Home Blog Page 3

SSC নিয়োগ কেলেঙ্কারি: 19 হাজার যোগ্য প্রার্থীর তালিকা প্রস্তুত: এসএসসি শিক্ষা দফতরে নাম পাঠিয়েছে, সরকার শীঘ্রই তালিকা প্রকাশ করবে

স্কুল সার্ভিস কমিশন

নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর মধ্যম পথ খোঁজার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার। 25,753 শিক্ষক কেলেঙ্কারিতে জড়িত স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি), 19,000 যোগ্য শিক্ষকের তালিকা রাজ্য শিক্ষা দফতরে পাঠিয়েছে।

কেলেঙ্কারি ফাঁস হওয়ার আগ পর্যন্ত কর্মরত প্রায় ৭ হাজার শিক্ষককে অযোগ্য ঘোষণা করা হবে। রাজ্য সরকার শীঘ্রই যোগ্য শিক্ষকদের নাম প্রকাশ করতে পারে। তবে ২১ এপ্রিলের মধ্যে তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন যোগ্য শিক্ষকরা। এ নিয়ে ১৬ এপ্রিল থেকে দিল্লিতেও বিক্ষোভ শুরু করতে চলেছেন তাঁরা।

3 এপ্রিল, সুপ্রিম কোর্ট কেলেঙ্কারি সম্পর্কিত কলকাতা হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে। হাইকোর্ট ২০১৬ সালের শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগকে বেআইনি আখ্যা দিয়ে বাতিল করেছিল। হাইকোর্ট বলেছে, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বড় ধরনের অনিয়ম হয়েছে।

এসএসসি 19 হাজার যোগ্য প্রার্থীকে শর্টলিস্ট করেছে। একজন এসএসসি আধিকারিক জানিয়েছেন যে সিবিআই 2016 সালের নিয়োগ পরীক্ষা পরিচালনাকারী সংস্থা নাইসা কমিউনিকেশনের প্রাক্তন কর্মচারীর গাজিয়াবাদের বাসভবন থেকে একটি হার্ড ডিস্ক উদ্ধার করেছে।

ডিস্কে ওএমআর শীটের স্ক্যান করা কপি ছিল। এসএসসি অফিস থেকেও জব্দ করা সার্ভারে কিছু তথ্য ছিল। প্রায় ২২ লাখ পরীক্ষার্থী ওই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত যে 19,000টি নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে তা সিবিআই প্রস্তুত করেছে।

একইসঙ্গে, আন্দোলনরত শিক্ষকরা সরকারের কাছে সমস্ত ওএমআর শিটের মিরর ইমেজ প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। এর মাধ্যমে যোগ্য ও অযোগ্যদের সত্যতা আপনা থেকেই বেরিয়ে আসবে। এ বিষয়ে শিক্ষা বিভাগ বলছে, এসএসসির কাছে কোনো ওএমআর শিট না থাকায় শিটের মিরর চিত্র দেওয়া সম্ভব নয়।

2 পয়েন্টে পুরো বিষয়টি বুঝুন…

পশ্চিমবঙ্গ সরকার 2016 সালে স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট- 2016 (SLCT) এর মাধ্যমে সরকারি ও সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলির জন্য শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীদের নিয়োগ করেছিল৷ তারপর, 22 লাখেরও বেশি চাকরি প্রার্থী 24,640টি শূন্য পদের জন্য নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল৷

এই নিয়োগে ৫ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এই ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। নিয়োগ অনিয়মের ক্ষেত্রে, সিবিআই রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এবং কিছু এসএসসি কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছিল।

শোক সংবাদ: হঠাৎ করে সব শেষ! স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু, ঘটনায় শোকের ছায়া নেমেছে

