Home Blog Page 98

লক্ষ্মী ভাণ্ডার পাছেন মহিলারা, এবার পুরুষদের ১০ হাজার টাকা করে দেবেন মমতা! এক্ষুনি জেনেনিন বিস্তারিত

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

কৃষকবন্ধু প্রকল্প: লক্ষ্মী ভাণ্ডারের সঙ্গে এবার পুরুষদের ১০ হাজার টাকা করে দেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এই ১০ হাজার টাকা খুব একটা কম নয়। এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে গেলে নির্ধারিত ফরম্যাটে আবেদন করতে হবে গ্রাহকদের।আপনিও সহজে এই টাকা পেতে পারেন, তবে এর জন্য একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাটে আপনাকে আবেদন করতে হবে।

তবে এই ১০ হাজার টাকা একবারে পাওয়া যাবে না। দুই কিস্তিতে দেওয়া হবে। বছরে দুটি কিস্তিতে পুরুষেরা এই টাকা পাবেন। প্রথম পর্যায়ে মিলবে পাঁচ হাজার টাকা। সেই টাকা পুরো খরচ না করে ব্যাঙ্ক বা অন্য কোনও খাতে খরচ করা যেতে পারে। পরের পর্যায়ে বাকি পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।

মুলত রাজ্যের যে সমস্ত পুরুষ পেশায় কৃষক তাঁরাই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। বিঘার পর বিঘা জমি চাষ করতে বহু খরচ হয়ে থাকে। তাই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বছরে ১০ হাজার টাকা দেবে মমতার সরকার। এখানেই শেষ নয়। কোনও কৃষকের যদি মৃত্যু হয়, তাহলে তাঁর পরিবারকে এককালীন ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। 

১৬ থেকে ৬০ বছরের বয়সী কৃষকরা এই সুযোগ পাবেন। এই প্রকল্পের নাম কৃষকবন্ধু। যাঁরা এখনও আবেদন করেননি, দ্রুত নির্দিষ্ট ফরম্যাটে আবেদন করে ফেলুন। তাহলেই মিলে যাবে ১০ হাজার টাকা।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চালু করা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার মহিলাদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই প্রকল্প অনুসরণ করেছে অন্যান্য রাজ্যের সরকারও। সাধারণ সম্প্রদায়ভুক্ত মহিলাদের মাসে এক হাজার টাকা এবং তপশিলি জাতি ও উপজাতি মহিলাদের ১২০০ টাকা করে টাকা দিয়ে থাকে রাজ্য সরকার।

BIG NEWS: জম্মু ও কাশ্মীর এবং হরিয়ানায় বিরাট জয়ের পথে কংগ্রেস, দেখেনিন দুই রাজ্যের এক্সিট পোল

রাহুল মোদি ভোটের ফল

Jammu And Kashmir, Haryana Elections Exit Poll: জম্মু ও কাশ্মীর এবং হরিয়ানায় বিরাট জয়ের পথে কংগ্রেস। জম্মু ও কাশ্মীর 10 বছরের ব্যবধানের পর – 18 সেপ্টেম্বর, 25 সেপ্টেম্বর এবং 1 অক্টোবর – তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পরে একটি নতুন সরকার পেতে প্রস্তুত। বিভিন্ন সংস্থা আজ এক্সিট পোলা প্রকাশ করছে, তাতে দেখা যাচ্ছে দুই রাজ্যেই ক্ষমতা দখলের পথে কংগ্রেস।

8 অক্টোবর জম্মু ও কাশ্মীরের সাথে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এক্সিট পোল সবসময় সঠিক হয় না, তবে ভোটের ফলের কিছুটা আন্দাজ করা যায়। আসুন একনজরে দেখেনিই দুই রাজ্যের এক্সিট পোল –




পোলস্টার ম্যাট্রিক্স অনুসারে, কংগ্রেস 55-62 আসন, বিজেপি 18-24, INLD 3-6, JJP 0-3 এবং অন্যান্য 2-5 আসন জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কংগ্রেস হরিয়ানায় 51-61 আসনের মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং বিজেপি 27-35-এর মধ্যে পেতে পত্র, রিপাবলিক টিভি পি-মার্কের এক্সিট পোল এই ইঙ্গিত করেছে।

ইন্ডিয়া টুডে-সি ভোটার ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কংগ্রেস-ন্যাশনাল কনফারেন্স জম্মু ও কাশ্মীরে 40-48 আসনের মধ্যে এবং বিজেপি 27-32-এর মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।

