Home Blog Page 116

Assistant Professor: বিজ্ঞপ্তির চার বছর পর অবশেষে 1,001 জনকে সহকারী অধ্যাপক পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

সহকারী অধ্যাপক পদ

Assistant Professor Recruitment: বিজ্ঞপ্তির চার বছর পর অবশেষে বৃহস্পতিবার সরকারি প্রথম শ্রেণির ডিগ্রি কলেজে সহকারী অধ্যাপক (assistant professor recruitment) পদে নির্বাচিত প্রার্থীদের নিয়োগ আদেশ জারি করেছে কর্ণাটক সরকার।

শিক্ষক দিবস উপলক্ষে 1,001 জন প্রার্থীর নিয়োগে আদেশ জারি করা হয়েছে, যারা আইনি লড়াইয়ে আটকা পড়েনি। 2020-21 শিক্ষাবর্ষে 1,242 সহকারী অধ্যাপক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। কর্ণাটক পরীক্ষা কর্তৃপক্ষ নিয়োগের জন্য পরীক্ষা পরিচালনা এবং ফলাফল ঘোষণা করা সত্ত্বেও, আইনি লড়াইয়ের কারণে প্রক্রিয়াটি স্থগিত রাখা হয়েছিল।

আদেশ প্রাপ্ত একজন প্রার্থী বলেন, “নিয়োগ আদেশ পেতে বিলম্বের কারণে আমি তিন বছর বঞ্চিত হয়েছি। আমার বয়স বিবেচনা করে, আমার চাকরি মাত্র 18 বছর আছে।”

উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী ডঃ এম সি সুধাকর ডিসেম্বরের মধ্যে 310টি সরকারি ডিগ্রি কলেজে অধ্যক্ষ পদের জন্য নির্বাচিতদের জন্য নিয়োগ আদেশ জারি করার আশ্বাস দিয়েছেন। 

একটি অনুষ্ঠানে, সিএম সিদ্দারামাইয়া শিক্ষকদের ভাগ্য এবং কর্মে বিশ্বাস করা বন্ধ করতে এবং এর পরিবর্তে শিশুদের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ এবং বৈজ্ঞানিক মেজাজ জাগ্রত করতে বলেন।



স্কুল শিক্ষা ও সাক্ষরতা মন্ত্রী মধু বাঙ্গারপ্পা ইভেন্ট চলাকালীন ঘোষণা করেন যে সরকার, আজিম প্রেমজি ফাউন্ডেশনের সাথে যৌথভাবে, সপ্তাহে ছয় দিন 1 থেকে 10 শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ডিম পরিবেশন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রোগ্রামটি 15 বা 20 সেপ্টেম্বর চালু হবে।



কর্ণাটক সরকারের কলেজিয়েট এডুকেশন বিভাগ সরকারি প্রথম-শ্রেণীর কলেজগুলিতে সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের নিয়োগের আদেশ জারি করেছে। প্রার্থীদের তাদের অর্ডার প্রাপ্তির 15 দিনের মধ্যে ডিউটির জন্য রিপোর্ট করতে হবে।



গত ২৭ বছরের কর্মজীবনে আমি এমন মামলা দেখিনি! আরজিকর কাণ্ডে একি বললেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় আরজিকর

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় আরজিকর

আরজিকর সুপ্রিম কোর্ট: সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে শুনানি হল আরজিকর কাণ্ডের। সোমবার বেলা পৌনে ১১টার কিছু আগে বেঞ্চ বসে। আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলার দ্বিতীয় দিনের শুনানি হল শীর্ষ আদালতে। সোমবার প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে শুনানি পর্বের শুরুতেই স্টেটাস রিপোর্ট জমা দেয় সিবিআই। মুখবন্ধ খামে জমা পড়া স্টেটাস রিপোর্ট খতিয়ে দেখল প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।

বিচারপতির এজলাসে এডুলজি বলেন, “দুপুর আড়াইটা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শুধুমাত্র ১০ বার জিডি এন্ট্রি করা হয়েছে। পুরোটা পরে তৈরি করা হয়নি তো? অনেক রহস্য রয়েছে।” 

