল, নিয়োগে কী পদ্ধতি মানা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখতেই প্যানেল তলব করেছে আদালত। হাই কোর্টের এই নির্দেশের ফলে কয়েক হাজার প্রার্থীর প্যানেল জমা দিতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। আগামী এক মাসের মধ্যে মালদহ জেলায় ওই নিয়োগের প্যানেল জমা দিতে হবে পর্ষদকে। আগামী ২ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

২০০৯ সালে মালদহে কয়েক হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেই সময় রাজ্যে ক্ষমতায় ছিল বামেরা। যদিও সেই সময় ওই পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। ২০১৪ সালে ওই পরীক্ষা নেওয়া হয়। তৃণমূল আওমে, সাত বছর পরে অর্থাৎ ২০২১ সালে ফল প্রকাশ হয়। গত বছর ওই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হয়।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সঞ্জীব পাল-সহ ৩০০ জন চাকরিপ্রার্থীর বক্তব্য, ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে সঠিক পদ্ধতি মানা হয়নি। অস্বচ্ছ প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছে। ফলে বহু যোগ্য প্রার্থী বঞ্চিত হয়েছেন। তাঁদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিমের দাবি, ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বকেয়া শূন্যপদে কারা, কোন পদ্ধতিতে নিয়োগ পেলেন, তা পরিষ্কার নয়।

২৫ জন গ্রুপ সি কর্মী নিয়োগ করবে এই জেলার প্রশাসনিক বিভাগ, বেতন কত?

সরকারি চাকরি নিয়োগ

সরকারি চাকরি নিয়োগ

চাকরির খবর: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। ২৫ জন গ্রুপ সি কর্মী নিয়োগ করবে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রশাসনিক বিভাগ, আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।  জেলার ‘অফিস অফ দ্য ডিস্ট্রিক্ট ল্যান্ড অ্যান্ড ল্যান্ড রিফর্মস অফিসার’-এর তরফে প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞপ্তিটি।

শূন্যপদ

বলা হয়েছে, গ্রুপ সি বিভাগে কর্মী নিয়োগ করা হবে। মোট শূন্যপদ রয়েছে ২৫টি।

বেতন

কাজ করতে হবে চুক্তির ভিত্তিতে। কাজের মেয়াদ প্রথমে এক বছরের। যদিও প্রয়োজন অনুযায়ী তা বৃদ্ধি করা হতে পারে। নিযুক্তদের প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে বেতন দেওয়া হবে।

বয়স

আগে রাজ্যের সরকারি চাকরি করেছেন, এমন অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরাই শুধুমাত্র আবেদন করতে পারবেন। তবে, প্রার্থীর বয়স হতে হবে ৬০ থেকে ৬৪ বছরের মধ্যে।

নিয়োগ প্রক্রিয়া

আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর ইন্টারভিউ হবে বেলা ১২টা থেকে। ওই দিন আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় নথি সঙ্গে নিতে যেতে হবে প্রার্থীদের। কী কী নথি প্রয়োজন জানতে প্রথমে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রশাসনিক ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ‘হোমপেজ’ থেকে ‘নোটিস’ এবং ‘রিক্রুটমেন্ট’-এ গেলে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তিটি দেখা যাবে। সেখান থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করা যাবে। এর পর আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় নথি নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া ঠিকানায় ইন্টারভিউয়ের দিন যেতে হবে।