BIG NEWS: SSC | Supreme Court | উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে তৎপর এসএসসি, সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল

223
স্কুল সার্ভিস কমিশন

স্কুল সার্ভিস কমিশন

SSC শিক্ষক নিয়োগ: উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ইতিমধ‍্যেই ছাড়পত্র দিয়েছে কলকাতা  হাইকোর্ট। উচ্চ প্রাথমিকে প্রায় ১৪ হাজার শূন্যপদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নতুন করে মেধাতালিকা প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই নিয়োগে তৎপর সুতি করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন।

বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ জারি হয়েছে। নিয়োগ সংক্রান্ত বৈঠকে স্কুল সার্ভিস কমিশনের আধিকারিকরা। স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্র অনুযায়ী, দু সপ্তাহের মধ্যেই প্যানেল প্রকাশের লক্ষ্যমাত্রা। হাইকোর্টের নির্দেশের কয়েকটি অংশ আরও বিশদে আদালতের কাছে জানতে চাইবে এসএসসি।

পড়ুন:  Teacher Recruitment: নামি এই সরকারি পোষিত বাংলা মাধ্যম স্কুলে স্থায়ী পদে শিক্ষক নিয়োগ চলছে

এরই মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া ফের আইনি জটে জড়াতে চলেছে। আপার প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ক্যাভিয়েট  আবেদন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রীম কোর্টে। উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে তৎপর SSC, এরই মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল স্কুল সার্ভিস কমিশনের। নতুন করে যাতে মামলা হয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া ভেস্তে  না যায়, তার জন্যই এটা করল এসএসসি। কমিশন চাইছে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে নতুন করে মামলা হলেও যেন কমিশনের কথা শোনে সুপ্রিম কোর্ট। তার জন্যই এই ক্যাভিয়েট দাখিল। যদিও চাকরি প্রার্থীদের একাংশ আশঙ্কা প্রকাশ করছেন যে আরও একবার আপার প্রাইমারীতে নিয়োগ জট হতে পারে।

পড়ুন:  শিক্ষক নিয়োগ: দক্ষিণ দিনাজপুরের সরকারি স্কুলে শিক্ষকতার সুযোগ, কোন কোন বিষয় শূন্যপদ?

প্রসঙ্গত, উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগের জন্য SSC টেট বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল ২০১৫ সালের অগাস্ট মাসে। সেই সময় ৭-৮ লাখ পরীক্ষার্থী বসেন টেটে। ২০১৫ সালেই ফল প্রকাশ হয় উচ্চ প্রাথমিক টেটের। এসএসসি উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয় ২৩.০৯.২০১৬ তারিখে। ১৪৩৩৯ শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

পড়ুন:  SSC: বেতন কমে কমুক, চাকরি তো নিশ্চিত হবে! একি বলছেন মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে নিযুক্ত শিক্ষকরা

২০১৬ সালে টেট ফলপ্রকাশ হয় আর নিয়োগের জন্য ভেরিফিকেশন হয় ২০১৯ সালে। এ নিয়ে একগুচ্ছ অভিযোগে মামলা হয় হাইকোর্টে। অভিযোগ ওঠে, ফর্ম ফিলাপ না করেই, টেটের নম্বর বাড়িয়ে ইন্টারভিউতে ডাকা হয়েছে। যদিও শেষ পর্যন্ত নিয়োগের পক্ষেই রায় দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।