ফিরোজ এডুলজি মন্তব্য করেন, “রাত পৌনে ১২টায় এফআইআর দায়ের হয়েছিল। গত ২৭ বছরের কর্মজীবনে আমি এমন মামলা দেখিনি।” তিনি এক জনস্বার্থ মামলাকারীর পক্ষে সওয়াল করছেন আদালতে। তিনি আরও বলেন, “ময়নাতদন্তের পুরো রিপোর্ট দয়া করে খতিয়ে দেখুন। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উপস্থিত চিকিৎসকরা একটি লবির।” 

প্রধান বিচারপতি বললেন, “ওপেন কোর্টে কিছু মন্তব্য করতে চাই না। যাতে তদন্তে প্রভাব পড়ে। আগামী সোমবার তদন্তের আবার স্টেটাস রিপোর্ট দিন।” তদন্তে নতুন কী কী তথ্য উঠে এল, তা নিয়ে আগামী সোমবার স্টেটাস রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই। ১৭ সেপ্টেম্বর (আগামী সপ্তাহের মঙ্গলবার) এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।

সিসিটিভি ফুটেজ কি পেয়েছে সিবিআই? প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের। আরজি করের ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজে অভিযুক্তকে প্রবেশ করতে এবং বার হতে দেখা গিয়েছিল। ফলত, ভোর সাড়ে ৪টে থেকে ফুটেজ থাকার কথা। ওই ফুটেজ কি সিবিআইকে দেওয়া হয়েছিল? জানতে চাইলেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। জবাবে সিবিআইয়ের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা জানান, ২৭ মিনিটের মোট চারটি ক্লিপিং দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের সওয়াল, সব ফুটেজ দেওয়া হয়েছে।

বেলা ১১.২৪: সুরতহাল কখন করা হয়েছিল? জানতে চাইলেন প্রধান বিচারপতি। সিব্বল জানালেন, বিকেল ৪টে ১০ নাগাদ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসেন। ৪.২০ থেকে ৪.৪০-এর মধ্যে সুরতহাল করা হয়। ভিডিওগ্রাফিও হয়েছে। 

বেলা ১১.২৩: অকুস্থলে কখন তল্লাশি ও বাজেয়াপ্ত করার কাজ শুরু হয়? প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির। সিব্বল জানান, রাত ৮.৩০ থেকে ১০.৪৫-এর মধ্যে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানোর পর অকুস্থলের ছবি তোলা হয়। 



বেলা ১১.২২: মামলা রুজুর সময় নিয়ে দুপক্ষের বিরোধ। সিব্বলের এই তথ্যের বিরোধিতা করে সলিসিটর জেনারেলের দাবি, ”মামলা দায়ের হয়েছে দুপুর সাড়ে ৩টে নাগাদ। ৫৬৫ একটি মেডিক্যাল রিপোর্ট মাত্র। রাত সাড়ে ১১টায় জিডি হয়েছে। আমার কাছে কপি আছে।” পালটা সিব্বল বললেন, ”আমার কাছে সার্টিফায়েড কপি আছে।”

বেলা ১১.১৮: কোন জেনারেল ডায়েরির ভিত্তিতে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা যুক্ত করা হল? প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির। সিব্বলের জবাব, জিডি ৫৬৫, যা ২.৫৫-তেই নথিভুক্ত করা হয়।



বেলা ১১.১৬: প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলার রুজু হয়েছে কখন? সিব্বল জানান, দুপুর ১.৪৭-এ ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। থানায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর (৮৬১/ ২০২৪)মামলা রুজু হয় ২.৫৫-এ। ওই সময়ে GD-ও হয়েছে।

বেলা ১১.১৩: রাজ্যের স্টেটাস রিপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন তুললেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। রিপোর্টে কী আছে? কী গোপন করা হচ্ছে? প্রশ্ন তুলে তাঁর দাবি, যে রিপোর্ট শীর্ষ আদালতে জমা দিয়েছে রাজ্য, তা তাঁদের দেখানো হোক।

বেলা ১১.০৯: স্টেটাস রিপোর্ট দিল রাজ্যও। সূত্রের খবর, রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফেও রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে। রিপোর্ট খতিয়ে দেখছেন বিচারপতিরা।



অবসরের আগে বিচারপতি চন্দ্রচূড় কোনও বিতর্কে জড়াতে চান না! এসএসসি, আরজিকর মামলার ভবিষ্যৎ কি?

