Home Blog Page 64

নজিরবিহীন: সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও চাকরি পায়নি ২০০ জন, শিক্ষক নিয়োগ কাণ্ডে বড়সড় দুর্নীতি ফের ফাঁস! রিপোর্ট জমার নিদের্শ

কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ

শিক্ষক নিয়োগ

নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে এবার বড় খবর সামনে এল। সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও চাকরি পায়নি ২০০ জন, প্রাথমিকে নিয়োগে বড়সড় দুর্নীতি ফের ফাঁস হল! ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়ল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও মেধা তালিকায় জায়গা হয়নি অথচ অযোগ্যদের মেধা তালিকায় স্থান  দেওয়া হয়েছে! কীভাবে নিয়োগের প্রস্তাব দেওয়া হল? প্রশ্ন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার।

জানা যাচ্ছে, ২০১০ সালে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করেন উত্তর ২৪ পরগনার চাকরিপ্রার্থীরা। সেই মতো ২০১১ সালে লিখিত পরীক্ষা হলেও পরবর্তী সময় তা বাতিল হয়ে যায়। পরে আবার লিখিত পরীক্ষা হয় ২০১৪ সালের ১৮ মার্চ। এরপর ২০১৪ সালের ১১ নভেম্বর ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শুরু করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। শেষ পর্যন্ত আদালতের নির্দেশে দীর্ঘ বাঁধা কাটিয়ে শিক্ষক পদে নিয়োগ হয়। এই নিয়োগেও দুর্নীতির অভিযোগ সামনে এসেছে।

২০০ জন মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, চাকরিপ্রার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর অধিক থাকা সত্ত্বেও, তাঁরা মেধা তালিকায় স্থান পাননি বলে অভিযোগ। যে কারণে তাঁরা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। বিচারপতি অমৃতা সিনহার দৃষ্টি আকর্ষণ করার পর বিচারপতি মূল মামলার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেন।

এই মামলায় উত্তর ২৪ পরগনা প্রাইমারি কাউন্সিলের আইনজীবীকে বিচারপতি অমৃতা সিনহার প্রশ্ন, আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও কেন তারা রিপোর্ট জমা দিল না। যদিও আইনজীবী জানিয়েছেন আরও খানিকটা সময়ের প্রয়োজন রয়েছে। এরপর বিচারপতি অমৃতা সিনহা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে জানতে চান, আপনাদের দেওয়া তথ্য-ই বলছে মামলাকারী বেশি নম্বর পেয়েও স্থান পেলেন না অথচ তার চেয়ে কম নম্বর পেয়েও চাকরি করছেন! কী করে?

এই মামলায় যাঁরা যাঁরা মামলায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে তাদের রিপোর্ট এবং মূল মামলার রিপোর্ট আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। ফলে বলাই যায় ফের নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে অস্বস্তিতে পড়ল রাজ্য সরকার।

শিক্ষক নিয়োগ: CTET পাশ হলে পড়শী রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে আবেদন করা যাবে, এই শর্তটি বাধ্যতামূলকভাবে পূরণ করতে হবে

শিক্ষক বেতন স্কেল

পার্শ্ব শিক্ষক CETE

CTET: ঝাড়খণ্ড সরকার রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের জন্য CTET-এর স্বীকৃতির জন্য নোটিশ জারি করেছে। এখন CTET অর্থাৎ কেন্দ্রীয় শিক্ষক যোগ্যতা পরীক্ষা ঝাড়খণ্ডে শিক্ষক নিয়োগে স্বীকৃত দেওয়া হবে। তবে এর সঙ্গে একটি শর্তও রেখেছে সরকার।

সম্প্রতি, বুধবার ঝাড়খণ্ড রাজ্য সহকারী শিক্ষক সংগ্রাম মোর্চার সাথে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকটি প্রকাশিত হয়েছে। এই অনুসারে, সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য CTET-কে এই শর্তে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছে যে প্যারা শিক্ষকদের নিয়োগের পরে তিন বছরের মধ্যে JETTE অর্থাৎ ঝাড়খণ্ড শিক্ষক যোগ্যতা পরীক্ষা পাস করা বাধ্যতামূলক হবে।  