রিপাবলিক ভারত- ম্যাট্রিজ এক্সিট পোল কংগ্রেসকে হরিয়ানায় 55-62 আসনের মধ্যে দেওয়া হয়েছে, যেখানে বিজেপি 18-24 আসনের মধ্যে জয়ী হতে পারে।

দৈনিক ভাস্করের এক্সিট পোল অনুসারে কংগ্রেস হরিয়ানায় 44 থেকে 54 আসনের মধ্যে জয়ী হতে পারে।

ধ্রুব রিসার্চের এক্সিট পোল অনুসারে, কংগ্রেস 50-64 আসনের মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং বিজেপি 22-32 ভোটের মধ্যে জয়ী হতে পারে।




পিপলস পালস অনুসারে বিজেপি হরিয়ানায় 20-32 আসন এবং জম্মু ও কাশ্মীরে 23-27 আসনের মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।

হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীরে কংগ্রেসকে এগিয়ে রাখছে এক্সিট পোল। পিপলস পালস অনুসারে, কংগ্রেস হরিয়ানায় 49-61 আসন এবং জম্মু ও কাশ্মীরে 46-50 আসন কংগ্রেস-ন্যাশনাল কনফারেন্স জোট জিততে পারে।




10 বছর আগে অনুষ্ঠিত গত বিধানসভা নির্বাচনে, PDP 90 টি আসনের মধ্যে 28 টি নিয়ে একক বৃহত্তম দল হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল, তারপরে বিজেপি (25) এবং NC (15)। কংগ্রেস মাত্র 12টি আসন নিয়ে চতুর্থ স্থানে এসেছিল, 2008 থেকে 5 কম।    

 

গত বিধানসভা নির্বাচনে হরিয়ানায় বিজেপি পেয়েছিল 40টি আসন। কংগ্রেসের খাতায় গিয়েছিল 31টি আসন। JJP পেয়েছিল 10টি আসন। অন্যরা পেয়েছিল 9টি আসন।




Exit Poll 2024: জম্মু ও কাশ্মীর এবং হরিয়ানায় কি বিজেপি আসছে? নাকি কংগ্রেসের বিরাট জয়? দেখেনিন ভোটের ফল!

Jammu And Kashmir, Haryana Elections Exit Poll

Jammu And Kashmir, Haryana Elections Exit Poll: জম্মু ও কাশ্মীর এবং হরিয়ানায় হাই-টেক ভোট প্রচারণা এবং নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পর, এখন এক্সিট পোলের সময়। জম্মু ও কাশ্মীর 10 বছরের ব্যবধানের পর – 18 সেপ্টেম্বর, 25 সেপ্টেম্বর এবং 1 অক্টোবর – তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পরে একটি নতুন সরকার পেতে প্রস্তুত।

হরিয়ানায় ভোটগ্রহণ আজই শেষ হয়েছে। মোট 90 টি বিধানসভা কেন্দ্রে মোট 1,031 জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবং ভোট দেওয়ার জন্য 20,632টি পোলিং বুথ স্থাপন করা হয়।

8 অক্টোবর জম্মু ও কাশ্মীরের সাথে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এক্সিট পোল সবসময় সঠিক হয় না, তবে ভোটের ফলের কিছুটা আন্দাজ করা যায়। আসুন একনজরে দেখেনিই দুই রাজ্যের এক্সিট পোল –




পোলস্টার ম্যাট্রিক্স অনুসারে, কংগ্রেস 55-62 আসন, বিজেপি 18-24, INLD 3-6, JJP 0-3 এবং অন্যান্য 2-5 আসন জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কংগ্রেস হরিয়ানায় 51-61 আসনের মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং বিজেপি 27-35-এর মধ্যে পেতে পত্র, রিপাবলিক টিভি পি-মার্কের এক্সিট পোল এই ইঙ্গিত করেছে।

ইন্ডিয়া টুডে-সি ভোটার ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কংগ্রেস-ন্যাশনাল কনফারেন্স জম্মু ও কাশ্মীরে 40-48 আসনের মধ্যে এবং বিজেপি 27-32-এর মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।


রিপাবলিক ভারত- ম্যাট্রিজ এক্সিট পোল কংগ্রেসকে হরিয়ানায় 55-62 আসনের মধ্যে দেওয়া হয়েছে, যেখানে বিজেপি 18-24 আসনের মধ্যে জয়ী হতে পারে।