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় আরজিকর

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়

নিউজ ডেস্ক: অবসরের আগে কোনও বিতর্কে জড়াতে চান না দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্ৰচূড়। অবসরের আগে কোনও রায় দান নিয়ে মোটেই বিতর্কে জড়াতে চান না তিনি। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সম্পাদককে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্ৰচূড় একথা বলেছেন।

উল্লেখ্য, আগামী ১০ নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন প্রধান বিচারপতি। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, অবসরের পর দেশের বিভিন্ন তীর্থস্থানে ঘুরবেন। সেই তালিকায় আছে বাংলার আদ্যাপীঠ এবং কঙ্কালীতলার নাম। ভারতের বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শনে যাবেন তিনি। প্রতিটি তীর্থস্থানে থাকবেন দু’মাস করে।

এই মুহূর্তে প্রধান বিচারপতির হাতে দুটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল আরজিকর মামলা এবং অন্যটি ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলা। এই দুই মামলার দিকে তাকিয়ে আছে গোটা রাজ্য।

প্রাথমিকে TET থেকে 85 শতাংশ নম্বর পাবেন। DELED এর জন্য নির্ধারিত 5 শতাংশ। খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক….

গত ২০ অগস্ট প্রথম দিনের শুনানিতেই প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় হাসপাতালে ডাক্তারদের নিরাপত্তা বাড়াতে জাতীয় টাস্ক ফোর্স গঠনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কেন্দ্র ও রাজ্য মিলে অবিলম্বে কিছু পদক্ষেপ করার কথা বলেন তিনি। আর জি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী সিআইএসএফ মোতায়েনেরও নির্দেশ দেন। এর আগে ৫ সেপ্টেম্বর শুনানির কথা থাকলেও প্রধান বিচারপতির শারীরিক অসুস্থতার জন্য তা হয়নি। 

SSC: এসএসসি ২৬০০০ চাকরি বাতিল মামলার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি নিয়ে বড় খবর সামনে এল, জেনেনিন বিস্তারিত

এসএসসি SSC

আপডেট: এসএসসি (SSC) ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত বহু প্রতীক্ষিত মামলার শুনানির আবার দিন দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টে। সুপ্রিমকোর্টে এসএসসি (SSC 2016) 26000 শিক্ষক, শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ মামলার শুনানির পরবর্তী তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর দেওয়া হল। এই মামলাটির দিকে তাকিয়ে আছে গোটা রাজ্য।

সুপ্রিম কোর্টে SSC 2016 নিয়োগ মামলার শুনানির সম্ভাব্য তারিখ ছিল 10/09/2024। এই মামলার ফের তারিখ দেওয়া হল। সুপ্রিম কোর্টে SSC মামলার পরবর্তী তারিখ 24/09/2024। মামলাটি ওই দিন ১ নম্বরে থাকবে বলে জানা গেছে। বিস্তারিত শুনবে সুপ্রিম কোর্ট।

SSC চাকরি বাতিল মামলা: বাংলার ২৬০০০ চাকরি বাতিল মামলার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হতে চলেছে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার। কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে চাকরি বাতিল হয়েছিল এরাজ্যের রাজ্যের ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষকের। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এই মুহূর্তে মামলাটি চলছে সুপ্রিম কোর্টে। 

এই মামলাটির শুনানি বেশ কয়েকবার পিছিয়ে গেছে। এবার সেই মামলার শুনানির দিনক্ষণ নিয়ে চলে এল বড় আপডেট। এসএসসির ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর। শুক্রবার জানিয়ে দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

