Homeপশ্চিমবঙ্গশিক্ষক নিয়োগ মামলায় সুপ্রিম কোর্টে বিরাট স্বস্থি রাজ্যের! কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ খারিজ...

শিক্ষক নিয়োগ মামলায় সুপ্রিম কোর্টে বিরাট স্বস্থি রাজ্যের! কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ খারিজ শীর্ষ আদালতের

এবার শিক্ষক নিয়োগ মামলায় সুপ্রিম কোর্টে বিরাট স্বস্থি পেল রাজ্য সরকার। জিটিএ-র শিক্ষক নিয়োগে সিবিআই তদন্ত খারিজ করে দিল দেশের শীর্ষ আদালত। গত এপ্রিলে কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চ শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়।

নিউজ ডেস্ক: এবার শিক্ষক নিয়োগ মামলায় সুপ্রিম কোর্টে বিরাট স্বস্থি পেল রাজ্য সরকার। জিটিএ-র শিক্ষক নিয়োগে সিবিআই তদন্ত খারিজ করে দিল দেশের শীর্ষ আদালত। গত এপ্রিলে কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চ শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। সাধারণ মানুষের চিঠি মারফত অভিযোগ পেয়ে হাই কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই মামলা শুরু করেছিল।

যদিও সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্দেশ খারিজ করে দিয়েছে। এই মামলাটি ফের কলকাতা হাই কোর্টেই ফেরত পাঠিয়েছে বিচারপতি বি আর গাভাই ও বিচারপতি কে ভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চ। বিচারপতিদের মতে, হাই কোর্ট সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিতে তাড়াহুড়ো করেছে।

এর আগে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ৯ এপ্রিল সিবিআইকে দু’দফায় মোট ৭৫২ জনের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দেন। রাজ্য সরকার সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায়। কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য সরকারের অভিযোগ ছিল, যে দু’টি বেনামি চিঠিতে নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছিল, তার সত্যতা নিয়েই সন্দেহ রয়েছে। ডিভিশন বেঞ্চও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ বহাল রাখে। 

রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে আসে। কোর্টে রাজ্যের যুক্তি, পুলিশকে তদন্তের সময় না দিয়েই হাই কোর্ট সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি গাভাইয়ের বেঞ্চ তা মেনে নিয়ে জানিয়েছে, হাই কোর্ট তাড়াহুড়ো করে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। বিরল ক্ষেত্রেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।

পড়ুন:  WBSSC: এসএসসি ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি ফের পিছিয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে, আপডেট জেনেনিন

এই মামলার অন্যতম আইনজীবী রউফ রহিম বলেন, ‘‘রাজ্য পুলিশ আগেই দুর্নীতির অভিযোগে এফআইআর করে তদন্ত করছে।’’ জিটিএ এলাকার সংযুক্ত মাধ্যমিক শিক্ষক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির মুখপাত্র মনোহর শর্মা বলেন, ‘‘দুর্নীতি, স্বজনপোষণ— কী না বলা হচ্ছিল। আজ পাহাড়ের শিক্ষিক-শিক্ষিকারা খুব খুশি।’’ 

RELATED ARTICLES
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

error: Content is protected !!