Home Blog Page 101

চাষীভাইদের জন্য বিরাট সুখবর! অ্যাকাউন্টে ঢুকবে ২০০০-২০০০ টাকা, কবে জেনেনিন

ইন্টার্নশিপ ভাতা মাসিক টাকা

PM Kisan Nidhi Yojana: দেশে অনেক ধরনের স্কিম চলছে যার মাধ্যমে প্রায় প্রত্যেক যোগ্য ব্যক্তিকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।  এর জন্য, ভারত সরকার এবং রাজ্য সরকারগুলি বিভিন্ন পরিকল্পনা চালাচ্ছে।  আর্থিক সাহায্য ছাড়াও, এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে ভর্তুকি ইত্যাদি সুবিধা প্রদান করা হয়।  উদাহরণস্বরূপ, যদি আমরা প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার কথা বলি, এই প্রকল্পের অধীনে, যোগ্য কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় এবং এখন পরবর্তী অর্থাৎ 18 তম কিস্তির টাকা  দেওয়ার তারিখ সামনে এল। সরকারের মতে, এখন 18 তম কিস্তি 5 অক্টোবর, 2024 এ দেওয়া পাবে।  এমন পরিস্থিতিতে এই কিস্তির সুবিধা পাবেন কি না? জেনে নিতে পারেন।

আসলে, এবার 18 তম কিস্তি PM কিষাণ যোজনার অধীনে দেওয়া হবে। এইরকম পরিস্থিতিতে, সরকার এই স্কিমের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে কিস্তি ছাড়ার তারিখ 5 অক্টোবর, 2024 ঘোষনা করা হয়েছে।  এই দিনে, DBT-এর মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কিস্তির টাকা পাঠানো হবে। ১৮ তম কিস্তি ৫ অক্টোবর প্রকাশ করা হবে, যার অধীনে ৯.৫ কোটি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২০০০-২০০০ টাকা পাঠানো হবে। 

এইভাবে আপনি টাকা পেয়েছেন কি না তা পরীক্ষা করতে পারবেন:-

প্রথম উপায়

আপনি যদি প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার সুবিধাভোগী হন, তাহলে আপনি মেসেজের মাধ্যমে কিস্তির তথ্য পাবেন।  যখন কিস্তির টাকা 5 অক্টোবর আপনার অ্যাকাউন্টে আসে, তখন ব্যাঙ্ক এবং সরকারের পক্ষ থেকে একটি বার্তা দেওয়া হয় যে কিস্তি দেওয়া হয়েছে।

দ্বিতীয় উপায়

যদি কোনো কারণে আপনি কিস্তির প্রাপ্তির বার্তা না পান, তাহলে আপনি এটিএম-এর মাধ্যমেও চেক করতে পারেন আপনি কিস্তি পেয়েছেন কি না।  এর জন্য, আপনাকে আপনার নিকটস্থ এটিএম-এ যেতে হবে, যেখানে আপনি মিনি স্টেটমেন্ট চেক করে বা আপনার ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে ব্যালেন্স চেক করে কিস্তির টাকা পেয়েছেন কি না তা জানতে পারবেন। 

তৃতীয় উপায়

সেই সঙ্গে ওই সব চাষিদের যদি এটিএম কার্ড না থাকে, তারা কিস্তির সুবিধা পেয়েছেন কি না তা জানতে ব্যাঙ্কে যেতে পারেন।  এর জন্য আপনাকে আপনার পাসবুক নিয়ে ব্যাঙ্কে যেতে হবে এবং তাতে এন্ট্রি করতে হবে।  এর পরে আপনি জানতে পারবেন আপনি 18তম কিস্তির সুবিধা পেয়েছেন কি না।

চাকরির খবর: স্নাতক যোগ্যতায় রাজ্যে ৩৬টি শূন্যপদে নিয়োগের সুযোগ, মাসিক বেতন ১৬ হাজার টাকা

PhD Admission

চাকরির খবর: ভালো খবর চাকরি প্রার্থীদের জন্য। রাজ্যের চাকরিপ্রার্থীদের জন্য নিয়োগের নতুন বিজ্ঞপ্তি সামনে এল। এবার নিয়োগ করা হবে রাজ্য পুলিশে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন।  