দৈনিক ভাস্করের এক্সিট পোল অনুসারে কংগ্রেস হরিয়ানায় 44 থেকে 54 আসনের মধ্যে জয়ী হতে পারে।

ধ্রুব রিসার্চের এক্সিট পোল অনুসারে, কংগ্রেস 50-64 আসনের মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং বিজেপি 22-32 ভোটের মধ্যে জয়ী হতে পারে।




পিপলস পালস অনুসারে বিজেপি হরিয়ানায় 20-32 আসন এবং জম্মু ও কাশ্মীরে 23-27 আসনের মধ্যে জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে।

হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীরে কংগ্রেসকে এগিয়ে রাখছে এক্সিট পোল। পিপলস পালস অনুসারে, কংগ্রেস হরিয়ানায় 49-61 আসন এবং জম্মু ও কাশ্মীরে 46-50 আসন কংগ্রেস-ন্যাশনাল কনফারেন্স জোট জিততে পারে।




10 বছর আগে অনুষ্ঠিত গত বিধানসভা নির্বাচনে, PDP 90 টি আসনের মধ্যে 28 টি নিয়ে একক বৃহত্তম দল হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল, তারপরে বিজেপি (25) এবং NC (15)। কংগ্রেস মাত্র 12টি আসন নিয়ে চতুর্থ স্থানে এসেছিল, 2008 থেকে 5 কম।    

গত বিধানসভা নির্বাচনে হরিয়ানায় বিজেপি পেয়েছিল 40টি আসন। কংগ্রেসের খাতায় গিয়েছিল 31টি আসন। JJP পেয়েছিল 10টি আসন। অন্যরা পেয়েছিল 9টি আসন।




Teacher Recruitment: রাজ্যের মডেল স্কুলে একাধিক বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগ চলছে, বেতন ১২,০০০ টাকা, এইভাবে আবেদন করুন

শিক্ষক নিয়োগ

শিক্ষক নিয়োগ: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। একলব্য মডেল স্কুলে গেস্ট টিচার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলো। বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ (Teacher Recruitment) করা হবে। পশ্চিমবঙ্গের যেকোনো জেলা থেকে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

একলব্য মডেল স্কুলে গেস্ট টিচার নিয়োগ

গেস্ট টিচার (Chemistry, TGT)

আগ্রহী প্রার্থীদের রসায়নবিদ্যায় B.Sc. অনার্স পাস করতে হবে। সঙ্গে NCTE অনুমোদিত যেকোন প্রতিষ্ঠান থেকে B.Ed পাশ। মাসিক বেতন দেওয়া হবে ১২,০০০ টাকা।

গেস্ট টিচার (Santali, TGT)

আগ্রহী প্রার্থীদের সাঁওতালি ভাষায় B.A. অনার্স পাস করতে হবে। সঙ্গে NCTE অনুমোদিত যেকোন প্রতিষ্ঠান থেকে B.Ed পাশ। মাসিক বেতন ১২,০০০ টাকা দেওয়া হবে।

গেস্ট টিচার (History, TGT)




আগ্রহী প্রার্থীদের ইতিহাসে B.A. অনার্স পাস করতে হবে। সঙ্গে NCTE অনুমোদিত যেকোন প্রতিষ্ঠান থেকে B.Ed পাশ। মাসিক বেতন দেওয়া হবে ১২,০০০ টাকা।

বয়স

উপরোক্ত প্রতিটি পদের ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৩৮ বছরের মধ্যে। বয়স হিসাব করবেন ১ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখের হিসাবে।

নিয়োগ পদ্ধতি

নিয়োগ করা হবে Academic Qualification ও‌ ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে।

আবেদন পদ্ধতি




আবেদন করার জন্য নির্ধারিত অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে, সঙ্গে সমস্ত নথিপত্র সংযুক্ত করে নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠাতে হবে।

আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা- Office of the PO- cum- DWO, BCW & TD, Paschim Bardhaman, 1st Floor / 2nd Floor, SDO Office Building, Asansol, PIN- 713304 ; এই ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে ৫ নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪ টার মধ্যে।




SSC: উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের মেধাতালিকায় পঞ্চম হলেও চাকরি চান না রাহুল! কারণ জানলে ভালো লাগবে