নিউজ ডেস্ক: এবার একটি অত্যন্ত দুঃখজনক খবর সামনে এল। মৃত্যু হল এক স্কুল শিক্ষকের। আত্মহত্যা করেছেন ওই শিক্ষক। দক্ষিণ 24 পরগনা জয়নগরের টি. এস. সনাতন হাই স্কুলের শিক্ষক ছিলেন প্রনব কুমার নাইয়া। স্কুলে বাংলা বিষয় পড়াতেন তিনি। এই মৃত্যুর সঙ্গে অনেকেই SSC-2016 প্যানেল বাতিলের প্রসঙ্গ টানছেন। যদিও বিষয়টি সেরকম নয় বলেই জানা যাচ্ছে।

“মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতি(STEA)” র দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা সম্পাদক অনিমেষ হালদার সোস্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, “২০১৩ সালের এসএসসি থেকে নিযুক্ত সহকারী শিক্ষক ছিলেন তিনি। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বাতিল হওয়া SSC-2016 সালের প্যানেলের ক্যান্ডিডেট নয়। তবে তাঁর এই আকস্মিক আত্মহননের ঘটনা সত্যি। তিনি অত্যন্ত গরীব পরিবারের সন্তান ছিলেন। কিছু ব্যক্তিগত বা পারিবারিক কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। পুরো বিষয়টি এখন তদন্তের অধীন। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় যেভাবে প্রণব বাবুকে ২০১৬ সালের ক্যানডিডেট বলা হচ্ছে এবং এই সংকটময় পরিস্থিতির মধ্যে যেভাবে আতঙ্ক ছড়ানো হচ্ছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক নিন্দনীয়। তাই সকলকে অনুরোধ করব এ ধরনের কোন খবর পোস্ট করার আগে অবশ্যই প্রকৃত সত্য ঘটনাটি আগে ভালোকরে জানার চেষ্টা করুন। অহেতুক এই অসহায় ২৫৭৫২ শিক্ষক শিক্ষিকা শিক্ষাকর্মীর মধ্যে এই মিথ্যে আতঙ্ক ছড়াবেন না।”

শিক্ষক সংগঠন “অল পোস্ট গ্র‍্যাজুয়েট টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন” এর সম্পাদক চন্দন গরাই ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “খুবই দুঃখের সাথে জানাচ্ছি, দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোচরনের (জয়নগর-১) টি.এস সনাতন হাই স্কুলের শিক্ষক, অল পোস্ট গ্রাজুয়েট টিচার ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের দীর্ঘদিনের সদস্য প্রনব কুমার নাইয়া গতকাল পরলোক গমন করেছেন। পরিচিত মানুষের অকাল বিদায়ে অত্যন্ত বেদনাহত ও মর্মাহত। প্রনবদাকে শ্রদ্ধা চিত্তে স্মরণ করি। আত্মার চিরশান্তি কামনা করি। সকলকে জানাচ্ছি উনি এসএসসি -২০১৬ এর নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক নন।”

এবার মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের! গ্রেফতার হবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

নিউজ ডেস্ক: এবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের বিরূদ্ধে মামলা দায়ের করা হল। একযোগে‘হিংসা’র নয়টি ভুয়ো ছবি পোস্ট করার অভিযোগ, মন্ত্রী সুকান্তের বিরুদ্ধে এফআইআর করল টিএমসিপি। তৃণমূলের ছাত্র সংগঠনের তরফে সোমবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যের নির্দেশে সুকান্তের বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।

ওয়াকফ আইন বিরোধী আন্দোলন চলছে। এই অবস্থায় রাজ্যে বিক্ষিপ্ত হিংসার ঘটনা নিয়ে টুইটারে ‘ভুয়ো ছবি’ এবং ‘সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক’ পোস্ট করার অভিযোগ উঠল সুকান্ত মজুমদারের বিরুদ্ধে। বাইরের রাজ্যের, বিশেষ করে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোর অশান্তির ছবি পশ্চিমবঙ্গের বলে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠছে সুকান্তের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগ, সোমবার কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তথা রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্তের বিরুদ্ধে কয়েকটি থানায় এফআইআর দায়ের করেছে তৃণমূল।