শূন্যপদ

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর এবং সফটওয়্যার পারসোনেল পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। রাজ্য পুলিশে নিয়োগ হবে। মোট শূন্যপদ আছে ৩৬টি

শিক্ষাগত যোগ্যতা

আগ্রহী চাকরি প্রার্থীদের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে যে কোনও বিষয়ে স্নাতক পাস করতে হবে। সঙ্গে থাকতে হবে কম্পিউটার কোর্স।

সফটওয়্যার পারসোনেল পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে ব্যাচেলার ইন কম্পিউটার সাইন্স বিষয়ে স্নাতক পাস করতে হবে।

মাসিক বেতন

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদের মাসিক বেতন ১৬ হাজার টাকা। আর সফটওয়্যার পারসোনেলের মাসিক বেতন ২১ হাজার টাকা।

বয়সসীমা

এই পদগুলির জন্য প্রার্থীকে ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে হতে হবে। সংরক্ষিত প্রার্থীদের সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বয়সের ছাড় আছে।

আবেদন পদ্ধতি

আগ্রহী চাকরি প্রার্থীদের রাজ্য পুলিশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbpolice.gov.in -এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ

রাজ্য পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগে নিয়োগ করা হবে। আগামী ১৮ অক্টোবর, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত এই নিয়োগের আবেদন চলবে।

পুজোর আগে রাজ্যের কর্মীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মেমো জারি করল অর্থ দফতর, চিন্তা দূর হল!

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে রাজ্য সরকারি কর্মীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মেমো জারি করল অর্থ দফতর। সম্প্রতি সরকারি কর্মী তথা পেনশনভোগীদের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থ দফতরের মেডিক্যাল সেলের দ্বারা। এই নির্দেশিকা প্রকাশ হওয়ায় চিন্তা কমল কর্মীদের।

গত ১৩ই সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থ দফতরের মেডিক্যাল সেলের তরফ থেকে এক মেমোব়্যান্ডাম জারি করা হয়েছিল। যে সকল রাজ্য সরকারি কর্মী এবং পেনশনভোগীরা হেল্থ স্কিমের অধীনে আছেন, তাদের পরিবারের সদস্যরাও এই প্রকল্পের সুবিধা পেয়ে থাকেন। যদিও এই নিয়র তবে অনেকের মনেই কিছু সংশয় রয়েছে। যাতে কোনো বিভ্রান্তির সৃষ্টি না হয় তাই নির্দেশিকা জারি করে সমস্ত বিষয় স্পষ্ট করা হয়েছে।

কর্মরত অবস্থায় কোনও সরকারি কর্মীর মৃত্যু হলে সেক্ষেত্রে তাঁর পরিবারের সদস্যরা এই স্বাস্থ্য প্রকল্পের আওতায় আসবেন কিনা বা এর সুবিধা মিলবে কি না এই সব বিষয় পরিষ্কার করতে অর্থ দফতরের মেডিক্যাল সেলের তরফ থেকে এই মেমোব়্যান্ডাম জারি করা হয়েছিল।

তাতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, যে সকল কর্মচারীর পরিবার হেল্থ স্কিমের অধীনে আছেন, যদি কর্মরত অবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্মীর মৃত্যু হয় তারপরও তার পরিবার এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে থাকবেন। তবে যদি সেই সরকারি কর্মীর পরিবারের নামে ফ্যামিলি পেনশন থাকে তাহলেই একমাত্র এই সুবিধা মিলবে। নয়তো স্বাস্থ্য প্রকল্পের আওতায় সুবিধা মিলবে না।