প্যারা শিক্ষকদের জন্য EPF সুবিধা

এই এমওইউ অনুযায়ী প্যারা শিক্ষকরা ইপিএফ সুবিধা পাবেন। নিয়োগকর্তার অবদান সর্বোচ্চ 1950 টাকা পর্যন্ত রাজ্য সরকার বহন করবে। রাজ্যের প্যারা শিক্ষকদের দেওয়া টাকার পরিমাণ নিয়ম অনুযায়ী তাদের সম্মানী থেকে কেটে নেওয়া হবে। তবে অর্থ বিভাগ ও মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর এসব বিধিমালার সুবিধা পাওয়া যাবে। 

উপলভ্য শূন্যপদগুলির 20 শতাংশের উপর নির্ভরশীলদের নির্বাচন করা হবে

ঝাড়খণ্ড শিক্ষা বিভাগে চুক্তিভিত্তিক পদে যোগ্যতা ও যোগ্যতা থাকার ক্ষেত্রে, মৃত প্যারা শিক্ষকদের নির্ভরশীলদের বিদ্যমান শূন্যপদে 20 শতাংশ পদে নির্বাচিত করা হবে। আমরা আপনাকে বলি যে প্যারা-টিচার্স হল সেইসব ব্যক্তি যাদেরকে সরকার কর্তৃক চুক্তির ভিত্তিতে স্কুল শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। স্থায়ী শিক্ষক স্বল্পতার কারণে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে তা পূরণ করতে প্যারা শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। প্যারা শিক্ষকরা অস্থায়ী কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন। 

ছাত্রদের সামনে শিক্ষক-শিক্ষিকার কিল-চড়! প্রধান শিক্ষক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে, চরম উত্তেজনা

প্রধান শিক্ষককে মারধর

প্রধান শিক্ষককে মারধর




প্রধান শিক্ষক, মারধর: ছাত্রদের সামনে শিক্ষক-শিক্ষিকার কিল-চড় দেওয়া হল! অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি প্রধান শিক্ষক। স্কুলের সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছেসেই দৃশ্য। দেখা যায় বচসা চলাকালীন এক শিক্ষক প্রধান শিক্ষকের মোবাইল কেড়ে নিচ্ছেন, শিক্ষকদের চিৎকারে ছাত্রদের মধ্যে হুলস্থুল শুরু হয়ে যায়। খবর পেয়ে স্কুলে ছুটে যান অভিভাবকরা।

কাটোয়া ২ নম্বর ব্লকের আউরিয়া চারুচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘটনা। গত শুক্রবার স্কুল ছুটির আগে প্রধান শিক্ষক তাপস ঘোষের সঙ্গে এক শিক্ষক ও এক শিক্ষিকার ছুটির অনুমোদন নিয়ে বচসা শুরু হয়। পরে হাতাহাতিও শুরু হয়ে যায়। পড়ুয়াদের সামনে এক শিক্ষক ও এক শিক্ষিকার হাতাহাতির ঘটনায় অসুস্থ হয়ে পড়লেন প্রধান শিক্ষক। কাটোয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি।

সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় বচসা চলাকালীন এক শিক্ষক প্রধান শিক্ষকের মোবাইল কেড়ে নিচ্ছেন, শিক্ষকদের চিৎকারে ছাত্রদের মধ্যে হুলস্থুল শুরু হয়ে যায়। খবর পেয়ে স্কুলে ছুটে যান অভিভাবকরা। পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়।




এর আগে মিড ডে মিল নিয়ে স্কুলের সহকারী কয়েকজন শিক্ষক ও ছাত্ররা প্রধান শিক্ষককে চোর বলে সম্মোধন করেছিল, এমন একটি ভিডিয়োও ভাইরাল হয়। এছাড়াও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকদের একাধিক অভিযোগ আছে বলেই জানা গিয়েছে।

এই বিষয়ে বলেন, ছুটির (সিএল) অনুমোদন নিয়ে বচসা শুরু হয়। এরপরেই অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন সহ শিক্ষকরা। আচমকা আমার ফোন কেড়ে নেন এক শিক্ষক। বাধা দিতে গেলে গায়ে হাত তোলেন। প্রধান শিক্ষকের দাবি, কর্মীদের ও পড়ুয়াদের সামনে ওই দুই শিক্ষক-শিক্ষিকা কিল-চড় মারেন। প্রাণে মারার হুমকি দেন। শ্লীলতাহানির মামলায় ফাঁসিয়ে দেব বলেও হুমকি দেন। আমি কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারিনি।




Assistant Professor: দুটি কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান 150 টি শূন্যপদে সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ চলছে, আবেদন করুন

Assistant Professor Recruitment

Assistant Professor Recruitment
Assistant Professor Recruitment: ভারতে 130 টিরও বেশি কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।  এগুলি জাতীয় ইনস্টিটিউট।  এই প্রতিষ্ঠানগুলি শিক্ষকতা পেশায় আকর্ষণীয় ক্যারিয়ারের সুযোগও সরবরাহ করে।

6 সেপ্টেম্বর 2024 পর্যন্ত, দুটি আইএনআই ফ্যাকাল্টি নিয়োগ শুরু করেছে। সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক এবং অধ্যাপক পদে নিয়োগ করা হবে।   পিএইচডি থাকলে নিয়োগে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। মোট শূন্য সহকারী অধ্যাপকের সংখ্যা 200 জনের বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

List of Institutes of INIs Recruiting Assistant Professors

IIIT Allahabad- Recruiting 47 Assistant Professors- 19 September 2024

For further details about eligibility conditions, how to apply and other details, the candidates should refer the Recruitment Notification uploaded on the official website of Indian Institute of Information Technology (IIIT) Allahabad.

https://www.iiita.ac.in/announcements.php

Malaviya NIT Jaipur- Recruiting 171 Faculty Posts Including 111 Assistant Professors- 13 September 2024

For further details about eligibility conditions, how to apply and other details, the candidates should refer the Recruitment Notification uploaded on the official website of Malaviya National Institute of Technology (MNIT,) Jaipur.

https://www.mnit.ac.in/quick_links/recruitment

শিক্ষাগত যোগ্যতা



ইউজিসির নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট বিষয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ন্যুনতম নম্বর ৫৫ শতাংশ থাকতে হবে। সংরক্ষিত প্রার্থীদের ৫ শতাংশ নম্বর ছাড় দেওয়া হবে। NET/SET বা PhD থাকতে হবে।

দ্রষ্টব্য: Biswa Barta পাবলিক ডোমেনে উপলব্ধ তথ্যের ভিত্তিতে এই গল্পটি প্রকাশ করেছে।  কোনো পদে আবেদন করার আগে প্রার্থীদের নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখতে হবে।



এসএসসি: সুপ্রিম কোর্টে SSCর ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের মামলার শুনানি হতে পারে এই দিনে, বড় খবর

এসএসসি

SSC সুপ্রিম কোর্ট: বারেবারে পিছিয়ে যাচ্ছে এসএসসির চাকরি বাতিল মামলা। সুপ্রিম কোর্টে SSCর ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের মামলার শুনানি হতে পারে মঙ্গলবার। SSC নিয়োগ দুর্নীতিতে ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের মামলার শুনানি হতে পারে ১০ সেপ্টেম্বর।

বিচারপতি হৃষিকেশ রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি চলছে। এই মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশের ওপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। এর আগে বেশ কয়েকবার এই মামলাটির শুনানি পিছিয়ে গেছে।

চলতি বছর ১৮ এপ্রিল এক নির্দেশে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি শাব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ ২০১৬ সালে SSCর নিয়োগ প্রক্রিয়ার পুরো প্যানেল বাতিলের নির্দেশ দেন। এর ফলে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি চলে যায়। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় চাকরিচ্যুতরা। আদালতের দ্বারস্থ হয় এসএসসি এবং রাজ্য সরকার। ৭ মে সেই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টের রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে। ফলে আপাতত বেঁচে যায় ২৬ হাজার চাকরি। 

গত ১৬ জুলাই মামলাটির শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেদিন শুনানি বাতিল হয়ে যায়। তারপরেও মামলাটি বেশ কয়েকবার পিছিয়ে যায়। তিন সপ্তাহ পরে ফের মামলাটির শুনানি হবে।

বিএড করা প্রাথমিক শিক্ষকের A ক্যাটাগরির বেতন স্কেল দেওয়া সম্পর্কিত তথ্য চেয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার নিদের্শ

এর আগে আদালতের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়, ২০১৬ সালের নিয়োগপ্রক্রিয়ায় যারা চাকরি পেয়েছিলেন তাদের মধ্যে কেউ অযোগ্য প্রমাণিত হলে বেতনের টাকা ফেরত দেবেন বলে মুচলেকা দিতে হবে। এছাড়া মামলায় সব পক্ষকে তাদের বক্তব্য জানিয়ে হলফনামা দিতে বলে আদালত। যোগ্য চাকরি প্রার্থীরা দাবি, ২০১৬ সালেরে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় কারা যোগ্য আর কারা অযোগ্য সেই তালিকা প্রকাশ করুক এসএসসি।



বিএড করা প্রাথমিক শিক্ষকের A ক্যাটাগরির বেতন স্কেল দেওয়া সম্পর্কিত তথ্য চেয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার নিদের্শ

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

A ক্যাটাগরির বেতন স্কেল: এবার প্রাথমিক শিক্ষকের A ক্যাটাগরির বেতন সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপুর্ন নির্দেশ দেওয়া হল। শিক্ষা দপ্তরের নির্দেশে বলা হয়েছে, যে সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা বিএড ডিগ্রি নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি করছেন, কিন্তু ৬ মাসের ব্রিজ কোর্স না থাকার পরেও A ক্যাটাগরির বেতন ভোগ করছেন, সেই সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকার বিষয়ে পেপরসহ ব্যাখ্যা দিতে হবে। ৯.০৯.২৪ এর মধ্যে এই কাজটি করতে হবে।

নির্দেশে বলা হয়েছে, বিএড যোগ্যতায় নিয়োগ প্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক/শিক্ষিকাদের ৬ মাসের ব্রিজ কোর্স ছাড়াই ‘এ’ ক্যাটাগরি’ বেতন স্কেল (লেভেল-9) অনুমোদিত করা হয়েছে। এর কারণ নিয়ে ০৯.০৯.২০২৪ তারিখের মধ্যে উক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকাদের বিষয়ে পেপার সহ ব্যাখ্যা দিতে হবে।

A ক্যাটাগরির বেতন স্কেল

এটি আসলে বিএড যোগ্য প্রাথমিক শিক্ষকের বেতনের ক্যাটাগরি স্কেল সম্পর্কিত তথ্য। যেসমস্ত DPSC বিএড যোগ্য প্রাথমিক শিক্ষকদের ৬ মাসের ব্রিজ কোর্স ছাড়া A ক্যাটাগরি স্কেল দেওয়া হচ্ছে, সেই বিষয়ে চেয়ারম্যান/সচিবেরর পক্ষ থেকে স্পষ্টীকরণ চাওয়া হয়েছে ৯.০৯.২৪ তারিখের মধ্যে! বিষয়টি অত্যন্ত আর্জেন্ট হিসাবে বলা হয়েছে।

Assistant Professor: সহকারী অধ্যাপক পদে নিয়োগ করবে এই কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান, মোট শূন্যপদ 24

Assistant Professor Recruitment

Assistant Professor Recruitment

Assistant Professor Recruitment: ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট (ISI Kolkata) বিভিন্ন বিভাগে সহকারী অধ্যাপকের (assistant professor) পদে নিয়োগের জন্য উচ্চ-মানের গবেষণা এবং শিক্ষাদানের দৃঢ় প্রতিশ্রুতি সহ ব্যতিক্রমী উজ্জ্বল এবং অনুপ্রাণিত ভারতীয় নাগরিকদের থেকে আবেদনের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। প্রার্থীর অভিজ্ঞতা এবং উপযুক্ততা এবং বিভাগের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে উচ্চতর পদে (সহযোগী অধ্যাপক/অধ্যাপক) নিয়োগও করা হতে পারে। স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শিক্ষা, গবেষণা, গবেষণা তত্ত্বাবধান, স্পনসরড গবেষণা, পরামর্শ, প্রশিক্ষণ এবং প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রমের জন্য নিয়োগ দেওয়া হবে। 

শূন্যপদ

মোট চব্বিশটি (24) শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া হবে।ক্যাটাগরি অনুযায়ী শূন্যপদ নিচে দেওয়া হল। 




অসংরক্ষিত (ইউআর): 13
অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল বিভাগ (EWS): 3
তফসিলি জাতি (SC): 4
অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণী-নন ক্রিমি লেয়ার (OBC-NCL): 3
তফসিলি উপজাতি (ST): 1
মোট: 24

দ্রষ্টব্য

1. নারী প্রার্থীদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।  
2. ইনস্টিটিউট সমস্ত শূন্যপদ পূরণ না করার অধিকার সংরক্ষণ করে৷ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
UGC এর নিয়ম ও প্রবিধান অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। 

কিভাবে আবেদন করতে হবে?



প্রার্থীদের অবশ্যই একটি ফরওয়ার্ডিং পত্র সহ ডিরেক্টর, ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট, 203 B. T. রোড, কলকাতা 700108, ভারত, বিজ্ঞাপন নম্বর এবং এর তারিখ উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। ফরোয়ার্ডিং চিঠির সাথে নিম্নলিখিত নথিগুলি প্রয়োজন (.pdf ফর্ম্যাটে)। 1. বিজ্ঞাপনের শেষে উপলব্ধ প্রফর্মায় (পরিশিষ্ট I) আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে, 2. সমস্ত প্রকাশনার তালিকা সহ পাঠ্যক্রমের উল্লেখ, 3. প্রস্তাবিত গবেষণা পরিকল্পনা, 4. স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরে প্রস্তাবিত শিক্ষার পরিকল্পনা, 5. কাস্ট অথবা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে PwBD সার্টিফিকেট, যেমন প্রযোজ্য,  6. অন্য যেকোন প্রাসঙ্গিক তথ্য আবেদনকারী প্রদান করতে পারেন,  7. পাঁচটি পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশনার পুনর্মুদ্রণ  উপরে উল্লিখিত ক্রমে সমস্ত নথি, একটি একক পিডিএফ ফাইল হিসাবে সংরক্ষণ করতে হবে, যা সংশ্লিষ্ট বিভাগের সংশ্লিষ্ট অধ্যাপক-ইন-চার্জ/ প্রধান, SQC&OR-এর কাছে একটি অনুলিপি সহ faculty_application@isical.ac.in-এ ইমেল করতে হবে।

প্রয়োজনীয় নথিপত্র সহ নির্ধারিত ফরম্যাটে সম্পূর্ণ আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ হল 31 অক্টোবর, 2024। বিস্তারিত জানতে অনুগ্রহ করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।




Head Teacher: প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হল, শুরু হয়েছে আবেদন প্রক্রিয়া, জেনেনিন বিস্তারিত