টিএমসিপির পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘সুকান্ত মজুমদার তাঁর অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি টুইট করেছেন যা মিথ্যা এবং সাম্প্রদায়িক উস্কানিতে ভরা ছিল। তাঁর বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের পক্ষ থেকে এফআইআর দায়ের করা হল। আগামীকালও (মঙ্গলবার) বিভিন্ন থানায় এই একই বিষয়ে নিয়ে এফআইআর হবে।’’

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রাজ্য বিজেপির সোস্যাল মিডিয়ায় পাতায় রবিবার কিছু টুকরো টুকরো অশান্তির ছবি একত্রিত করে পোস্ট করা হয়েছিল। সুকান্ত মজুমদারও সেই ছবি পোস্ট করেন। যদিও পোস্টটি ‘ফেক’ (ভুয়ো) বলে রবিবারই জানায় রাজ্য পুলিশ। বিজেপির পোস্টে ঘটনাগুলি বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবের সময়ের বলে দাবি করা হয়েছিল। পাল্টা প্রচার শুরু হওয়ার পরেই সুকান্ত ওই বিতর্কিত পোস্ট মুছে দিয়েছিলেন। 

SSC চাকরি বাতিলে পরিস্থিতি সামাল দিতে অস্থায়ী শিক্ষক চায় স্কুল, চাকরিহারাদের ‘বাধা’

যোগ্য শিক্ষক

নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সদ্যই চাকরি বাতিল হয়েছে প্রায় ২৬ হাজার জনের। চাকরিহারিয়ে ইতিমধ্যেই আন্দোলনে নেমেছেন যোগ্য চাকরিহারারা। তবে শিক্ষকের অভাবে স্কুলের স্বাভাবিক পঠন-পাঠন প্রবল ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় প্রধান শিক্ষকদের একাংশ মনে করছে অস্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ ছাড়া চালানো যাবে না স্কুলের পঠন-পাঠন। স্কুলের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে অস্থায়ী নিয়োগ ছাড়া উপায় নেই বলেই মনে করছেন বড অংশের শিক্ষক এবং শিক্ষাবিদেরা। 

এই অবস্থায় সমাধান খুঁজতে একাধিক স্কুল অস্থায়ী শিক্ষক নিয়োগের ভাবনাচিন্তা শুরু করছে। কিন্তু তাতে ‘বাধা’ দিচ্ছেন সদ্য চাকরিহারারা। নিয়োগ নিয়ে আইন জটিলতা না-কাটা পর্যন্ত অস্থায়ী কোনও নিয়োগ করা যাবেনা বলে দাবি করছেন সদ্য চাকরিহারারা। 

জানা গেছে, শিলিগুড়ির একটি স্কুলে অস্থায়ী শিক্ষক নিয়োগের আলোচনা শুরু হয়েছিল। তবে ওই স্কুলের তিন চাকরিহারা শিক্ষক এসে প্রধান শিক্ষককে বলে গিয়েছেন, অস্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ হলে তাঁরা স্কুলের দুয়ারে অবস্থানে বসবেন। 

জলপাইগুড়ির আরও একটি স্কুলে পরিচালন সমিতির বৈঠক ছিল, সেখানে অস্থায়ী নিয়োগ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই রাতেই চাকরিহারারা পরিচালন সমিতির সভাপতির বাড়িতে গিয়ে কার্যত দাবি জানিয়ে এসেছেন, নিয়োগ নিয়ে আইন জটিলতা না-কাটা পর্যন্ত অস্থায়ী কোনও নিয়োগ নয়। এই পরিস্থিতিতে অস্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে স্কুলগুলি এক পা পিছিয়ে গিয়েছে। 

গোটা পরিস্থিতি নিয়ে জলপাইগুড়ির একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেন, “অস্থায়ী নিয়োগ নিয়ে চাকরিহারাদের দাবি অযৌক্তিক বলা যায় না। যদি অস্থায়ী নিয়োগ হয় এবং চাকরিহারাদের চাকরি ফিরে পাওয়ার আইনি পথ বার না হয়, তবে তো ছেলে-মেয়েগুলোর আমও যাবে বস্তাও যাবে।”

এদিকে, ৬০ জন ‘চাকরিহারা’ বাসে চেপে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরিহারাদের আন্দোলন এবার দিল্লির মাটি ছোঁবে। বুধবারেই রয়েছে চাকরিহারাদের যন্তর মন্তরে ধরনার কর্মসূচি। আগামী বুধবার দিল্লিতে যন্তরমন্তরে ধরনায় বসতে চলেছেন এরাজ্যের যোগ্য চাকরিহারাদের একাংশ। দিল্লি যেতে গিয়ে তাঁরা রাস্তায় যে সমস্ত রাজ্য দিয়ে যাবেন, সেখানে তাঁরা নিজেদের কথা জানাতে লিফলেট বিলি করতে থাকবেন বলেও জানা গিয়েছে।

চাকরিহারা সংগঠন ‘যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মী ২০১৬ ঐক্যমঞ্চ’ রবিবার সকালে একথা জানিয়েছে। সংগঠনের তরফে ২২ এপ্রিল রাজভবন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। আগামী ১ মে থেকে ৭ মে পর্যন্ত রিলে অনশনের পরিকল্পনা রয়েছে চাকরিহারাদের একাংশের। জানানো হয়েছে, ৭ মে-র পর আমরণ অনশনের ডাক দিয়ছেন সংগঠনের সদস্যরা। এখন দেখার বিষয়টি শেষপর্যন্ত কতদূর গড়ায়। 

পশ্চিমবঙ্গ: রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ডিএ মামলা নিয়ে বড় খবর, সুবিধা হবে নাকি কপাল পুড়বে রাজ্যের কর্মীদের?

DA News মহার্ঘ ভাতা

নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে বারেবারে পিছিয়ে যাচ্ছে বকেয়া মহার্ঘ ভাতা মামলা। আগামী ২২ এপ্রিল শীর্ষ আদালতে ডিএ মামলা ওঠার কথা রয়েছে। এই আবহে বড় ঘোষণা করলেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ। ১২ এপ্রিল একটি ফেসবুক পোস্টে বড় দাবি করেছেন তিনি। 

ডিএ মামলার আগামী শুনানিতে সংগ্ৰামী যৌথ মঞ্চের পক্ষ থেকে বিখ্যাত আইনজীবী থাকবেন বলে দাবি করলেন সংগঠনের ‘মুখ’ ভাস্কর ঘোষ। এই নিয়ে তিনি একটি ফেসবুক পোস্ট করে জানিয়ে দেন, যদি সেই আইজীবীর কোনও আন্তর্জাতিক মামলা না থাকে, তাহলে তিনি তাঁদের হয়ে লড়বেন।

ভাস্কর বাবুর পোস্টেই আইনজীবীর পরিচয় জানতে চেয়ে কমেন্ট করা হয়েছে। তেমনই একটি কমেন্টে ভাস্কর ঘোষ লেখেন, ‘ওনাকে দিয়ে যাঁরা মামলা করান… যদিও পশ্চিমবঙ্গে এই ধরনের মানুষ কম আছেন, একবার জিজ্ঞেস করুন যেটা বলেছি সেটা তাঁরাও বলবেন। প্রথমত দেশে থাকেন না। আন্তর্জাতিক মামলা লড়লে গুরুত্ব অনুযায়ী থাকব বলেও থাকতে পারেন না অনেক সময়। এটা ওনার সাথে কথা বললে বলেই দেন। সেটাই সবাইকে জানিয়ে দিলাম।’

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গের বকেয়া ডিএ মামলা নিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনের কিছুটা মতবিরোধ শুরু হয়েছে। ডিএ মামলায় যুক্ত হতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। তবে সেটার বিরোধিতা করেছে কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ। 

কেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের যুক্ত হওয়ার আবেদনের বিরোধিতা করা হচ্ছে, সেটাও ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জানিয়েছেন, সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ মামলায় যুক্ত হলে নতুন করে তাদের কথা শুনতে হবে। আরও সময় চাইতে পারে রাজ্য সরকার। একটা মামলা যখন শেষপর্যায়ে আছে, তখন তো সেই পদক্ষেপটা আদতে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের জন্য হিতে বিপরীত হতে পারে বলে দাবি করেছেন কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক।

মিসেস ইন্ডিয়া বিজয়ী হলেন সহকারী অধ্যাপক, গোটাটা জানলে আপনার ভালো লাগবে

নিউজ ডেস্ক: মিসেস ইন্ডিয়া বিজয়ী হলেন সহকারী অধ্যাপক! ডাঃ রোহিনী, যিনি মিসেস ইন্ডিয়া 2023 খেতাব জিতেছেন, এখন আরার বীর কুনওয়ার সিং বিশ্ববিদ্যালয়ে (VKSU) ইংরেজি পড়াবেন। তিনি সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য বিহার স্টেট ইউনিভার্সিটি সার্ভিস কমিশন (BPSC) দ্বারা পরিচালিত বাছাই প্রক্রিয়ায় 17 তম স্থান অর্জন করেছেন এবং VKSU-এর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

ডাঃ রোহিনী ঝা কে?

ডাঃ রোহিনী ঝা বিহারের সহরসা জেলার চানপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি বনগাঁর পাররি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। 2018 সালে বীর কুনওয়ার সিং ইউনিভার্সিটি (ভিকেএসইউ) থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তার স্কুলিং সাহারসা এবং পাটনায় হয়েছিল। এইচডি জৈন কলেজ থেকে স্নাতক। তিনি পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএন কলেজে অতিথি শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি আইনজীবী রমেশ ঝাকে বিয়ে করেছেন।

কলেজ বরাদ্দ এখনও বাকি আছে

বিহার স্টেট ইউনিভার্সিটি সার্ভিস কমিশন দ্বারা পরিচালিত নিয়োগ প্রক্রিয়ায়, ইংরেজি বিষয়ের জন্য 13 জন সহকারী অধ্যাপককে নির্বাচিত করা হয়েছে, যাদের মধ্যে একজন ডঃ রোহিনী ঝা। তিনি রাজ্য স্তরের তালিকায় 17 তম স্থান অর্জন করেছেন। বিহার জুড়ে 253টি আসনের জন্য মোট 209 জন শিক্ষক নির্বাচন করা হয়েছে। বর্তমানে কলেজ বরাদ্দ বাকি রয়েছে। এখন ডাঃ রোহিনী ভিকেএসইউ-এর একটি কলেজে ইংরেজি পড়াবেন।

বিহারের সংস্কৃতিকে শ্রেষ্ঠ বলে জানান

ডাঃ রোহিনী ঝা বিহারের সংস্কৃতির সাথে গভীরভাবে জড়িত। তিনি বিশ্বাস করেন যে বিহারের বিভিন্ন সংস্কৃতি – মিথিলা, ভোজপুরি এবং মাগধী – ভারতের সেরা সংস্কৃতিগুলির মধ্যে একটি। তিনি বলেন, “আমি বিহারের বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করার এবং সেখানকার সংস্কৃতিকে কাছ থেকে জানার সুযোগ পেয়েছি। মিথিলা, ভোজপুরি এবং মাগধী সংস্কৃতির নিজস্ব স্বকীয়তা রয়েছে।”

আমরা যোগ্যদের থেকেও যোগ্য, সামাজিক সম্মান নষ্ট হচ্ছে! এবার আন্দোলনে SSC-র ‘অযোগ্য’ চাকরিহারারা, যে দাবি করা হল