এক্ষেত্রে যদি ফ্যামিলি পেনশনার থেকে থাকেন এবং তাঁরও মৃত্যু হয়ে গিয়ে থাকে, তাহলেও তারপর আর এই সুবিধা মিলবে না। অর্থাৎ ফ্যামিলি পেনশনারের মৃত্যুর পর তার নামের জায়গায় অন্য কাউকে এই হেল্থ স্কিমে যোগ করা যাবে না বলে জানানো হয়েছে সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে। এদিকে যদি কর্মরত অবস্থায় কোনও কর্মীর মৃত্যুর পর যদি তাঁর জায়গায় অন্য কেউ ‘কমপ্যাশনেট নিয়োগ’ পান, তাহলে সেক্ষত্রে নবনিযুক্ত কর্মী এবং তার ওপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যরা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। ফ্যামিলি পেনশনার হিসেবে সেই সুবিধা আর মিলবে না।

৫২ হাজার রাজ্য সরকারি কর্মীর জন্য আজই শেষ সুযোগ, এটা না করলেই আটকে যাবে বেতন

পুজো বোনাসের ঘোষনা মহার্ঘ ভাতা ডিএ

বেতন বন্ধ: বারেবারে নির্দেশ দেওয়ার পরেও সম্পত্তির তথ্য আপলোড করা হয়নি। এই অবস্থায় আজই শেষ সুযোগ। উত্তরপ্রদেশে সম্পত্তির বিবরণ দেওয়ার জন্য সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য আজই শেষ সুযোগ। প্রায় ৫২ হাজার কর্মচারীর মধ্যে যারা আজ বিকাল ৩টার মধ্যে বিস্তারিত জমা দেবেন না, তাদের বেতন বন্ধ রাখা হবে। আগে এই সময়সীমা ছিল ৩১শে আগস্ট। এই সমস্ত কর্মচারীরা যারা তাদের সম্পত্তির বিবরণ দেয়নি তাদের বেতন আটকে রাখা হয়েছিল। তবে পরে কর্মচারী সংগঠন ও বিভাগীয় প্রধানদের আবেদনের পর কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে বেতন ছেড়ে দেওয়া হয়।

আমরা আপনাকে বলি যে উত্তরপ্রদেশের মুখ্য সচিব মনোজ সিং এই বছরের জুলাই মাসে একটি আদেশ জারি করেছিলেন। এই আদেশে, তিনি রাজ্যের সমস্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের 31 আগস্টের মধ্যে পোর্টালে তাদের সম্পত্তির বিবরণ আপডেট করতে বলেছিলেন। একই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারিও দিয়েছিলেন, যে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী সম্পদের বিবরণ না দিলে বেতন বন্ধ করে দেওয়া হবে। এ আদেশের পরও ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী তাদের সম্পদের বিবরণ দেননি।

১লা সেপ্টেম্বরও বেতন বন্ধ হয়ে যায়

মুখ্য সচিবের নির্দেশে বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ সেপ্টেম্বর সম্পত্তির বিবরণ না দেওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ছাড়েনি ট্রেজারি বিভাগ। এ নিয়ে গোটা রাজ্যে তোলপাড় হয়। এদের অধিকাংশই পুলিশ ও রাজস্ব বিভাগে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী। এ সময় পুলিশ ও রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দুর্যোগ ত্রাণ কাজে ও নির্বাচনী দায়িত্বে ব্যস্ত থাকার যুক্তি দিয়েছিল।

আরও এক মাসের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে

তাই তারা সম্পত্তির বিবরণ সংগ্রহ করে ওয়েবসাইটে আপলোড করার সময় পাননি। একইভাবে অন্যান্য বিভাগ থেকেও একই ধরনের আবেদন করা হয় এবং এক মাস সময় বাড়ানোর আবেদন করা হয়। পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে, মুখ্য সচিব 30 সেপ্টেম্বর শেষ তারিখ নির্ধারণ করার সময় স্পষ্ট করেছিলেন যে এর পরে কেউ কোনও ছাড় পাবেন না। ট্রেজারি অধিদফতর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এ ও বি গ্রুপের সাত হাজারের বেশি কর্মকর্তা এখনও তাদের সম্পদের বিবরণ দেননি। একইভাবে সি গ্রুপের ৩৩ হাজার কর্মচারী এবং ডি গ্রুপের প্রায় একই সংখ্যক কর্মচারী তাদের সম্পদের বিবরণ দেননি।

বিরাট খবর: প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা দেওয়া হবে, এই নতুন স্কিম চালু করছে সরকার, জেনেনিন এক্ষুনি

ইন্টার্নশিপ ভাতা মাসিক টাকা

নিউজ ডেস্ক: এবার যুবকদের জন্য দারুন খবর সামনে এল। প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা দেওয়া হবে, নতুন ইন্টার্নশিপ স্কিম চালু করছে কেন্দ্রীয় সরকার।  কেন্দ্রীয় সরকার যুবকদের জন্য একটি নতুন প্রকল্প চালু করতে চলেছে, যা যুবকদের চাকরি পেতে সাহায্য করবে। এছাডা়ও প্রতি মাসে তাঁদের ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত স্টাইপেন্ড দেওয়া হবে।

এটি একটি নতুন স্কিম হবে, যার জন্য শীঘ্রই নির্দেশিকা জারি করা হতে পারে বলে জানা গেছে। ইন্টার্নশিপ স্কিমটি ২০২৪ সালের বাজেটে প্রস্তাব করা হয়েছিল। এটি শুরু করার প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে। CNBC-TV 18-এর একটি প্রতিবেদন অনুসারে, কেন্দ্রীয় সরকারের কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক (MCA) শীঘ্রই কেন্দ্রীয় সরকারের ইন্টার্নশিপ স্কিম চালু করার জন্য নির্দেশিকা জারি করতে চলেছে৷ 

স্কিমের সুবিধা পেতে শর্তাবলী কী কী?

এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে যুবকদের কিছু মানদণ্ড অনুসরণ করতে হবে। এই মানদণ্ড ছাড়া এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া কঠিন। এই প্রকল্পের অধীনে ইন্টার্নের বয়স ২১ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে হওয়া উচিত। এছাড়াও, তাঁর পরিবারের বার্ষিক আয় ৮ লাখ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়। বর্তমানে, আনুষ্ঠানিক ডিগ্রি কোর্স করা বা কর্মরতরা এই ইন্টার্নশিপ স্কিমের অংশ হতে পারবেন না। তবে, এই প্রার্থীরা অনলাইন কোর্স বা বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণে যোগ দিতে পারেন।

স্কিমের অধীনে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে?

কর্পোরেট জগতের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে তরুণদের চাকরি ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে এই কর্মসূচি সহায়ক হবে। এর আওতায় অনেক বড় কোম্পানি আগ্রহ দেখিয়েছে। সংস্থাগুলি যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলবে এবং তাঁদের এই প্রকল্পের অধীনে চাকরি পেতে সহায়তা পাবে। প্রত্যেক ইন্টার্নকে বৃত্তি দেওয়া হবে। এই প্রকল্পের অধীনে যুবকরা প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা পাবেন। এর জন্য, কোম্পানিগুলির CSR তহবিল থেকে ৫০০ টাকা দেওয়া হবে, বাকি সাড়ে ৪ হাজার টাকা সরকার দেবে। এছাড়াও, সরকার প্রতিটি ইন্টার্নকে এককালীন ৬ হাজার টাকা করে দেবে।




ইন্টার্নশীপ প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষণের আর্থিক ব্যয় কোম্পানিগুলি বহন করবে। তবে সেখানে থাকা-খাওয়ার খরচ যুবকদের বহন করতে হবে, যা সরকারের দেওয়া সহায়তায় মেটানো যাবে। এই স্কিমের মূল উদ্দেশ্য হল কোম্পানি এবং যুবকদের মধ্যে একটি চেইন তৈরি করা, যাতে লোকেরা সহজেই চাকরি পেতে পারে এবং কোম্পানিগুলি ভাল দক্ষ কর্মচারী পেতে পারে।




কয়েক হাজার শূন্যপদে কবে হবে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ? বড় খবর সামনে এল, জেনেনিন বিস্তারিত

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

প্রধান শিক্ষক নিয়োগ: আদালতের নির্দেশ মেনে আপার প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এবার প্রধান শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে মুখ খুললেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার। জানালেন, নয়া বিল পাস হলেই প্রধানশিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে এসসি, এসটি, ওবিসি ‘এ’ ‘বি’ রাও সংরক্ষণের সুযোগ পাবেন। 

২০১৭ সালের রাজ্যের হাইস্কুলগুলোতে প্রধানশিক্ষক নিয়োগ হয় দেড় হাজারের মতো। তার পর থেকে আর প্রধান শিক্ষক নিয়োগ করা হয়নি। সুত্রে জানা গিয়েছে, এখন পর্যন্ত রাজ্যের স্কুলগুলিতে ৩ হাজার ৫০০ পদে বেশি প্রধানশিক্ষক পদ খালি রয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন দ্রুত প্রধান শিক্ষক নিয়োগের জন্য দাবি জানাচ্ছেন। প্রধান শিক্ষকের অভাবে ব্যাহত হচ্ছে পঠন-পাঠন।

এর আগে রাজ্যের সমস্ত স্কুলে প্রধানশিক্ষক নিয়োগ জেনারেল ক্যাটাগরিতে হত। আগের নিয়োগে কোনও সংরক্ষণ নীতি মানা হত না। শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, সংরক্ষণ নিয়োগ মেনে স্কুলের প্রধানশিক্ষক নিয়োগ করা হোক। সেই দাবি মেনে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ করবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে প্রধানশিক্ষক নিয়োগের নতুন বিধি রাজ্য মন্ত্রিসভার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। সেই বিল পাস হলেই নিয়োগ শুরু হবে। আইন পাস হওয়ার পর স্কুল সার্ভিস কমিশনের দফতরে নির্দেশিকা আসলেই প্রধানশিক্ষক নিয়োগ শুরু হবে বলে জানান এসএসসির চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার।




রাজ্যে উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের এক-তৃতীয়াংশ প্রধানশিক্ষক পদই ফাঁকা বলে জানা গেছে। সেক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে স্কুল চালাতে। ২০১৮ সালের পর স্কুলগুলোয় কোনও প্রধান শিক্ষক নিয়োগ হয়নি। রাজ্যে মাধ্যমিক স্কুল আছে ৯ হাজার ৯৭১টি। তার মধ্যে ৩ হাজারের বেশি স্কুলে প্রধানশিক্ষক না থাকায় স্কুলে দৈনন্দিন কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে।




শিক্ষক নিয়োগ: কবে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে? যা জানালেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের জট কেটেছে। এবার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বড় খবর সামনে এল। শিক্ষা দফতরে নতুন নিয়োগের জন্য আবেদন করা হল। রাজ্যের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে শিক্ষা দফতরে আবেদন করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

বুধবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদে গিয়ে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের সঙ্গে বৈঠকের পরে এ কথা জানালেন প্রাথমিক টেট ২০২২-এর চাকরিপ্রার্থীরা। চাকরিপ্রার্থীরা জানান, ২০২২- এর ডিসেম্বরে পরীক্ষা ও ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফল বেরোনোর পরে কেটেছে প্রায় দু’বছর। এই সময়ে নানা প্রতিশ্রুতি পেলেও কাজের কাজ হয়নি।

বৈঠকের পরে মোহিত করাতি নামে এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, “বৈঠকে গৌতমবাবু জানান, নিয়োগের নতুন বিজ্ঞপ্তির জন্য শিক্ষা দফতরের কাছে শূন্য পদের তালিকা চাওয়া হয়েছে। কিন্তু কবে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে, তা তিনি বলতে পারেননি। বিজ্ঞপ্তি বেরোনো পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”




প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, শিক্ষক নিয়োগের নতুন বিজ্ঞপ্তির দাবিতে ২০২২ সালে টেট পাশ প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীরা মঙ্গলবার শিয়ালদহ থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করেন। তাঁরা জানান, তার পরেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ বৈঠকে ডাকে।




এই নিয়ে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, “চাকরিপ্রার্থীরা নতুন বিজ্ঞাপ্তির দিনক্ষণ জানতে চান। সেটা এখনই দেওয়া সম্ভব নয়। তবে এক দিকে যেমন সরকারের কাছে শূন্য পদের তালিকা চেয়েছি, তেমনই সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছি, আগের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এ বার নতুন নিয়োগের বিজ্ঞপ্তির অনুমতি দেওয়া হোক। সুপ্রিম কোর্ট অনুমতি দিলে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে।”