SSC শিক্ষক নিয়োগ: আদালতের নির্দেশের পরেই উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিচালিত করছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এই নিয়োগের মেধাতালিকায় পঞ্চম স্থানে থাকলেও আপার প্রাইমারি শিক্ষক পদের চাকরি চান না মুর্শিদাবাদের কান্দির রাহুলদেব ঘোষ! আসলে রাহুল প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি করছেন, তিনি সেটি ছাড়তে চাননা।

এই নিয়ে রাহুল বলেন, ‘‘বর্তমানে প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষকতা করছি। বড়দের থেকে বাচ্চাদের পড়াতেই বেশি সাচ্ছন্দ্য বোধ করি।’’

দীর্ঘ ১০ বছরেও আপার প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করা যায়নি। তবে খুব শিগগিরই যাতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়, তা মনে প্রাণে চান রাহুল। তিনি বলেন, ‘‘তাড়াতাড়ি নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হোক, সেটাই চাই। কারণ, আমার বহু পরিচিত রয়েছেন, যাঁদের নাম তালিকায় রয়েছে। বেকারত্বের জ্বালা দূর করতে দ্রুত নিয়োগ করা গেলেই ভাল।’’

আসলে ২০১৭-র ৩১ ডিসেম্বরে এক নিমেষে পাল্টে গেল রাহুলের জীবন। ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিলেন। প্রাণে বাঁচলেন বটে, কিন্তু বিশেষ ভাবে সক্ষম হয়ে। 

২০১২-তে প্রথমে টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট (টেট) দেন এবং ২০১৪-য় প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন রাহুল। নিজে যে স্কুলে পড়াশোনা করেছেন ছোট থেকে, কান্দির সেই বিমলচন্দ্র স্কুলেই শিক্ষক হয়ে যোগ দেন। ইচ্ছে ছিল উচ্চ প্রাথমিকে পড়াবেন। সেই মতো ২০১৫-য় এসএসসি-র উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের পরীক্ষাও দেন। সফলও হন, তবে সেই পরীক্ষার মেধাতালিকায় পঞ্চমে নাম থাকলেও ২০২৪-এ সেই চাকরি করতে চাননা রাহুল। আসলে বড়দের থেকে বাচ্চাদের পড়াতেই বেশি সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন তিনি।

১০০ শতাংশ প্রতিবন্ধকতা নিয়েও আপার প্রাইমারির তালিকায় ইতিহাসে পঞ্চম স্থান দখল করে চমকে দিলেন কান্দি শহরের প্রাথমিক স্কুলের সহশিক্ষক রাহুল দেব ঘোষ।




চরম ইচ্ছা শক্তির কাছে হার মেনেছে প্রতিবন্ধকতা।মুর্শিদাবাদের কান্দি শহরের নতুন পাড়ার বাসিন্দা রাহুল দেব ঘোষ। বর্তমানে দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। পাশাপাশি শরীরের নিম্নাংশ পুরোপুরি অসাড়। কিন্তু মানসিক ভাবে খুব শক্তিশালী। সব সময় সাথী হুইলচেয়ার। শিক্ষক রাহুল দেব ঘোষ বলেন, “মনের জোর এবং ইচ্ছাশক্তি থাকলে অনেক কিছুই করা যায়।”

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পরে উচ্চপ্রাথমিকের মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে এসএসসি। আদালতের নির্দেশকে মান্যতা দিয়ে এসএসসি ১৪ হাজার ৫২ জনের তালিকা প্রকাশ করে। পুজোর আগে দু’টি দিন চাকরিপ্রার্থীদের কাউন্সেলিং করছে এসএসসি। এরপর দুর্গা পুজোর পর তিন দফায় চাকরিপ্রার্থীর কাউন্সেলিং হবে। সেই কাউন্সেলিং-এ অবশ্য যাবেন না রাহুলদেব ঘোষ।




Assistant Professor: মুর্শিদাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’টি বিভাগে শিক্ষকতার সুযোগ এল, এই ভাবে আবেদন করে ফেলুন

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

Assistant Professor Recruitment: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। মুর্শিদাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’টি বিভাগে শিক্ষকতার সুযোগ এল।নিযুক্তদের ক্লাসপিছু ৫০০ টাকা সাম্মানিক দেওয়া হবে। প্রতি সিমেস্টারের জন্য প্রতি মাসে তাঁদের সর্বাধিক ২০টি ক্লাস নিতে হতে পারে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

বিষয় ও শূন্যপদ

বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশন এবং আইন বিভাগের জন্য এই নিয়োগ হবে। নিয়োগ হবে অতিথি শিক্ষক পদে।

বয়স

বিজ্ঞপ্তিতে শূন্যপদ বা আবেদনকারীদের বয়ঃসীমার বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।




বেতন

নিযুক্ত প্রার্থীদের ক্লাস পিছু ৫০০ টাকা সাম্মানিক দেওয়া হবে। প্রতি সিমেস্টারের জন্য প্রতি মাসে তাঁদের সর্বাধিক ২০টি ক্লাস নিতে হতে পারে।

আবেদন প্রক্রিয়া




আগ্রহীদের এর জন্য জীবনপঞ্জি, কভার লেটার-সহ অন্যান্য নথি মূল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত মেল আইডিতে পাঠিয়ে আবেদন জানাতে হবে। ইতিমধ্যেই অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। আগামী ২০ অক্টোবর আবেদনের শেষ দিন।

নিয়োগ প্রক্রিয়া

সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগের ইন্টারভিউয়ের আয়োজন করা হবে। নিয়োগের ইন্টারভিউয়ের দিনক্ষণ প্রার্থীদের যথাসময়ে জানানো হবে। বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। 




SSC শিক্ষক নিয়োগ ৮ বছর ধরে বন্ধ! ‘আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গিয়েছে…’ নাম মাত্র বেতন দিয়ে স্কুল চলছে পার্ট টাইম শিক্ষক দিয়ে, ১৫ হাজার পরিবার সংকটের মুখে

নিউজ ডেস্ক: নর্থ বেঙ্গল পার্ট টাইম টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহাশয়কে একটি স্মারকলিপি প্রদান করলেন সংগঠনের সভাপতি সুশান্ত সরকারের নেতৃত্বে রাজ্য সহ-সভাপতি সুমিত ব্যানার্জি এবং বাঁকুড়া জেলা সহ-সম্পাদক জয়জিত বাবু। রাজ্যের সমস্ত উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির অস্থায়ী পার্ট টাইম শিক্ষক শিক্ষিকাদের আর্থিক দায়িত্ব স্কুল ফান্ডের পরিবর্তে সরকারকে দ্রুত গ্রহণ করার অনুরোধ এবং 60 বছর পর্যন্ত কাজের স্বীকৃতি প্রদানের অনুরোধ জানিয়ে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীকে তার OSD-এর মাধ্যমে বিকাশ ভবনে স্মারকলিপিটি প্রদান করা হয়েছে।

দীর্ঘ ৮ বছর ধরে SSC নিয়োগ বন্ধ থাকায় রাজ্যের প্রায় প্রতিটি বিদ্যালয়েই প্রবল শিক্ষক ঘাটতি দেখা দেওয়ায় বিদ্যালয়গুলির পঠন-পাঠন সচল রাখার জন্য বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটিগুলি স্কুল ফান্ড থেকে অস্থায়ী পার্ট টাইম শিক্ষক শিক্ষিকা নিয়োগ করেছিল। উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ২০১২ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৫ হাজার ম্যানেজিং কমিটির অস্থায়ী পার্ট টাইম শিক্ষক শিক্ষিকা রাজ্যের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে নিযুক্ত রয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যের বিপুল সংখ্যক মাধ্যমিক স্কুলগুলিকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত করা হয়েছে। কিন্তু 2016 সালের পর থেকে নতুন করে কোন SSC নিয়োগ না হওয়ায় রাজ্যের প্রায় প্রতিটি বিদ্যালয়ে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পঠনপাঠন সচল রয়েছে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির অস্থায়ী পার্ট টাইম শিক্ষক শিক্ষিকাদের জন্যই।

ম্যানেজিং কমিটির উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পার্ট টাইম শিক্ষক শিক্ষিকারা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফাইনাল পরীক্ষার খাতাও দেখে থাকেন। তাই সরকার সময়মতো উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশিত করতে পারে। অথচ সরকার তাদের এক টাকাও বেতন প্রদান করে না, তারা স্কুল ফান্ড থেকে প্রতি মাসে ৫০০-৩,০০০ টাকা পর্যন্ত মাসিক সান্মানিক পেয়ে থাকেন। বিদ্যালয়ে স্থায়ী শিক্ষক এলে তাদেরকে স্কুল থেকে অমানবিকভাবে বাদ দেয়া হয় যা একপ্রকার বঞ্চনা ও রাষ্ট্রীয় শোষণ।