আগামী মঙ্গলবার বিচারপতি ঋষিকেশ রায়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হতে পারে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৫ সেপ্টেম্বর, এসএসসি-র প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও শুনানি হয়নি। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জে বি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে শুনানি হওয়ার কথা ছিল।

তবে প্রধান বিচারপতি অসুস্থতার কারণে এজলাসে উপস্থিত হতে না পারায় গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম আদালতের এক নম্বর কোর্টের কোনও মামলার শুনানি হয়নি। এরপরই নোটিস জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয় যে, মঙ্গলেই হবে শুনানি। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ তার রায়ে ২০১৬ সালের শিক্ষক নিয়োগের গোটা প্যানেলটাই বাতিল করে দিয়েছে। ফলে চাকরি হারিয়েছেন ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষক। পাশাপাশি ওইসব শিক্ষকদের তাদের এতদিনের বেতন ১২ শতাংশ  সুদ-সহ ফেরত দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদিও সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

শিক্ষক নিয়োগ: শিক্ষা দফতরের নতুন নিয়ম, বাইরে থেকে B.Ed এবং D.EL.ED তে বেশি নম্বর পেয়েও নিয়োগ নাও পেতে পারেন

শিক্ষক বেতন স্কেল

শিক্ষক নিয়োগ

শিক্ষক নিয়োগ: পড়শী রাজ্য অসমে শিক্ষক নিয়োগের নিয়ম পরিবর্তন হল। নতুন নিয়মে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে শিক্ষা বিভাগ। এখন থেকে, বাইরের রাজ্য থেকে বেশি নম্বর পেয়ে TET পাস প্রার্থীরা তাদের মার্কশিটের ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পাবেন না।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) শিক্ষক নিয়োগে নম্বর সীমা আরোপ করেছে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রার্থী নিম্ন প্রাথমিকে TET থেকে 85 শতাংশ নম্বর পাবেন। DELED এর জন্য নির্ধারিত 5 শতাংশ। খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বা এনসিসির জন্য 5 শতাংশ। বাকি 5 শতাংশ আবেদনকারী উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বর থেকে পাবেন। একইভাবে, বাকি নীতি উচ্চ প্রাথমিকে প্রযোজ্য হবে কিন্তু প্রার্থী TET থেকে মোট নম্বরের 80 শতাংশ পাবেন। 5 শতাংশ নম্বর স্নাতক এবং BED/DELED থেকে আসবে। নতুন চালু হওয়া প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য সরকার তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। কমিটি সাংস্কৃতিক বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে জাতীয় সুনাম অর্জনকারী প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দিয়েছে।

শুক্রবার প্রথমবারের মতো 5,550টি পদের জন্য নথি যাচাইকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) 2024 সালের জানুয়ারিতে আবেদনের জন্য পোর্টালটি খুলেছিল কিন্তু নির্বাচনের আচরণবিধির কারণে নথি যাচাইকরণ বন্ধ ছিল।

নথি যাচাইয়ের পরে, এই আবেদনকারীদের 10 মে, 2025, সরকারের চতুর্থ বার্ষিকীতে নিয়োগ দেওয়া হবে। নথি যাচাইয়ের প্রথম দিনে, ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক ক্ষেত্র বা এনসিসির জন্য সংরক্ষণের প্রার্থীদের যাচাই করা হবে। বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া নথি যাচাইকরণ প্রক্রিয়ায় রাজ্য শিক্ষা বিভাগ নিম্ন প্রাথমিকের জন্য 3,800টি এবং উচ্চ প্রাথমিকের জন্য 1,700টি পদ পূরণ করবে।

উৎসশ্রীতে শিক্ষক বদলি নিয়ে ভয়ংকর অভিযোগ সামনে এল, অভিকদের কীর্তিতে হতবাক! ৪ লাখ টাকায় সার্টিফিকেট

উৎসশ্রীতে শিক্ষক বদলি

উৎসশ্রীতে শিক্ষক বদলি

উৎসশ্রীতে শিক্ষক বদলি: আরজি কর কাণ্ডের পর প্রকাশ্যে এসেছে সন্দীপ ঘোষের ‘সিন্ডিকেট’! আর এই সিন্ডিকেটের অন্যতম মাথা চিকিৎসক অভীক দে। দিন যত এগোচ্ছে এই অভিকের বিরুদ্ধে মারাত্মক সব অভিযোগ সামনে আসছে। তার ‘থ্রেট কালচার’ যত শুনবেন ততই চমকে যাবেন! বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গভীর রাতে ‘গুণ্ডাগিরি’ চালিয়ে ক্যান্টিন দখলের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। তবে এবার বেশ বিপাকে অভীক। তাকে সাসপেণ্ড করেছে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল। 

এরই মধ্যে আরও একটি বিরাট অভিযোগ সামনে এল তাঁর বিরুদ্ধে। উৎসশ্রী শিক্ষক বদলি নিয়ে ভয়ংকর তথ্য সামনে এলো। অভিক দের কীর্তির অভিযোগ এবার প্রকাশ্যে এল। অভিযোগ উৎসশ্রী প্রকল্পে বদলি পেতে অবৈধ সার্টিফিকেট দেওয়া হত এই গ্রাউন্ডে বদলি পেতে ইচ্ছুক শিক্ষকদেরকে। আর এর জন্য মোটা টাকা নেওয়া হত। অভিযোগ অভিক এবং তাঁর সতীর্থরা এই কাজ করতেন।

সিবিআইয়ের কাছে এই বিষয়ে অভিযোগ জানাল বিজেপি। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সিবিআইয়ের কাছে দাবি তুলেছে বিজেপি। মেল মারফত সিবিআইয়ের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে বিজেপি নেতা মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্র।



এই বিষয়ে মৃত্যুঞ্জয় বলেন, উৎসশ্রী প্রকল্পে মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে পছন্দ মত স্কুল পেতে নেওয়া হত ৪ লাখ টাকা। যে স্কুলে শূন্যপদ নেই, সেখানে শূন্যপদ তৈরি করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর যদি তিনটি স্কুলের মধ্যে একটি স্কুল বেছে নেওয়া হতো তবে ৩ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। যাঁরা প্রাইমারীতে চাকরি পেয়েছেন তাদের বাড়ির কাছে ট্রান্সফার পেতে ২ লাখ টাকা দিতে হয়েছে।

মৃত্যুঞ্জয়ের আরও দাবি, ২০১৭ সালে নিয়োগ এবং ২০২০-২১ সালে অনেককেই বলতে শুনেছেন, ৮ লক্ষ দিয়ে চাকরি মিলেছে আর ২ লক্ষ দিয়ে ট্রান্সফার! এই নিয়ে জুনিয়র চিকিৎসক গৌরাঙ্গ প্রামাণিক বলেন, ‘কোনও বেআইনি কার্যকলাপ ধরা পড়লে এই কাজের সঙ্গে যারা জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। দ্রুত সেই অ্যাকশন নেওয়া হোক’। 



যদিও এই বিষয়ে তৃনমূল মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, সে ব্যক্তিগত ভাবে কি করেছে তা নিয়ে আমাদের তো কিছু বলার নেই। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখুন, ব্যবস্থা নিক। অভিযোগ উঠেছে, সিবিআই তদন্ত করে দেখুক, পুলিশ দেখুক।



তবে কি আরজি কর কাণ্ডের পর কি বন্ধ হয়ে যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার? জেনেনিন নয়া আপডেট

ভাতা বৃদ্ধি Lakshmir Bhandar লক্ষীর ভান্ডার

Lakshmir Bhandar লক্ষীর ভান্ডার

লক্ষীর ভাণ্ডার প্রকল্প: আরজি কর কাণ্ডের পর কি বন্ধ হয়ে যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার? অনেকেই এই প্রশ্নটি করছেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের (Government of West Bengal) জনপ্রিয়তম প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি হল এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। এই স্কিমের দ্বারা উপকৃত হয়েছেন বাংলার অগুনতি মহিলা। অনেকের মতে, এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের দৌলতেই ভোটবাক্সে ছক্কা হাঁকিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। স্বাভাবিকভাবেই এই প্রকল্প বন্ধ হওয়ার জল্পনা কল্পনা শুরু হতেই চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন অনেকে।

সম্প্রতি তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ সমাজমাধ্যমে লেখেন, ‘যারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার এবং রাজ্য সরকারের অন্যান্য স্কিমগুলিতে থাকতে চান না, তাঁদের জন্য ফেরত দেওয়ার একটি ফর্ম দিক রাজ্য সরকার’।

এরপর  এরপরেই অনেকে চিন্তা পড়ে যান! তাহলে কি বন্ধ হয়ে যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar)? কারোর কারোর মনে দেখা দেয় এই প্রশ্ন। আসলে আরজি কর কাণ্ডের পর অনেকেই বলেছিলেন, এবার থেকে মাসে মাসে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নেওয়ার আগে ভেবে নেবেন বাড়ি লক্ষ্মীরা নিরাপদ থাকবে কিনা। কেউ কেউ আবার এই প্রকল্পের টাকা ফেরত দেওয়ার নিদানও দিয়েছিলেন।

৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবসের দিন একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের অ্যাকাউন্টে তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের (Government Scheme) ১০,০০০ টাকা ঢোকার কথা ছিল। শেষ মুহূর্তে সেই পরিকল্পনা বাতিল করা হয়। এই অবস্থায় অনেকেই প্রশ্ন করছিলেন যে, তবে কি বন্ধ হয়ে যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার? 

যদিও যা জানা যাচ্ছে তাতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar) নিয়ে চিন্তার কিছু নেই বলে জানা যাচ্ছে। রাজ্য সরকারের এই প্রকল্প এতদিন যেমন চলছিল সেইভাবেই চলবে বলে খবর। ফলে এই প্রকল্পের মাধ্যমে যারা প্রত্যেক মাসে সরকারের থেকে ভাতা পান, তাঁদের চিন্তার কিছু নেই। বর্তমানে এই প্রকল্পে বর্তমানে সাধারণ শ্রেণির মহিলারা মাসে মাসে ১০০০ টাকা এবং তফশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণির মহিলারা ১২০০ টাকা করে পাচ্ছেন।

SSC: শূন্যপদ ১৪,৩৩৯টি, মোট চাকরি প্রার্থী ১৪,০৪২, মেধাতালিকা প্রকাশ করে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগের দাবি

স্কুল সার্ভিস কমিশন

এসএসসি SSC শিক্ষক

SSC শিক্ষক নিয়োগ: উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে জট কেটেছে। আদলত নির্দেশ দিয়েছে নতুন মেধাতালিকা প্রকাশ করে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে। উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মেধা তালিকা আগামী সপ্তাহেই প্রকাশিত হবে বলে জানিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার। 

চাকরি প্রার্থীদের দাবি, অবিলম্বে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের অর্ডার মেনে 14052 জন চাকরি প্রার্থীদের ধারাবাহিক কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। পুজোর আগেই জয়েনিং করাতে হবে হবু শিক্ষকদের। 

কলকাতা হাইকোর্ট মেধাতালিকা প্রকাশের জন্য ৪ সপ্তাহ সময় দিয়েছিল। তবে কলকাতা হাইকোর্টের দেওয়া সময়সীমার অনেক আগেই উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের মেধা তালিকা প্রকাশ করতে চাইছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। চার সপ্তাহ নয়, দু’সপ্তাহের মাথায় ১৪ হাজারেরও বেশি প্রার্থীর তালিকা আগামী সপ্তাহের শেষে প্রকাশ করা হবে।

এই বিষয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য আগামী সপ্তাহের মধ্যেই মেধা তালিকা প্রকাশ করা।’




উচ্চ প্রাথমিকে ঘোষিত শূন্যপদ রয়েছে ১৪,৩৩৯টি। তবে, মোট প্রার্থী রয়েছেন ১৪,০৪২ জন। তবে, যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা তার চেয়ে অনেকটাই কম। ফলে অধিকাংশই চাকরি পেয়ে যাবেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তবে, বিষয়, মিডিয়াম এবং অন্যান্য সমস্যার কারণে কিছু প্রার্থী বাতিল হতে পারে বলেই জানাযাচ্ছে কমিশন সূত্রে। তবে, চূড়ান্ত তালিকার পরেই সেই ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

এদিকে, আপার প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ক্যাভিয়েট  আবেদন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রীম কোর্টে। উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে তৎপর SSC, এরই মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল স্কুল সার্ভিস কমিশনের। নতুন করে যাতে মামলা হয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া ভেস্তে  না যায়, তার জন্যই এটা করল এসএসসি। কমিশন চাইছে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে নতুন করে মামলা হলেও যেন কমিশনের কথা শোনে সুপ্রিম কোর্ট। তার জন্যই এই ক্যাভিয়েট দাখিল।




Assistant Professor: রাজ্যের এই কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পদে নিয়োগ করবে, বেতন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত

Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ

Assistant Professor Recruitment: এবার শিক্ষকতার সুযোগ এল রাজ্যের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ করবে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে সহকারী অধ্যাপক (assistant professor) পদে নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন। 

শূন্যপদ

বায়োটেকনোলজি ডিপার্টমেন্টের তরফে প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞপ্তিটি। চুক্তির ভিত্তিতে প্রথমে কাজের মেয়াদ থাকবে এক বছরের। অবশ্য প্রয়োজন অনুযায়ী এই মেয়াদ বৃদ্ধি হতে পারে।




বেতন

মাসিক বেতন নয়, লেকচার পিছু টাকা দেওয়া হবে নিযুক্তদের। প্রতিটি লেকচারের জন্য মিলবে ১৫০০ টাকা। এ ভাবে সর্বোচ্চ মাসিক ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। 

শিক্ষাগত যোগ্যতা

বিভাগে ৫৫ শতাংশ নম্বর-সহ স্নাতকোত্তর যোগ্যতা থাকতে হবে। পাশাপাশি, ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট উত্তীর্ণ হতে হবে। যদি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পিএইচডি থাকে, তা হলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

আগ্রহী চাকরির প্রার্থীরা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ‘কেরিয়ার’ বিভাগে গেলে বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পাবেন। সেখানে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে। বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হয়েছে ৩ সেপ্টেম্বর। ওই দিন থেকে ১৪ দিনের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।




SSC: বাতিল ২৬০০০ চাকরি মামলার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি কবে? এখনই নোট করে নিন তারিখ, জেনেনিন আপডেট

এসএসসি SSC

SSC চাকরি বাতিল, সুপ্রিম কোর্ট: বাংলার বাতিল ২৬০০০ চাকরি বাতিল মামলার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হতে পারে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর। কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে চাকরি বাতিল হয়েছিল এরাজ্যের রাজ্যের ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষকের। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। 

এই মামলাটির শুনানি বেশ কয়েকবার পিছিয়ে গেছে। এবার সেই মামলার শুনানির দিনক্ষণ নিয়ে চলে এল বড় আপডেট। এসএসসির ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর। শুক্রবার জানিয়ে দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

আগামী মঙ্গলবার বিচারপতি ঋষিকেশ রায়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হতে পারে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৫ সেপ্টেম্বর, এসএসসি-র প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও শুনানি হয়নি। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জে বি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে শুনানি হওয়ার কথা ছিল।

তবে প্রধান বিচারপতি অসুস্থতার কারণে এজলাসে উপস্থিত হতে না পারায় গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম আদালতের এক নম্বর কোর্টের কোনও মামলার শুনানি হয়নি। এরপরই নোটিস জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয় যে, মঙ্গলেই হবে শুনানি। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ তার রায়ে ২০১৬ সালের শিক্ষক নিয়োগের গোটা প্যানেলটাই বাতিল করে দিয়েছে। ফলে চাকরি হারিয়েছেন ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষক। পাশাপাশি ওইসব শিক্ষকদের তাদের এতদিনের বেতন ১২ শতাংশ  সুদ-সহ ফেরত দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদিও সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।