FLOOD ALERT: রেকর্ড ভেঙে ফরাক্কা ব্যারেজ থেকে ছাড়া হচ্ছে অতিরিক্ত জল! বন্যা পরিস্থিতিতে মানুষদেরকে দ্রুত সরে যাওয়ার জন্য প্রচার শুরু

বন্যা পরিস্থিতি

বন্যা পরিস্থিতি দুই জেলায়: চলছে বৃষ্টি, আর এর মাঝেই ছাড়া হচ্ছে জল! বন্যা পরিস্থিতি ভয়ংকর হয়ে উঠছে বাংলায়। বৃষ্টিতে চরম বিপর্যস্ত নেপাল। ইতমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১১২ জনের। পাশাপাশি, বিহার ঝাড়খন্ডেও চলছে টানা বৃষ্টি। ফলে রেকর্ড ভেঙে ফরাক্কা ব্যারেজ থেকে ছাড়া হবে অতিরিক্ত জল।

এই পরিস্থিতিতে বন্যা পরিস্থিতি ঘোরালো হয়ে উঠছে বাংলায়। অতীতের রেকর্ড ভেঙে ফরাক্কা ব্যারেজ থেকে আজ, রবিবারই ১৯.৯ লক্ষ কিউসেক জল ছাড়া হতে পারে। এমনটাই জানানো হয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলার প্রশাসনকে। সেই বিষয়ে সতর্ক জেলা প্রশাসন।

রেকর্ড জল ছড়ায় মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা, সামশেরগঞ্জ, সূতি-২, রানিনগর-২, লালগোলা, ভগবানগোলা-১ ও জলঙ্গি ব্লকে নদীর পাড় থেকে মানুষদের দ্রুত সরে যাওয়ার জন্য প্রচার শুরু হয়েছে। গঙ্গার জল বিপদসীমা অতিক্রম করে এই ব্লক গুলিকে প্লাবিত করবে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে।




জানা যাচ্ছে, ২০ লাখ কিউসেক হারে জল ছাড়তে পারে ফারাক্কা। ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এর ফলে জলস্তর দ্রুত বাড়বে মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলায়। মালদা জেলার মানিকচক, রতুয়া, কালিয়াচক ১ এবং ২, ইংরেজ বাজারের কিছু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। অন্যদিকে, মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গি, লালগোলা, ভগবানগোলা, সমসেরগঞ্জ, সুতি-২,  রানীনগর ২ এবং ফারাক্কায় পরিস্থিতি ঘোরালো হতে পারে। এই সমস্ত এলাকার নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষজনকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।




পুজোর মুখে এল দারুন সুখবর, বেতন বৃদ্ধি হল কয়েক হাজার! রাজ্যের এই কর্মীদের পকেট ভরাল মমতার সরকার

ছুটি ঘোষণা নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ

বেতন বৃদ্ধি: পুজোর মুখে এল সুখবর। বেতন বাড়ল কয়েক হাজার, চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের পকেট ভরাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। পুজোর মুখে রাজ্য সরকারের শিশু ও সমাজকল্যাণ দফতর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে মুখে হাসি ফোটালেন বহু চুক্তিভিত্তিক সরকারি কর্মীর। এর ফলে কণ্যাশ্রী এবং রূপশ্রী প্রকল্পের অধীনে থাকা চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের মাসিক বেতন সর্বোচ্চ ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত বাড়তে চলেছে।

এই নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে নবান্ন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কন্যাশ্রী ও রূপশ্রী প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত চুক্তিভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী, অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ডেটা ম্যানেজারদের পারিশ্রমিক বাড়ছে। কাজের অভিজ্ঞতা বাড়লে পারিশ্রমিকও বৃদ্ধি পায়। সেই পারিশ্রমিক বৃদ্ধির হারও একধাক্কায় অনেকটা বাড়াল রাজ্য সরকার।

কতটা পারিশ্রমিক বাড়ল?

