৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক এবং ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল মামলার শুনানি কি হল? আপডেট জেনেনিন

আজ কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল।

11563

নিউজ ডেস্ক: আজ কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। মামলাটি (প্রিয়াঙ্কা নস্কর মামলা) ৬৭ নম্বর সিরিয়ালে ছিল। সুপ্রিম কোর্টে 2016 SSC এর ২৬ হাজার শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ মামলার শুনানি ছিল। মামলাটি ৩৪ নম্বর সিরিয়ালে ছিল।

তবে ফের বাড়ল অপেক্ষা। আজও শুনানি হল না। আজ, ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলা এবং 26 হাজার শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ মামলার শুনানি হল না। বারেবারে শুনানি পিছিয়ে যাওয়ায় আশাহত হচ্ছেন শিক্ষকরা। 

সুপ্রিম কোর্টের মামলাটির উপরেই নির্ভর করছে ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর ভবিষ্যৎ। আজ সুপ্রিম কোর্টে চাকরি বাতিল মামলার শুনানি আছে। চাকরিহারাদের স্কুলে ফেরানোর রক্ষাকবচ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। CBI-এর তদন্তের অগ্রগতির উপর নির্ভর করছে মামলা।

OMR, হার্ডডিস্ক নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারবে CBI? কোন বিষয়ের উপর বিবেচনা করা হবে আগেই জানায় আদালত। আজ মামলার দিকে তাকিয়ে আছেন চাকরিহারাদের পাশাপাশি বঞ্চিত প্রার্থীরাও।

পড়ুন:  SSC: টেট (TET) সার্টিফিকেট দেওয়া নিয়ে গুরুত্বপুর্ন নোটিশ দেওয়া হল, দেখেনিন এক ক্লিকেই

২০১৬ সালের ২২ এপ্রিল নিয়োগ প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের ওই রায়ের ফলে ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি চলে যায়। যদিও পরে সুপ্রিম কোর্ট সেই রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়।

পড়ুন:  Head Teacher: প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হল, শুরু হয়েছে আবেদন প্রক্রিয়া, জেনেনিন বিস্তারিত

এর আগে বেশ কয়েকবার এই মামলার শুনানি পিছিয়ে গেছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিলের মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও শুনানির তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়। বারেবারে শুনানি পিছিয়ে যাওয়ায় আশাহত হচ্ছেন শিক্ষকরা।

পড়ুন:  কষ্টে আছি, তাই ১০০ গ্রাম মদ খেয়ে স্কুলে এসেছি! হাতেনাতে ধরা পড়তেই  একি বললেন প্রধান শিক্ষক