শিক্ষক বেতন স্কেল

প্রধান শিক্ষক
প্রধান শিক্ষক নিয়োগ: ভালো খবর প্রধান শিক্ষক হতে চাওয়া প্রার্থীদের জন্য। শিক্ষা দপ্তরের সাম্প্রতিক নোটিফিকেশন অনুযায়ী প্রাথমিক স্কুলে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি প্রকাশ্যে এল। হুগলি জেলার প্রাথমিক স্কুলে প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদে এই নিয়োগ করা হবে। দীর্ঘ সময় ধরে এই সমস্ত স্কুলগুলিতে প্রধান শিক্ষক ছিল না। যে কারণে অধিকাংশ বিদ্যালয় পঠন পাঠনজনিত বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয়েছিল।

এবার সেই সমস্যা সমাধানে এবার তৎপর হল রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে দ্রুত এই সমস্ত শূন্যপদে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা করতে চাইছে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর। জেলা DPSC এর মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিচালিত হবে। হুগলি DPSC এর অন্তর্গত জুনিয়র বেসিক স্কুল/ প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলিতে প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকা পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার জেলা DPSC এর তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি ডিএ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য আবেদনকারীদের কাছ থেকে তাদের পছন্দমত বিদ্যালয়ের নাম নেওয়া হয়েছে। জমা নেওয়া তালিকা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়গুলির শূন্যপদের সংখ্যা বিচার করে প্রার্থীদের নিয়োগপত্র দেওয়া হবে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এড়াতে জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

বিভিন্ন কারণে জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক সহ সহকারী শিক্ষক নিয়োগ করা যায়নি। তবে এখন প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। ফলে এবার জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষককের শূন্যপদগুলি পূরণ করা সম্ভব হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ৬ জুলাই থেকে ১৭ জুলাইয়ের মধ্যে আবেদন করবেন।

RRB NTPC: 11,000 এরও বেশি শূন্যপদ নিয়োগের ঘোষণা হল, কোন পদে নিয়োগ? যোগ্যতা কি?

RRB NTPC

RRB NTPC

RRB NTPC: রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড (RRB) সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে নন-টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটাগরি (RRB NTPC) নিয়োগের জন্য আবেদন নেওয়া শুরু করবে। এই নিয়োগ ড্রাইভ স্নাতক এবং স্নাতক উভয় পদের জন্য প্রায় 11,558টি শূন্যপদ পূরণ করতে চায়। RRB NTPC-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট – rrbapply.gov.in বিজ্ঞপ্তি এবং আবেদন প্রক্রিয়া উপলব্ধ হবে।

RRB NTPC বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রার্থীরা 14 সেপ্টেম্বর থেকে 13 অক্টোবর পর্যন্ত স্নাতক স্তরের পদের জন্য এবং 21 সেপ্টেম্বর থেকে 20 অক্টোবরের মধ্যে স্নাতক পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

বিএড ডিগ্রীধারী প্রার্থীরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে যোগ নন, সুপ্রিম কোর্ট যা জানাল

RRB NTPC 2024 নিয়োগের অধীনে, স্নাতক পদের জন্য, বাণিজ্যিক কাম টিকিট ক্লার্ক, অ্যাকাউন্টস ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট, জুনিয়র ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট এবং ট্রেন ক্লার্কের জন্য শূন্যপদগুলি পূরণ করতে হবে এবং স্নাতক পদগুলির জন্য – প্রধান বাণিজ্যিক কাম টিকিট সুপারভাইজার, স্টেশন মাস্টার, ভাল ট্রেন ম্যানেজার , জুনিয়র অ্যাকাউন্ট সহকারী কাম টাইপিস্ট এবং সিনিয়র ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট নিয়োগ করা হবে। স্নাতক পদের জন্য 8,113টি এবং UG পদের জন্য 3,445টি পদ পূরণ করা হবে।

SSC GD: Great Opportunity Job Aspirants, 39,481 Vacancies Released in Secondary Qualification

আবেদনকারীরা একটি RRB পোস্টের জন্য আবেদন করতে পারেন এবং শুধুমাত্র একটি আবেদন জমা দিতে হবে।

RRB NTPC 2024 যোগ্যতার মানদণ্ড অনুসারে, স্নাতক পদের জন্য, প্রার্থীদের একটি স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং UG পদের জন্য, প্রার্থীদের অবশ্যই একটি স্বীকৃত বোর্ড থেকে 12 শ্রেণী সম্পন্ন করতে হবে। আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করবেন।

BED VS DELED: প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের জন্য বিএড ডিগ্রি কোনও যোগ্যতা নয়! যা জানাল সুপ্রিম কোর্ট

সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষক নিয়োগ

প্রাথমিক শিক্ষক

BED VS DELED: সুপ্রিম কোর্ট ছত্তিশগড় হাইকোর্টের একটি রায়কে বহাল রেখেছে যা বিএডের নিয়োগ বাতিল করেছে। বিএড ডিগ্রীধারী প্রার্থীরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে যোগ নন। আদালত ফের পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে এই ধরনের নিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা হল প্রাথমিক শিক্ষায় ডিপ্লোমা।

25 নভেম্বর, 2021 তারিখে রাজস্থান হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে পিটিশনের একটি ব্যাচ দাখিল করা হয়েছিল, যেখানে এটি দাবি করা হয়েছিল যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা হল D.El.Ed (প্রাথমিক শিক্ষায় ডিপ্লোমা), B.Ed নয়। এই ক্ষেত্রে, টিচার্স এডুকেশনের জাতীয় কাউন্সিলের 2018 সালের একটি বিজ্ঞপ্তি, যেখানে বিএড প্রার্থীদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষাদানের জন্য যোগ্য করা হয়েছিল তাই নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

দেবেশ শর্মা বনাম ভারতের ইউনিয়নে (2023) সুপ্রিম কোর্টের রায়ে, রাজস্থান হাইকোর্টের নির্দেশ বাতিল করা হয়েছিল এবং 2018 সালের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করা হয়েছিল৷ 

বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস এবং বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ মতামত দিয়েছিলেন যে ভারতীয় সংবিধানের 21A অনুচ্ছেদের পাশাপাশি শিক্ষার অধিকার আইন, 2009-এর অধীনে নিশ্চিত করা প্রাথমিক শিক্ষার মৌলিক অধিকার শুধুমাত্র ‘ফ্রি’ এবং ‘বাধ্যতামূলক’ অন্তর্ভুক্ত নয়। 14 বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য শিক্ষা কিন্তু এই ধরনের শিশুদের দেওয়া ‘মানসম্মত’ শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত। সুপ্রিম কোর্টের মতে, বি.এড. ডিগ্রীধারীরা প্রাথমিক ক্লাস পড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করেনি এবং এইভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের ‘মানসম্মত’ শিক্ষা প্রদান করতে সক্ষম হবে না।

ছত্তিশগড় হাইকোর্ট 2শে এপ্রিল, 2024-এ তার রায়ে দেবেশ শর্মার রায় অনুসরণ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে নির্বাচনের জন্য বিএড ডিগ্রিধারী প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষণা করেছে। এটি প্রাথমিক শিক্ষার ডিপ্লোমাধারীদের দ্বারা দায়ের করা পিটিশন থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যেখানে বিএড প্রার্থীদের যোগ্যতাকে চ্যালেঞ্জ করে৷

হাইকোর্টের 29 এপ্রিলের আদেশকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছে বিএড করা শিক্ষকরা। যাদের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট এই প্রার্থীদের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের জন্য বি.এড. ডিগ্রি কোনও যোগ্যতা নয় ব্লে সুপ্রিম কোর্ট পুনর্ব্যক্ত করেছে।