স্কুল সার্ভিস কমিশন

নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সদ্যই চাকরি বাতিল হয়েছে প্রায় ২৬ হাজার জনের। চাকরিহারিয়ে ইতিমধ্যেই আন্দোলনে নেমেছেন যোগ্য চাকরিহারারা। চাপ আরও বাড়াতে এবার দিল্লিতে ধরনায় বসতে চলেছেন চাকরিহারারা। এ বার কলকাতার পথে নামলেন ‘অযোগ্য’ বলে চিহ্নিত চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের একাংশ। সিবিআইয়ের দেওয়া তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যোগ দেওয়া এই প্রার্থীদের ‘অযোগ্য’ বলে চিহ্নিত করেছে দেশের শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার তাঁরা মিছিলে দাবি করলেন, সামাজিক সম্মান ‘নষ্ট’ হচ্ছে তাঁদের। 

চাকরিহারা রীতেশ ঘোষ বলেন, ‘‘এই শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের ওএমআর শিটে গন্ডগোল রয়েছে বলে কোর্টে তথ্য দিয়েছিল সিবিআই। তাদের অভিযোগ যে, ওই ওএমআর শিট ম্যানুপুলেট করা হয়েছে। সিবিআই তথ্য দিয়েছে মানেই সেই তথ্য যে সঠিক, তা নয়। যথাযথ তদন্ত না-করেই সিবিআই আদালতে তথ্য দিয়েছে।  

অন্য এক চাকরিহারা বিপ্লব বিবার বলেন, ‘‘সাড়ে ছ’বছর কাজ করেছি। ভুয়ো তথ্যের উপর ভিত্তি করে আমাদের ‘অযোগ্য’ বলা হচ্ছে। যদিও আমাদের নিয়োগে কোনও অনিয়ম হয়নি। আমাদের লড়াই চলবে।’’ 

আরও এক চাকরিহারা বলেন, “আমরা যোগ্যদের থেকেও যোগ্য। আমাদের বিরুদ্ধে কোনও প্রমান নেই। আমরা রাজনীতির স্বীকার হয়েছি। ২০১৬ সালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। ২০১৮ সালে পরীক্ষা নেওয়া হয়। ২০১৯ সালে আমরা নিয়োগ পাই। আমরা সঠিক নিয়ম মেনেই নিয়োগ পাই। আমাদের আসল OMR নেই। আমাদের লড়াই চলবে। আমরা সঠিক বিচার চাই।” মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের একাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা সুপ্রিম কোর্টে রিভিউ পিটিশন করতে পারেন।

সিবিআইয়ের যে তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তাঁদের ‘অযোগ্য’ বলে জানিয়েছিল হাই কোর্ট, তার সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন তাঁরা। ‘অযোগ্য’ প্রার্থীরা সোমবার পথে নেমে গাজিয়াবাদ থেকে পাওয়া সেই হার্ডডিস্কের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন। তাঁদের বিরূদ্ধে কোনও প্রমাণ নেই বলেই দাবি “অযোগ্য” বলে চিহ্নিত চাকরিহারাদের। 

সোমবার কলেজ স্কোয়্যার থেকে সুবোধ মল্লিক স্কোয়্যার পর্যন্ত মিছিল করেন ‘অযোগ্য’রা। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না এবং বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চ রায়ে জানায়, ২০১৬ সালের নিয়োগপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, তাঁদের যাঁরা ‘অযোগ্য হিসাবে চিহ্নিত’ (টেন্টেড), তাঁদের চাকরি বাতিলের সঙ্গে বেতনও ফেরত দিতে হবে। এ রকম প্রার্থীর সংখ্যা প্রায় সাত হাজার। এ বার সেই ‘অযোগ্য’রাই পথে নামলেন।

SSC: ‘দিল্লিতে পুলিশের লাঠির সাইজ আট ফুট!’ যোগ্য ‘চাকরিহারাদের’ নিয়ে একি বলেন শুভেন্দু

শুভেন্দু অধিকারী

নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সদ্যই চাকরি বাতিল হয়েছে প্রায় ২৬ হাজার জনের। চাকরিহারিয়ে ইতিমধ্যেই আন্দোলনে নেমেছেন যোগ্য চাকরিহারারা। চাপ আরও বাড়াতে এবার দিল্লিতে ধরনায় বসতে চলেছেন চাকরিহারারা। বুধবার থেকে দিল্লিতে ধরনা চাকরিহারাদের! নিজেদের সমস্যার কথা গোটা দেশকে জানাতে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন চাকরিহারাদের একাংশ। যদিও সবটাই শুভেন্দু অধিকারীর কাছে নাটক বলে মনে হচ্ছে।

