Homeকলকাতাক্লাসরুমেই ছাত্র-অধ‍্যাপিকার বিয়ে! এবার মুখ খুললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, জানালেন এই কথা

ক্লাসরুমেই ছাত্র-অধ‍্যাপিকার বিয়ে! এবার মুখ খুললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, জানালেন এই কথা

নিউজ ডেস্ক: ক্লাসরুমেই ছাত্র-অধ‍্যাপিকার বিয়ে! ভাইরাল ভিডিও নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওকে কেন্দ্র করে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় রাজ‍্যে। এবার ওই ভিডিও প্রসঙ্গে মতামত জানালেন শিক্ষামন্ত্রী। জানালেন ভিডিওটি তাঁর ভালো লাগেনি। 

শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘‘ব্যক্তিগতভাবে জোলো লেগেছে। রুচিসম্মত নয়। কিছু সীমারেখা সব সমাজে থাকে। প্রশাসনিক ভাবে এটা বিশ্ববিদ্যালয় যে সিদ্ধান্ত নেবে তাদের ব্যাপার। যতক্ষণ না নেয়, আমাদের কিছু নয়।’’

ব্রাত্য বলেন, “এটি একটি জোলো এবং ছেঁদো ঘটনা। বিশ্ববিদ্যালয় কী সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। কিন্তু যতক্ষণ না পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচিত উপাচার্যদের নিয়োগ করা হচ্ছে ততক্ষণ সেই সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কার ইঙ্গিত এগুলো হচ্ছে এবং তাঁর কোনও দায় আছে কি না সেটা সকলের ভেবে দেখা উচিত। যে ঘটনা ঘটেছে সেটা একদমই রুচিসম্মত নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়ম বা সীমারেখা থাকে। আমরা যতই আধুনিক হই সেটাকে মান্যতা দেওয়া উচিত।” 

ক্লাসরুমেই কনের সাজে দাঁড়িয়ে থাকা বিভাগীয় প্রধানের সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দিচ্ছেন প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়া। আর এই ঘটনার সাক্ষী ক্লাসের অন্যান্য ছাত্রছাত্রীরা। মঙ্গলবার রাজ্যের প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ‘ম্যাকাউট’-এর হরিণঘাটা ক্যাম্পাসের অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজি বিভাগের এই ভিডিওটি মূহুর্তে ভাইরাল হতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্যে। বিভাগীয় প্রধানকে ইতিমধ্যে ছুটিতে পাঠিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 

পড়ুন:  '৭ দিনের মধ্যে', রাজ্যের শিক্ষকদের জন্য পুজোর আগে বড় খবর, জেলায় জেলায় গেল চিঠি

যদিও এই ঘটনা নিয়ে মুখ খুলেছেন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজির অধ্যাপিকা পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান ফ্রেশার্স অনুষ্ঠানের একটি অংশে বিয়ের বিষয়টি ছিল। তিনি বলেন, “কোনও ড্রামার একটা ক্লিপিং এভাবে ভাইরাল হতে পারে এটা আমার চিন্তার বাইরে। টিচার্স ডে, ফ্রেশার্স ডে এসব অনুষ্ঠানে তো নাচ, গান, নাটক হয়। কিন্তু নাচ, গান বাজে নাটকের একটা নির্দিষ্ট অংশ ভাইরাল হয়েছে। এটা আমরা ফ্রেশার্স পার্টি প্ল্যান করেছিলাম। যেখানে নাচ, গান, ড্রামা সবই হচ্ছে। সেই হিসেবেই ড্রামাটা হয়েছিল, যেখানে ছাত্র এবং শিক্ষক অংশগ্রহণ করতে পারে। কিন্তু একটা পার্ট নিয়ে সেটা ভাইরাল করে দিল। এটা আমার জন্য আশ্চর্যজনক বিষয়। আমার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। আমি আইনি পথে হাঁটছি এবং অভিযোগও জানিয়েছি। আমি কর্তৃপক্ষের কাছে কৃতজ্ঞ যে তদন্ত কমিটি করেছে। যাঁরা তদন্ত করে সত্যিটা সামনে নিয়ে