রাজ্য সরকারের দুই সমাজকল্যাণ প্রকল্পের অ্যাকাউন্ট্যান্টরা এতদিন পারিশ্রমিক পেতেন ১৫ হাজার টাকা। এবার তা বেড়ে হল ২১ হাজার টাকা। কন্যাশ্রী প্রকল্পের ডেটা ম্যানেজার এবং রূপশ্রীর ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদের পারিশ্রমিক ১১ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হল ১৬ হাজার টাকা। কন্যাশ্রী ডেটা ম্যানেজারদের পারিশ্রমিক ১২ হাজার টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়াল ১৬ হাজার টাকা।



প্রথম পাঁচ বছর অ্যাকাউন্ট্যান্টদের বার্ষিক পারিশ্রমিক বৃদ্ধি হবে ৮০০ টাকা করে। ৫ বছর পর পারিশ্রমিক হবে ২৬ হাজার, ১০ বছর পর পারিশ্রমিক হবে ৩২ হাজার এবং ১৫ বছর পর পারিশ্রমিক হবে ৪০ হাজার টাকা। তার পর থেকে বছরে ১২০০ টাকা করে পারিশ্রমিক বাড়বে। ডেটা ম্যানেজারদের বর্তমান পারিশ্রমিক ১৬ হাজার। ৫ বছর পর পারিশ্রমিক হবে ২০ হাজার টাকা। ১০ বছর পর পারিশ্রমিক দাঁড়াবে ২৫ হাজার টাকা। ১৫ বছর পার করলে পারিশ্রমিক হবে ৩১ হাজার টাকা। সেই সময় প্রতি বছর পারিশ্রমিক বাড়বে ১ হাজার টাকা করে।



প্রাথমিকে শিক্ষকের সংখ্যা বেড়ে হল ২ লক্ষ ৬ হাজার ৩৮৪, মাধ্যমিকে কমে হল ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৭৭১, দেখেনিন হিসাব নিকাশ

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্রাত্য বসু

শিক্ষক সংখা: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ ক্রমেই অনিয়মিত হয়ে পড়ছে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দীর্ঘদিন ধরেই প্রকাশ হয়নি। শিক্ষকের অভাবে ব্যাহত হচ্ছে পঠন-পাঠন। যদিও শিক্ষা দফতরের দাবি স্কুলশিক্ষকের সংখ্যা বেড়েছে এক দশকে। শিক্ষা দফতরের দাবিতে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

রাজ্যের শিক্ষা দফতরের প্রকাশিত একটি বইয়ে শিক্ষকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে দাবি করেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, উচ্চ প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলিয়ে ২০১১-’১২সালে যেখানে শিক্ষকের সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ৬৭ হাজার ৪৮২, সেখানে ২০২২-’২৩ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৭৭১ জনে। একই সময়সীমায় উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষকের সংখ্যা ২৪ হাজার ৭০৪ জন থেকে কমে হয়েছে ২৪ হাজার ২০১।

প্রাথমিক স্কুলগুলির ক্ষেত্রে শিক্ষকের সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। ২০১১-’১২ সালে এই স্তরে শিক্ষকের সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ৯০ হাজার ৭০৪। ২০২২-’২৩ সালে তা বেড়ে হয়েছে ২ লক্ষ ৬ হাজার ৩৮৪। কিছুদিন আগে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেছেন, প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ হল, ফের দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বারেবারে শিক্ষক নিয়োগের কথা বলেছেন। 

উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের একাংশের দাবি, শিক্ষকের সংখ্যা যে কমেছে, সে তথ্য বলছে শিক্ষা দফতরের পরিসংখ্যানই। বস্তুত, যত জনশিক্ষক কমেছে বলে দফতর জানাচ্ছে, প্রকৃত সংখ্যা তার চেয়ে বেশি। বাস্তব হল, বহু স্কুলে শিক্ষক না থাকায় পঠনপাঠন বন্ধ হওয়ার মুখে। শিক্ষক-সংখ্যার সামান্য বৃদ্ধিকে উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি বলে দাবি করা পরিহাসের মতো শোনাচ্ছে।’’