বিষয়টি নিয়ে বিদ্যাসাগর ভবনে পুনরায় উচ্চ মাধ্যমিক কাউন্সিলের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য মহাশয়ের সঙ্গেও আলোচনায় বসা হয়। তিনি বিষয়টি স্কুল এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ২০১৯ সালে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মহাশয়া কলেজের অতিথি শিক্ষকদের আর্থিক দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ৬০ বছর পর্যন্ত কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করলেও এখনো পর্যন্ত বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির অস্থায়ী পার্ট টাইম শিক্ষক শিক্ষিকাদের আর্থিক দায়িত্ব তিনি গ্রহণ করেননি।

সংগঠনের রাজ্য সভাপতি সুশান্ত সরকার চরম হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন,” শিক্ষামন্ত্রী মহাশয় ও মুখ্যমন্ত্রী মহাশয়াকে একাধিকবার স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে এর পরও সরকার অতি দ্রুত বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির পার্টটাইম শিক্ষক শিক্ষিকাদের আর্থিক দায়িত্ব গ্রহণ না করলে তারা রাজ্যের সমস্ত বিদ্যালয় অচল করতে যেমন বাধ্য হবেন, তেমনি এবার অভিনব আন্দোলনের মাধ্যমে কলকাতার রাজপথ অবরুদ্ধ করা হবে।”




রাজ্য সহ-সভাপতি সুমিত ব্যানার্জি রাজ্যের সমস্ত অস্থায়ী পার্ট টাইম শিক্ষক শিক্ষিকাদেরকে আন্দোলনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “আমরা আগামী ডিসেম্বরে সমস্ত বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে নিয়ে কলকাতার রাজপথে আন্দোলনে নামবো।”

পূজোর ছুটিতে শিক্ষকদের আর টানা ছুটি নয়, অনলাইন ক্লাসের নির্দেশ ঘিরে প্রশ্ন শিক্ষক মহলে

সংগঠনের সহ-সভাপতি আশরাফুল মন্ডল বলেন, “আমরা দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করার পর SSC নিয়োগের পর কি পরিচয়ে বাঁচব, কিভাবে চলবে আমাদের পরিবার! সরকারকে বিষয়টি মানবিক দৃষ্টিতে দেখা উচিত।”




সংগঠনের দক্ষিন বঙ্গের রাজ্য সম্পাদক তারক জানা জানান “আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গিয়েছে, সরকার দ্রুত কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করলে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষা শেষ হলেই আমরা কলকাতার রাজপথ অবরুদ্ধ করতে বাধ্য হব।” সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক শুভ্রা ঘোষ জানান, “রাজ্যে ম্যানেজিং কমিটির পার্ট টাইম শিক্ষকদের প্রায় ১৫ হাজার পরিবার আজ সংকটের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে, আশাকরি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মহাশয়া আমাদের সংকটমোচনে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।”




BIG NEWS: অবশেষে গ্রুপ ডি নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ হল, এক ক্লিকেই দেখেনিন পুরো তালিকা, সফল কত?

মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন শূন্যপদে নিয়োগ

মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন: রাজ্যে নিয়োগ নিয়ে বড় খবর সামনে এল। গ্রুপ ডি নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ হল। এর আগে আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে। পরীক্ষার ফল বার করতে ১৪ বছর! কারচুপি করতে এত সময় লাগে?’ মাদ্রাসা মামলায় কটাক্ষ করেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

শুক্রবার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হল। এর আগে ইন্টারভিউয়ের জন্য মোট ৩২৩৩ জন চাকরি প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। শূন্যপদের সংখা ২৯৭টি। জেলা ভিত্তিক শূন্যপদ এবং লিখিত পরীক্ষায় পাশ করা প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। প্রার্থীরা নিচে দেওয়া লিঙ্কে ক্লিক করে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

২০১০ সালে গ্ৰুপ ডি-তে তিন হাজার শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। অভিযোগ, সেই পরীক্ষার ফল এখনও বার করেনি কমিশন। ১৪ বছর কেটে গিয়েছে, কিন্তু এখনও ফলপ্রকাশ না হওয়ায় উদ্বিগ্ন চাকরিপ্রার্থীরা। এই নিয়েই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়।

এর আগে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সময় বেঁধে ফলপ্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল। কলকাতা হাই কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে বাকি মাত্র দু’দিন! বিচারপতি অমৃতা সিংহ নির্দেশে জানান, আগামী তিন দিনের মধ্যেই মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে ফলপ্রকাশ করতে হবে।

কমিশন গ্ৰুপ ডি-তে নিয়োগের জন্য নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সেই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন চাকরিপ্রার্থীরা। হাফিজুল হক-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী হাই কোর্টের মামলা করেন। তাঁদের বক্তব্য, গত ৫ অগস্ট নতুন করে নিয়োগ করতে চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে কমিশন। অথচ আদালতের আগের নির্দেশ মেনে এখনও পর্যন্ত ফলপ্রকাশ করা হয়নি।

মামলার শুনানিতে বিচারপতি সিংহের পর্যবেক্ষণ ছিল, ‘‘একটি পরীক্ষার ফল বার করতে কী ভাবে ১৪ বছর সময় লাগতে পারে?’’ কমিশনের উদ্দেশে বিচারপতির কটাক্ষ, গত ১৪ বছর ধরে পরীক্ষার ফল বার করা গেল না! কারচুপি করতে কি এত সময় লাগে? বিচারপতি সিংহের মন্তব্য, ‘‘তিন হাজার শূন্যপদের জন্য এক লক্ষ চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা দিয়েছেন। সেখান থেকে অনেক টাকা পেয়েছেন। আগে কমিশন ওই ফল বার করুক, তার পরে আদালত তাদের বক্তব্য শুনবে।’’

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১০ সালে গ্ৰুপ ডি-তে তিন হাজার শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। ওই বছরই পরীক্ষা হয়। প্রায় এক লক্ষ চাকরিপ্রার্থী ওই পরীক্ষায় বসেছিলেন। অবশেষে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হল। তালিকা দেখতে নিচে দেওয়া লিঙ্কে ক্লিক করুন। 

1st SLST(NT) Group-D

“RG Kar প্রতিবাদে আলাপ, ঘনিষ্ঠতা, সেই ‘সংগ্রামী সঙ্গী’র হাতেই গণধর্ষিতা তরুণী!”- এই বিষয়ে সমাজচিন্তক জয়দেব বেরার অভিমত

ছাত্রী শ্লীলতাহানি ধর্ষণ

নিউজ ডেস্ক: “RG Kar প্রতিবাদে আলাপ, ঘনিষ্ঠতা, সেই ‘সংগ্রামী সঙ্গী’র হাতেই গণধর্ষিতা তরুণী!(অর্ণব দাস, বারাকপুর: Published:September 16, 2024 7:14 pm,সংবাদ প্রতিদিন)” – এই ঘটনাটি নিয়ে সমাজতত্ত্বের শিক্ষক ও তরুণ সমাজচিন্তক এবং লেখক জয়দেব বেরা যে অভিমত জানিয়েছেন, “এই ঘটনাটি শুনে সত্যিই খুব খারাপ লাগলো। যারাই সুরক্ষার জন্য আন্দোলন করছেন,লড়াই করছেন তারাই আবার ভক্ষক হয়ে উঠছেন।

একটি বিষয় হল,আমাদের সবার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ধর্ষণ মুক্ত সমাজ গড়ে তোলা। তার জন্য ধর্ষকদের যাতে আইনিভাবে কঠোর শাস্তি হয় তার জন্য আন্দোলন এর মাধ্যমে আমরা সুবিচারের আশায় সবাই সমবেত হই। কিন্তু আমাদের খেয়াল রাখতে হবে আন্দোলনটা যাতে কোনো ভাবেই একটা ফ্যাশনে না পরিণত হয়। অর্থাৎ আন্দোলনে গেলাম, চা খেলাম,ফটো তুললাম,সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তার জন্য ছবি গুলো দেওয়া,ওখানে ছেলে-মেয়েদের সাথে গিয়ে নোংরামি করা এই সব যাতে না হয়; আন্দোলন এর মুখ্য উদ্দেশ্য যাতে এই গুলো না হয়।