নিউজ ডেস্ক: ক্লাসরুমেই ছাত্র-অধ‍্যাপিকার বিয়ে! ভাইরাল ভিডিও নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওকে কেন্দ্র করে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় রাজ‍্যে। এবার ওই ভিডিও প্রসঙ্গে মতামত জানালেন শিক্ষামন্ত্রী। জানালেন ভিডিওটি তাঁর ভালো লাগেনি।
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘‘ব্যক্তিগতভাবে জোলো লেগেছে। রুচিসম্মত নয়। কিছু সীমারেখা সব সমাজে থাকে। প্রশাসনিক ভাবে এটা বিশ্ববিদ্যালয় যে সিদ্ধান্ত নেবে তাদের ব্যাপার। যতক্ষণ না নেয়, আমাদের কিছু নয়।’’
ব্রাত্য বলেন, “এটি একটি জোলো এবং ছেঁদো ঘটনা। বিশ্ববিদ্যালয় কী সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। কিন্তু যতক্ষণ না পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচিত উপাচার্যদের নিয়োগ করা হচ্ছে ততক্ষণ সেই সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কার ইঙ্গিত এগুলো হচ্ছে এবং তাঁর কোনও দায় আছে কি না সেটা সকলের ভেবে দেখা উচিত। যে ঘটনা ঘটেছে সেটা একদমই রুচিসম্মত নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়ম বা সীমারেখা থাকে। আমরা যতই আধুনিক হই সেটাকে মান্যতা দেওয়া উচিত।” 
ক্লাসরুমেই কনের সাজে দাঁড়িয়ে থাকা বিভাগীয় প্রধানের সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দিচ্ছেন প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়া। আর এই ঘটনার সাক্ষী ক্লাসের অন্যান্য ছাত্রছাত্রীরা। মঙ্গলবার রাজ্যের প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ‘ম্যাকাউট’-এর হরিণঘাটা ক্যাম্পাসের অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজি বিভাগের এই ভিডিওটি মূহুর্তে ভাইরাল হতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্যে। বিভাগীয় প্রধানকে ইতিমধ্যে ছুটিতে পাঠিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 
যদিও এই ঘটনা নিয়ে মুখ খুলেছেন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজির অধ্যাপিকা পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান ফ্রেশার্স অনুষ্ঠানের একটি অংশে বিয়ের বিষয়টি ছিল। তিনি বলেন, “কোনও ড্রামার একটা ক্লিপিং এভাবে ভাইরাল হতে পারে এটা আমার চিন্তার বাইরে। টিচার্স ডে, ফ্রেশার্স ডে এসব অনুষ্ঠানে তো নাচ, গান, নাটক হয়। কিন্তু নাচ, গান বাজে নাটকের একটা নির্দিষ্ট অংশ ভাইরাল হয়েছে। এটা আমরা ফ্রেশার্স পার্টি প্ল্যান করেছিলাম। যেখানে নাচ, গান, ড্রামা সবই হচ্ছে। সেই হিসেবেই ড্রামাটা হয়েছিল, যেখানে ছাত্র এবং শিক্ষক অংশগ্রহণ করতে পারে। কিন্তু একটা পার্ট নিয়ে সেটা ভাইরাল করে দিল। এটা আমার জন্য আশ্চর্যজনক বিষয়। আমার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। আমি আইনি পথে হাঁটছি এবং অভিযোগও জানিয়েছি। আমি কর্তৃপক্ষের কাছে কৃতজ্ঞ যে তদন্ত কমিটি করেছে। যাঁরা তদন্ত করে সত্যিটা সামনে নিয়ে আসবে।”

RELATED ARTICLES
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments