অন্তত ১৬ এবং ২০ টাকা করা হোক! ‘একটা ডিমের মূল্য ৭ টাকা’ পিএম পোষণ প্রকল্পে বরাদ্দ সামান্য বৃদ্ধির পর যা বলছেন শিক্ষকরা

শিশুদের খাবারে যথাযথ পুষ্টির জন্য‘পিএম পোষণ’ প্রকল্প চালু করা হয় সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত সব স্কুলে। সমস্ত সরকারি এবং সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে এই...

329
পিএম পোষণ প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধি

নিউজ ডেস্ক: এবার পিএম পোষণ প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হলো। পিএম পোষণ প্রকল্পে বরাদ্দ সামান্য বৃদ্ধি করা হলো। প্রাথমিকে ছাত্র পিছু ৬ টাকা ১৯ পয়সা এবং উচ্চ প্রাথমিকে ছাত্র পিছু ৯ টাকা ২৯ পয়সা করা হলো। তবে কোন রাজ্য চাইলে বরাদ্দ বৃদ্ধি করতে পারে।

পিএম পোষণ প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধি

শিশুদের খাবারে যথাযথ পুষ্টির জন্য‘পিএম পোষণ’ প্রকল্প চালু করা হয় সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত সব স্কুলে। সমস্ত সরকারি এবং সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে এই প্রকল্প চালু হয়েছে। মিড-ডে মিল প্রকল্পের নাম বদলে হল ‘পিএম পোষণ’ করা হয়। সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর নামে দেশজুড়ে চলে এই প্রকল্প।

পড়ুন:  সংকটজনক অবস্থা: স্কুলগুলির কম্পোজিট গ্র‍্যান্টের জন্য কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীকে দাবিপত্র প্রদান

এই প্রকল্পের মাধ্যমে মিড-ডে মিল প্রকল্পের আওতায় বর্তমানে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের গরম রান্না করা খাবার সরবরাহ করা হয়। প্রায় ১১ কোটি ৮০ লক্ষ পড়ুয়াকে এই খাবার দেওয়া হয়। যাদের মধ্যে ১১ কোটি ২০ লক্ষ পড়ুয়া সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলিতে পড়াশোনা করে। এছাড়া আইসিডিএস-এর আওতাধীন প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির আরও ২৪ লক্ষ শিশুকেও এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়। কেন্দ্রের এই প্রকল্পের আওতায় আছে ‘প্রি-প্রাইমারি’ তথা ‘বালবটিকা’-র শিশুরাও।

পড়ুন:  নজিরবিহীন: 2161 দিন ধরে স্কুল থেকে নিখোঁজ শিক্ষক… প্রতিমাসে বেতন অ্যাকাউন্টে আসছে, উপস্থিতিও পূর্ণ, এরপর যা হল...

পিএম পোষণ প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধি

এই বিষয়ে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, “পিএম পোষণ প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হলো। প্রাথমিকে ছাত্র পিছু ৬ টাকা ১৯ পয়সা এবং উচ্চ প্রাথমিকে ছাত্র পিছু ৯ টাকা ২৯ পয়সা করা হলো। একটা ডিমের মূল্য যেখানে ৭ টাকা সেখানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে এই সামান্য বৃদ্ধির ফলে কোনভাবেই পুষ্টিকর আহার দেওয়া যায় না। আমরা দাবি করছি অন্ততপক্ষে এই বরাদ্দ যথাক্রমে ১৬ টাকা এবং ২০ টাকা করা হোক।”