আমাদের আন্দোলনের উদ্দেশ্য হবে ধর্ষকদের শাস্তির দাবি করা,সুবিচার এর জন্য সমবেতভাবে লড়াই করা।সবচেয়ে বড় কথা, নিজেদের মনের কাছে সবাইকে প্রতিজ্ঞা করা,যে আমি যেন ধর্ষক নাহই, আমার পরবর্তী প্রজন্মও যাতে ধর্ষক না হয়। নাহলে সবই অর্থহীন হয়ে যাবে। শুনে খুব খারাপ লাগলো, যারাই সংগ্রাম করলো ধর্ষণ মুক্ত সমাজ নিয়ে তারাই আবার সংগ্রাম থেকে বেরিয়ে সংগ্রামী নারীকে ধর্ষণ করলো। তাহলে আমাদের এত দিনের লড়াই ও উদ্দেশ্যগুলো সবই তো অর্থহীন হয়ে গেলো। তাই সবাইকে অনুরোধ মন থেকে আন্দোলন করুন, মন থেকেই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করুন নাহলে অংশগ্রহণ করার প্রয়োজন নেই।

সর্ব প্রথমে নিজের মনের কাছে আগে নিজেই আন্দোলন করে নিজের চিন্তাভাবনাকে আগে পবিত্র করুন। তানাহলে সব আন্দোলনই বিফলে যাবে। আন্দোলন শব্দটি কলঙ্কিত হয়ে যাবে। আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছুই করতে পারি, আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা বিপ্লবও এনে দিতে পারি।তবে সঠিকভাবে,সঠিক পথে এই আন্দোলন করতে হবে। নিজেদের চিন্তাভাবনাগুলোকে আগে সামাজিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখুন দেখবেন এই সমাজও সুস্থ থাকবে। তাই বলবো, কেবল সমাজকে দেখানোর জন্য আন্দোলন নয়,সমাজকে পরিবর্তন করার জন্যই আন্দোলন করতে হবে। যদিও এই খবরটি যথাযথ সঠিক কিনা তা যাচাই ও তদন্ত করা প্রয়োজন।”

পূজোর ছুটিতে শিক্ষকদের আর টানা ছুটি নয়, অনলাইন ক্লাসের নির্দেশ ঘিরে প্রশ্ন শিক্ষক মহলে

স্কুল শিক্ষক
প্রতীকী চিত্র

নিউজ ডেস্ক: পুজোর ছুটিতে এবার অনলাইন ক্লাসের নির্দেশ দেওয়া হল। পূজোর ছুটিতে শিক্ষকরা টানা ছুটি না নিয়ে প্রয়োজন হলে লক্ষ্মী পুজো থেকে কালীপুজোর মধ্যে অনলাইনে ক্লাস করাতে পারে স্কুলগুলি। প্রধান শিক্ষকদের এমনই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানাল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ।

আসলে একাদশের প্রথম সিমেস্টারের সিলেবাস সম্পূর্ণ করতে পারেনি বহু স্কুল। তার উপর পুজোর পরই দ্বিতীয় সিমেস্টারের ক্লাস শুরু হয়ে যাবে। তার আগে পড়ুয়াদের ভিত পোক্ত রাখতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্দেশে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় সেমিস্টারের ক্লাসগুলি অনলাইন মোডে চালনা করা যাবে 21 অক্টোবর থেকে 30 অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে এটি পরিচালিত হবে। 

এই নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, “এই ক্লাস বাধ্যতামূলক নয়। তবে লক্ষ্মী পুজো থেকে কালীপুজোর মধ্যে স্কুলগুলি মনে করলে একাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের ক্লাস করাতে পারে। যাতে দ্বিতীয় সিমেস্টারের আগে পড়ুয়াদের সিলেবাস শেষ করা যায়।”

আসলে এ বছরই প্রথম একাদশে নয়া পদ্ধতিতে শুরু হয়েছে পঠন-পাঠন। তাছাড়া সিলেবাসেরও পরিবর্তন করা হয়েছে আমূল। সিমেস্টার পদ্ধতিতে বই আসতেও অনেকটা সময় লেগেছে। তার ফলে একাদশের প্রথম সিমেস্টারের সিলেবাস সম্পূর্ণ করতে পারেনি বহু স্কুল। এই অবস্থায় অনলাইন ক্লাস করানোর নির্দেশ এসেছে।

তবে এটি আদৌ কতটা সফল হবে তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। বেশ কিছু স্কুলের আবার বক্তব্য, শিক্ষা সংসদ অনুরোধ করেছে প্রধান শিক্ষকদের। যে হেতু বিজ্ঞপ্তি মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বা শিক্ষা দফতরের তরফ থেকে দেওয়া হয়নি। তা বাস্তবায়ন করা যথেষ্ট কঠিন। বহু শিক্ষক রয়েছেন যাঁদের অনলাইন ক্লাসের প্রতি অনীহা রয়েছে।