সোমবার বিধানসভার বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু বলেন, “তৃণমূলের দালালরা দিল্লি যাচ্ছে। মেহবুব বলে ছেলেটা নিয়ে যাচ্ছে, যে কিনা মমতা বন্দ্যপাধ্যায়ের বন্দনা করছিল। ওসব ড্রামাবাজি জানা আছে। দিল্লি পুলিশ আছে। লাঠির সাইজ আট ফুট।” 

তিনি আরও বলেন, “চাকরিহারাদের জন্য সমাধান মুখ্যমন্ত্রীর হাতেই আছে। সুপ্রিম কোর্টকে বলুন, হুজুর এই নিন যোগ্যদের তালিকা। তারপর শীর্ষ আদালত যা মনে করবে তাই করবে। আর অযোগ্যদের জন্য উনি জেলে যাক।”

এদিন ৬০ জন ‘চাকরিহারা’ বাসে চাপেন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরিহারাদের আন্দোলন এবার দিল্লির মাটি ছোঁবে। বুধবারেই রয়েছে চাকরিহারাদের যন্তর মন্তরে ধরনার কর্মসূচি। আগামী বুধবার দিল্লিতে যন্তরমন্তরে ধরনায় বসতে চলেছেন এরাজ্যের যোগ্য চাকরিহারাদের একাংশ। দিল্লি যেতে গিয়ে তাঁরা রাস্তায় যে সমস্ত রাজ্য দিয়ে যাবেন, সেখানে তাঁরা নিজেদের কথা জানাতে লিফলেট বিলি করতে থাকবেন বলেও জানা গিয়েছে।

চাকরিহারা সংগঠন ‘যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মী ২০১৬ ঐক্যমঞ্চ’ রবিবার সকালে একথা জানিয়েছে। সংগঠনের তরফে ২২ এপ্রিল রাজভবন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। আগামী ১ মে থেকে ৭ মে পর্যন্ত রিলে অনশনের পরিকল্পনা রয়েছে চাকরিহারাদের একাংশের। জানানো হয়েছে, ৭ মে-র পর আমরণ অনশনের ডাক দিয়ছেন সংগঠনের সদস্যরা। এখন দেখার বিষয়টি শেষপর্যন্ত কতদূর গড়ায়। তবে শুভেন্দু বক্তব্য নিয়ে যোগ্য চাকরিহারাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।

SSC: ২২ লক্ষ পরীক্ষার্থীর ওএমআর তথ্য প্রকাশ করে মেধাক্রম অনুসারে নিয়োগের ব্যবস্থা হোক! যে দাবি উঠল…

এসএসসি SSC শিক্ষক

নিউজ ডেস্ক: ফের অবস্থান বিক্ষোভে বসছেন এসএসসি-২০১৬ এর ওয়েটিং তালিকায় থাকা চাকরি প্রার্থীরা। স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) ২০১৬-র প্যানেলের নবম থেকে দ্বাদশের অপেক্ষমান চাকরিপ্রার্থীরা ধর্নায় বসছেন। রবিবার সকালে ফের ধর্মতলার গান্ধীমূর্তির পাদদেশে অবস্থানে বসলেন তাঁরা।

নিয়াজ্য চাকরির দাবিতে ১৩১০ দিন ধরে গান্ধীমূর্তির পাদদেশেই তাঁরা বসেছিলেন। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে কয়েক দিন তাঁরা অবস্থান বন্ধ রেখেছিলেন। আবারও সেই ধর্ণা-বিক্ষোভ প্রক্রিয়া শুরু হল। 

তাঁদের মধ্যে অভিষেক সেন বলেন, “২০১৬ সালের প্যানেল বাতিল হওয়ায় আমরাই সব থেকে বঞ্চিত। যোগ্য হয়েও ১৭ রকমের দুর্নীতির ফলে নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়েছি।”

নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে ২০১৬ সালের পুরো মেধাতালিকা বাতিল করেছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট। এর ফলে চাকরি বাতিল হয়েছে ২৬ হাজার। যদিও যোগ্য প্রার্থীরা ইতিমধ্যেই শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে বৈঠক করে চাকরির দাবি জানিয়েছে। ব্রাত্য ২২ লক্ষ পরীক্ষার্থীর ওএমআর প্রকাশ নিয়ে বার্তা দিয়েছেন। ওয়েটিংয়ে থাকা চাকরি প্রার্থীদের দাবি, ২২ লক্ষ পরীক্ষার্থীর ওএমআর তথ্য প্রকাশ করে মেধাক্রম অনুসারে নিয়োগের ব্যবস্থা হোক।

এদিকে, সদ্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরি হারানো এসএসসির প্রায় ২৬ হাজার জন শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীরা ‘যোগ্য’ দের নামের তালিকা প্রকাশ করার দাবি জানিয়ে আসছেন। স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে যোগ্য চাকরিহারাদের নতুন নামের তালিকা শিক্ষা দফতরের কাছে পাঠানো হয়েছে। সেখানে চাকরিপ্রার্থীর নাম, স্কুলের নাম-সহ বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়েছে। 

SSC: বুধেই দিল্লিতে ধরনা চাকরিহারাদের! চাপ বাড়বে মমতা সরকারের! মিলবে কি স্বস্থি?

যোগ্য শিক্ষক

নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সদ্যই চাকরি বাতিল হয়েছে প্রায় ২৬ হাজার জনের। চাকরিহারিয়ে ইতিমধ্যেই আন্দোলনে নেমেছেন যোগ্য চাকরিহারারা। চাপ আরও বাড়াতে এবার দিল্লিতে ধরনায় বসতে চলেছেন চাকরিহারারা। বুধবার থেকে দিল্লিতে ধরনা চাকরিহারাদের! 

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরিহারাদের আন্দোলন এবার দিল্লির মাটি ছোঁবে। বুধবারেই রয়েছে চাকরিহারাদের যন্তর মন্তরে ধরনার কর্মসূচি। আগামী বুধবার দিল্লিতে যন্তরমন্তরে ধরনায় বসতে চলেছেন এরাজ্যের যোগ্য চাকরিহারাদের একাংশ।

জানা যাচ্ছে, সোমবারই তাঁরা বাসে করে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিতে চলেছেন। দিল্লি যেতে গিয়ে তাঁরা রাস্তায় যে সমস্ত রাজ্য দিয়ে যাবেন, সেখানে তাঁরা নিজেদের কথা জানাতে লিফলেট বিলি করতে থাকবেন বলেও জানা গিয়েছে।

চাকরিহারা সংগঠন ‘যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মী ২০১৬ ঐক্যমঞ্চ’ রবিবার সকালে একথা জানিয়েছে। সংগঠনের তরফে ২২ এপ্রিল রাজভবন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। আগামী ১ মে থেকে ৭ মে পর্যন্ত রিলে অনশনের পরিকল্পনা রয়েছে চাকরিহারাদের একাংশের। জানানো হয়েছে, ৭ মে-র পর আমরণ অনশনের ডাক দিয়ছেন সংগঠনের সদস্যরা। এখন দেখার বিষয়টি শেষপর্যন্ত কতদূর গড়ায়।

এদিকে, সদ্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরি হারানো এসএসসির প্রায় ২৬ হাজার জন শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীরা ‘যোগ্য’ দের নামের তালিকা প্রকাশ করার দাবি জানিয়ে আসছেন। স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে যোগ্য চাকরিহারাদের নতুন নামের তালিকা শিক্ষা দফতরের কাছে পাঠানো হয়েছে। সেখানে চাকরিপ্রার্থীর নাম, স্কুলের নাম-সহ বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়েছে।