Assistant Professor: 1158টি শূন্যপদে সহকারী অধ্যাপক নিয়োগে সবুজ সংকেত দিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ, নিয়োগ নিয়ে চ্যালেঞ্জ করেছিল পাঞ্জাব সরকার

1158টি শূন্যপদে সহকারী অধ্যাপক এবং গ্রন্থাগারিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বড় স্বস্থি পিছে। আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ নিয়োগ প্রক্রিয়াকে সবুজ সংকেত দিয়েছে। এছাড়াও একক বেঞ্চে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে। এটা স্পষ্ট যে এখন এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সাথে জড়িতরা চাকরি পাবেন। যদিও এর আগে নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়েছিল। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিয়ম মানা হয়নি বলেও জানানো হয়।

315
Assistant Professor Recruitment শিক্ষক নিয়োগ

Assistant Professor Recruitment: পাঞ্জাব সরকার 1158টি শূন্যপদে সহকারী অধ্যাপক এবং গ্রন্থাগারিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বড় স্বস্থি পিছে। আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ নিয়োগ প্রক্রিয়াকে সবুজ সংকেত দিয়েছে। এছাড়াও একক বেঞ্চে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে। এটা স্পষ্ট যে এখন এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সাথে জড়িতরা চাকরি পাবেন। যদিও এর আগে নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়েছিল। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিয়ম মানা হয়নি বলেও জানানো হয়।

পড়ুন:  Assistant Professor: বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়ার সুযোগ, আবেদন করুন

তথ্য অনুসারে, 2022 সালের আগস্টে, পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট 1158 সহকারী অধ্যাপকের (Assistant Professor) নিয়োগ বাতিল করেছিল। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিয়ম মানা হয়নি বলেও জানানো হয়। এই নিয়োগ প্রক্রিয়াকে কিছু জন চ্যালেঞ্জ করেছিল। তাতে নিয়োগ বিধি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। 484 জন ইতিমধ্যে এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সহকারী অধ্যাপক পদে যোগদান করেছেন। কিন্তু তাঁরা বেতনও পাননি।

সিঙ্গেল সেলের সিদ্ধান্তের পর ডাবল বেঞ্চে যায় সরকার। এছাড়াও আদালতে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। যার মাধ্যমে প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া একেবারেই সঠিক।

পড়ুন:  Share Market: স্টক মার্কেট রিভার্স গিয়ারে...বিনিয়োগকারীরা এক ধাক্কায় ৬ লাখ কোটি টাকা হারিয়েছে! পতনের কারণ কী?

আদালতে এই যুক্তি পেশ করেছিল সরকার

সরকার আদালতে যুক্তি দেখিয়েছিল, কলেজগুলোতে অধ্যাপকের ঘাটতি রয়েছে। এর প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ারে। এমন পরিস্থিতিতে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রত্যাখ্যান করা উচিত নয়। এছাড়াও, এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার অনুমতি দেওয়া উচিত। সরকার আদালতে তাদের অবস্থান জোরালোভাবে উপস্থাপন করেছে। এর পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এখন এই নিয়োগ প্রক্রিয়া এগিয়ে যাবে। ফলে সহকারী অধ্যাপক পদে নিয়োগের বাধা রইলো না।